টপিকঃ লতা পরুল
ফুলের নাম : লতা পারুল
অন্যান্য নাম : পারুল লতা, নীল-পারুল, রসুন্ধি, রসুন্ধি-লতা, নীলঘণ্টা, ইত্যাদি
ইংরেজি নাম : Garlic Vine, Wild Garlic, Amethyst Vine, Fake garlic, False garlic, Purple garlic ইত্যাদি
বৈজ্ঞানিক নাম : Mansoa alliacea
আদিভূমি : দক্ষিণ আমেরিকা
গাছের ধরন : শোভা বর্ধক, চিরহরিৎ, শক্ত, লতানো গুল্ম জাতিয় উদ্ভিদ
গাছের উচ্চতা : ৮ থেকে ১০ ফুট
গাছের বৃদ্ধির হার : দ্রুত
গাছে কাঁটা : নেই
ফুল : ফুলটিকে দেখতে ছোট আকারের ঢোলকলমির বা মাইক ফুলের মত। ফুলের দল ফানেলের মত। পাপড়ি ৫টি, মুক্ত ও গোল।
ফুল ফোটার সময় : বছরে দুইবার হেমন্ত, শীত ও বসন্তে প্রচুর ফুল ফোটে।
ফুল ফুটার ধরন : থোকা থোকা ফুল ফোটে, ফুল দীর্ঘস্থায়ী হয়।
ফুলের রং : কলির চূড়ায় গাঢ় বেগুনি ও গোড়ার দিকে ধীরে হালকা বেগুনি। ফুল সাদা ও বেগুনির মিশেল।
ফুলের ঘ্রান : ঘ্রানহীন
পাতা : উজ্জ্বল সবুজ রং পাতা হয়। পাতা কচলালে রসুনের মত গন্ধ ছড়ায়।
আকর্ষিত হয় : মৌটুসি পাখি ও প্রজাপতি
আরো কিছু তথ্য : এদের পাতায় রসুনের গন্ধ থাকায় এদেরকে রসুন্ধি নামেও ডাকা হয়। এর ইংরেজী নাম করনের কারণও পাতার এই গন্ধ। কলমে এবং শিকড় থেকে চারা গজায়। অন্য কোন গাছ বা মাচায় আশ্রয় নিয়ে ঝোপআকৃতি হয়ে উঠে। গেইটের উপরে চমৎকার হয়। পারুল আর লতা পারুল সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি ফুল।
ছবি তোলার স্থান : ৬টি ছবি টাঙ্গাইলের আতিয়া মসজিদের সামনে, ৪টি ছবি ময়মনসিংহ বোটানিক্যাল গার্ডেনে এবং বাকি ৪টি ছবি নারায়ণগঞ্জের সিরাজ শাহির মাজারে।
ছবি তোলার তারিখ : ২৪/১১/২০১৭ইং, ০৮/১২/২০১৭ইং এবং ২৪/১২/২০১৭ইং