সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন rony.jmc (০৪-০১-২০১৪ ১৯:২৭)

টপিকঃ ড্যাফোডিলে আর্কিটেকচার নিয়ে পড়ার সুযোগ

সময়ের চাহিদা পূরনের লক্ষ্যে এবং সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে যোগ হলো আর্কিটেকচার ।

মানুষের আবাসন চাহিদা মেটাবার লক্ষ্যে বিভিন্ন শ্রেণিগোষ্ঠীর জন্য বিবিধ পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশে আর্কিটেক্টরা কাজ করে। ক্রমঃবর্ধমান চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে অপার সম্ভাবনাময় এ ক্ষেত্রটি দ্রুতগতিতে প্রসারিত হচ্ছে।

প্রথম দিকে হাতে গোনা কিছু কোম্পানি ঢাকা কেন্দ্রিক বিল্ডিং ডিজাইনের ক্ষেত্রে আর্কিটেক্সারাল বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করলেও বর্তমানে ঢাকা ও এর বাইরের বড় শহরগুলোতেও বিল্ডিং এবং অন্যান্য অবকাঠামো তৈরির ক্ষেত্রে আর্কিটেকচারাল ডিজাইনের সহায়তা নিতে আইনগত  বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

সাম্প্রতিক সময়ে বাণিজ্যিক মাত্রা ছাড়িয়ে ক্রেতার সংস্থাপন সংক্রান্ত বিভিন্ন চাহিদা, দূর্যোগ মোকাবিলায় ভবনের দৃঢ়তা, দীর্ঘস্থায়িত্ব, দর্শণীয় নান্দনিকতা প্রভৃতি বিষয়গুলি দ্রুত প্রসারমান আর্কিটেক্ট ক্ষেত্রটিতে বিজ্ঞানসম্মতভাবে পূরণ করার ওপর জোর দেয়া হচ্ছে।

বিল্ডিং ডিজাইন, স্থায়িত্ব, শৈল্পিক এবং নান্দনিক করার ক্ষেত্রে ক্রেতামুখী ও যুগোপযোগী করে তোলার লক্ষ্যে এ ক্ষেত্রটির উদ্যোক্তাগণ আর্কিটেক্ট বিষয়ের ওপর প্রাতিষ্ঠানিক, তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক পড়াশুনা জানা লোকবলের ব্যাপক প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করছেন।

সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ব্যাচেলর অব অর্কিটেক্ট বিষয়টির ওপর উচ্চশিক্ষা কার্যক্রম চালু করেছে।

এ বিষয়টিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা নিশ্চিত ভবিষ্যতের সুখস্বপ্ন বুকে লালন করে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আর্কিটেকচার ডিপার্টমেন্টে পড়াশুনা চালিয়ে যাচ্ছে। সম্ভাবনাময় এ খাতে নিজেকে সংশ্লিষ্ট করতে পেরে শিক্ষার্থীরাও আনন্দিত।

রনি