টপিকঃ ছায়া পথের সাথি

ছায়া পথের সাথি
গিনি
ইন্দ্রে কিছু কিছু সম্পর্ক আছে যা নিজে থেকেই হয়, যদিও এদের অবস্থান ভিন্ন। যেমন, সূর্য মুখি ফুলের সূর্যের সাথে মুখ ফেরানো।
জোতি চৌবাচ্চায় গভীর সাগরের মাছ পালে। প্রতি ভোরে যখন সে চোউবাচ্চার কাছে দাঁড়ায়, একটা গাঁড় সবুজ মাছ এসে ফুত করে বাতাস ছেড়ে আবার ডুব দেয়।
এই যে বিনি সূতার টান এর বিচিত্র রুপ ভেসে উঠে তা অনুভব করা যায় বিভিন্ন রঙের ছায়াপথের তারায় তারায় তাদের এক সাথে চলার ভিতর। এর বড় একটা প্রমান চন্দ্র ও সূর্যের সম্পর্কের ভিতর। সূর্যকে যদি রাজা ধর তবে চন্দ্র হয় রানী, কিন্তু যদি চন্দ্রকে রাজা ধর তবে সূর্য হবে রানী।
এক খানা অজান অচেনা মানুষ পাশ দিয়ে হেঁটে গেল সেখানেও একটা পরস্পর অনুভূতি হল যেন একটা অজানা অব্যক্ত সম্পর্ক হল, যা হে মানব বলে বলা যায়। এটাই প্রকৃতি এবং সাধারন, ও স্বাভাবিক। ব্রমান্দে দেখা অদেখা বস্তু ও বিষয় বর্তমান। শরীরী অ শরীরী বিদ্ধ মান। এদের ভিতরও আছে সম্পর্ক, কারন জন্মে শরীরী হয় আর মৃতুতে অ শরীরী। আর জ্যামিতি , মাটিতে দাগ হল বৃত্ত এবং সকল সৃষ্টি একি ব্রৃত্তা কারে ঘুরছে। গাছের ফল পেরে খেলাম কিন্তু পেট ভরল কি অদ্ভুত এ সম্পর্ক!