Re: SSC রেজাল্টে যা পেলাম!
সামনে বহু লম্বা পথ ... ... । আনন্দকে আত্মবিশ্বাস বানিয়ে কঠোর পরিশ্রম করতে থাক। শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
আপনি প্রবেশ করেন নি। দয়া করে নিবন্ধন অথবা প্রবেশ করুন
প্রজন্ম ফোরাম » পড়াশোনা » SSC রেজাল্টে যা পেলাম!
সামনে বহু লম্বা পথ ... ... । আনন্দকে আত্মবিশ্বাস বানিয়ে কঠোর পরিশ্রম করতে থাক। শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
আপনে পড়তেন কোন সময় ভাইডি?
সাইফ আমার থেকেও অনেএএক বেশি সময় পড়ালেখা করে।
চমৎকার ফলাফল। অভিনন্দন সাইফকে ভাল রেজাল্টের জন্য।
অভিনন্দন রইলো, সাইফ! মানুষের মত মানুষ হও।
অভিনন্দন। জীবনের একটা ধাপ পার হলে। এবার আসল খেলা শুরু হবে।
All the Best.
আমি গ্রেডিং সিস্টেমের প্রথম ব্যাচ (২০০১)। খাইছে, ১২টা বছর চলে গেসে। ২০০১ এ আমরা A + পেয়েছিলাম ৭৬ জন। ২০১৩ তে A+ পেয়েছে ৯১হাজার ২২৬ জন ।
কয়দিন পর দেখা যাবে A + না পেলে ফেল ধরা হবে।
২০০১ এ আমরা A + পেয়েছিলাম ৭৬ জন। ২০১৩ তে A+ পেয়েছে ৯১হাজার ২২৬ জন
আপনাদের জিপিএ ৫ এর মধ্যে পার্থক্য আছে। আপনার সময় পেয়েছিলো গোল্ডেন এ+ আর ৯১২২৬ জন পেয়েছে শুধু এ+
আপনাদের জিপিএ ৫ এর মধ্যে পার্থক্য আছে। আপনার সময় পেয়েছিলো গোল্ডেন এ+ আর ৯১২২৬ জন পেয়েছে শুধু এ+
এখানে গোল্ডেন কত?
আমাদের দেশের শিক্ষার মান এত অল্প সময়ে নাটকীয় ভাবে এত ভাল হয়েছে! কথাটা পাগলের প্রলাপের মত শোনায়। যে সমাজ ব্যবস্থায় এসএসসি তে পাশ ফেল সরকারের সফলতা পরিমাপের বড় নিয়মাক, সেখানে এ প্লাসের সংখ্যা দিন দিন তো বাড়বেই।
অভিনন্দন সাইফ
চমৎকার ফলাফল! অভিনন্দন রইলো, সাইফ!
এর পরের প্ল্যান কি? শাহীন কলেজেই থাকবেন?
বোরহান ভাইকেও বিলেটেড অভিনন্দন!
আমার SSC, HSC কোনটাতেই Biology ছিলো না
আমারো ছিল না। কারণ ডাক্তার হওয়ার কোন ইচ্ছাই ছিল না (তখন জানতামই না যে ডাক্তার হওয়া ছাড়াও আরো কিছু বিষয় পড়তে গেলে জীব বিজ্ঞান থাকতে হয় )। তবে বড় বেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে গিয়ে আর নানা বিষয় নিয়ে পড়তে গিয়ে বহুবার ন্যুনতম জীব বিজ্ঞান না জানায় হোঁচট খেতে হয়েছে।
@ বোরহান ৪র্থ বিষয় যোগ না হওয়ায় বেঁচে গেছেন। আপনিও কি আমার মত রেগে গিয়ে পরীক্ষা দেন নাই নাকি। আমি এইচএসসিতে কম্পউটার বিজ্ঞান পরীক্ষা দেই নাই কারণ ৪র্থ বিষয় যোগ করা হবে না। যেটা যোগ করা হবে না সেটা দেয়ার কি দরকার।
সারিম লিখেছেন:আমার SSC, HSC কোনটাতেই Biology ছিলো না
আমারো ছিল না। কারণ ডাক্তার হওয়ার কোন ইচ্ছাই ছিল না (তখন জানতামই না যে ডাক্তার হওয়া ছাড়াও আরো কিছু বিষয় পড়তে গেলে জীব বিজ্ঞান থাকতে হয়
)। তবে বড় বেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে গিয়ে আর নানা বিষয় নিয়ে পড়তে গিয়ে বহুবার ন্যুনতম জীব বিজ্ঞান না জানায় হোঁচট খেতে হয়েছে।
@ বোরহান ৪র্থ বিষয় যোগ না হওয়ায় বেঁচে গেছেন। আপনিও কি আমার মত রেগে গিয়ে পরীক্ষা দেন নাই নাকি। আমি এইচএসসিতে কম্পউটার বিজ্ঞান পরীক্ষা দেই নাই কারণ ৪র্থ বিষয় যোগ করা হবে না। যেটা যোগ করা হবে না সেটা দেয়ার কি দরকার।
আমাদের দেশের এই মান্ধাতা আমলের সিস্টেম আপডেট করা উচিৎ।
বিদেশে গিয়ে মেডিকেল রিসার্চে নন-মেডিকেল ব্যাকগ্রাউণ্ডের লোকজন দেখে একটু অবাকই হয়েছিলাম। আমার হসপিটালেই দুই জন বাঙালী আপু ছিলেন - বায়োকেমিস্ট্রি এবং বোটানী গ্র্যাযুয়েট। এরা বেসিক মেডিকেল রিসার্চ ল্যাবে মাস্টার্স/পিএইচডি কোর্সে ছিলেন। তবে এদেরকে অবশ্য ক্লিনিকাল লাইনে কিছু করতে দেয়া হতো না, যেটা আমরা পেতাম।
এরা তো অন্ততঃ রিলেটেড ফিল্ডের আণ্ডারগ্র্যাড ছিলো। দেশে মেডিকেল কলেজে থাকার সময় অনলাইন স্টুডেন্ট কমিউনিটিতে ঢুঁ মারতাম। ঐ সময় কোনো এক জায়গায় সান ফ্রান্সিস্কোর এক মহিলার সাথে যোগাযোগ হয়। মহিলার বয়স তখন ৩১/৩২। ইংলিশ লিটারেচারে বিএ, এমএ দু'টোই করেছিলেন। ৩/৪ বছর লোকাল জুনিয়র স্কুলে বাচ্চাদের লিটারেচার ক্লাস করাতেন। পুরোপুরি আর্টস ব্যাকগ্রাউণ্ডে পড়ালেখা করা মানুষ, শরীরে কিডনী কয়টা থাকে তাও নাকি তিনি জানতেন না। ~৩০ বছর বয়সে ওনার শখ হলো তিনি ডাক্তার হবেন! আমি যখন তাঁর খোঁজ পাই তখন তিনি ৩র্ড ইয়ার স্টুডেন্ট - প্রস্টেট ক্যান্সার নিয়ে বড়সড় এক ব্লগ পোস্ট পড়তে গিয়ে মহিলার ইণ্টারেস্টিং কাহিনী সম্পর্কে জানতে পারি।
আমেরিকার মত দেশে যদি ১.৫/২ বছর প্রি-মেড কোর্স করে মেধাবী, তা সে যে কোনো ব্যাকগ্রাউণ্ডের হোক না কেন, ছাত্ররা যদি তার পছন্দের ফিল্ডে পড়াশোনা করার সুযোগ পায়, বাংলাদেশ কোন যুক্তিতে পিছিয়ে থাকবে? এন্জিনিয়ারিং এবং অন্যান্য সাইন্স/টেকনলজী ফিল্ডেও একই ধরণের সুযোগ পাওয়া যায় ওসব দেশে - রিলেটেড সাবজেক্টে যদি হাইস্কুল ডিগ্রী না থাকে তাহলে ~২ বছরের প্রেপ কোর্স করে ফেললেই যোগ্যতা অর্জন হয়ে যায়। শুধু আমরাই বালিতে মাথা গুঁজে পড়ে আছি।
হুম ইনভার ভাইয়ের কথা ঠিক।
আমি এই বিষয় আমার বাবার কাছে প্রথম শুনি
বাবার কর্মস্থলে বিদেশী ডাক্তার আসত ওখানেই বাবা শুনেছেন
এবং এটা প্রায় ৮৫/৮৬ সালের কথা
আমি জার্মানীতে দেখেছি, কিন্ত পদ্ধতি বেশ ঝামেলার। নিজে দেখেছি এই বিষয়ে ওদের ফাইল আমাদের সচিবালয়ের মত আটকে যায়। শিক্ষাক্ষেত্রে জার্মানী রকস। একটা দেশের সরকারী বেসরকারী সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ফ্রি!!!! ভাবতেই ভাল লাগে......
আমাদের দেশে প্রাইভেট ফ্রি করে দিলে কেমন হয়............
সরকার বছর শেষে ওদের একটা এমাউন্ট ভূর্তুকি দেবে
চমৎকার ফলাফল! অভিনন্দন রইলো, সাইফ!
এর পরের প্ল্যান কি? শাহীন কলেজেই থাকবেন?বোরহান ভাইকেও বিলেটেড অভিনন্দন!
শাহীন এই মনে হয় থাকব। বাসার কাছে। যাতায়াত সুবিধা। শাহীনের ক্যাম্পাসও অন্যান্য যেকোন প্রতিষ্ঠানের চেয়ে অনেক ভাল।
শুধু NDC তে একটা ট্রাই করব। (হবে না তো শিওর! না হলে বেশী খুশি! )
শুধু NDC তে একটা ট্রাই করব। (হবে না তো শিওর! না হলে বেশী খুশি!
)
এনডিসিতে চেষ্টা করারই দরকার নাই। মুখস্তবিদদের সেখানে বড়ই সমাদর, অন্তত আমার ক্লাসে সেটাই দেখেছি। এনডিসির একটাই বাড়তি সুবিধা, এর ব্যাবহারিক শিক্ষা। ব্যাবহারিক ক্লাশে যত কষ্ট পেতে হয় তাত্ত্বিক ক্লাশগুলোতে তার অর্ধকেটাও থাকে না (ঐ যে মুখস্তের জোর)। অন্য কলেজগুলোতে গিয়ে তো আর দেখি নি, তবে ভার্সিটি যাওয়ার পর দেখেছি আমরা এনডিসির প্রাণীগুলো অন্যদের চে' ব্যাবহারিক কোর্সে বেশি এগিয়ে থাকতাম। মনে রাখবেন, এনডিসি ভাল করে কারণ সেখানে ভাল রেজাল্ট করা মানুষগুলোই যায়, মেধা যাচাই এর মাধ্যমে করা যায় কি না তা জিজ্ঞাসার বিষয়।
পুনশ্চ, ভাল রেজাল্ট করায় অভিনন্দন সাইফ।
ঢাকা কলেজে ভর্তি হতে পারলে ভাল। স্বাধীনতা পাবে। আর ব্যবহারিকে ফুল মার্কস এমনই পাবে। কোন কষ্টই করতে হবে না।
এনডিসিতে চেষ্টা করারই দরকার নাই। মুখস্তবিদদের সেখানে বড়ই সমাদর, অন্তত আমার ক্লাসে সেটাই দেখেছি। এনডিসির একটাই বাড়তি সুবিধা, এর ব্যাবহারিক শিক্ষা। ব্যাবহারিক ক্লাশে যত কষ্ট পেতে হয় তাত্ত্বিক ক্লাশগুলোতে তার অর্ধকেটাও থাকে না (ঐ যে মুখস্তের জোর)। অন্য কলেজগুলোতে গিয়ে তো আর দেখি নি, তবে ভার্সিটি যাওয়ার পর দেখেছি আমরা এনডিসির প্রাণীগুলো অন্যদের চে' ব্যাবহারিক কোর্সে বেশি এগিয়ে থাকতাম। মনে রাখবেন, এনডিসি ভাল করে কারণ সেখানে ভাল রেজাল্ট করা মানুষগুলোই যায়, মেধা যাচাই এর মাধ্যমে করা যায় কি না তা জিজ্ঞাসার বিষয়।
পুনশ্চ, ভাল রেজাল্ট করায় অভিনন্দন সাইফ।
এখন কি আর ভর্তি পরীক্ষা নেয় না? ব্যবহারিক ক্লাস করিয়ে জান অতিষ্ট করে দেয়ার উপকারিতা পরে বুঝেছি। তাছাড়া খারাপ করা ছাত্রদের লাইব্রেরীতে জেল-ক্লাস নেয়ার কথা অন্য কলেজে শুনিনি। এটাও ছাত্রদের জন্য উপকারী।
cslraju লিখেছেন:এনডিসিতে চেষ্টা করারই দরকার নাই। মুখস্তবিদদের সেখানে বড়ই সমাদর, অন্তত আমার ক্লাসে সেটাই দেখেছি। এনডিসির একটাই বাড়তি সুবিধা, এর ব্যাবহারিক শিক্ষা। ব্যাবহারিক ক্লাশে যত কষ্ট পেতে হয় তাত্ত্বিক ক্লাশগুলোতে তার অর্ধকেটাও থাকে না (ঐ যে মুখস্তের জোর)। অন্য কলেজগুলোতে গিয়ে তো আর দেখি নি, তবে ভার্সিটি যাওয়ার পর দেখেছি আমরা এনডিসির প্রাণীগুলো অন্যদের চে' ব্যাবহারিক কোর্সে বেশি এগিয়ে থাকতাম। মনে রাখবেন, এনডিসি ভাল করে কারণ সেখানে ভাল রেজাল্ট করা মানুষগুলোই যায়, মেধা যাচাই এর মাধ্যমে করা যায় কি না তা জিজ্ঞাসার বিষয়।
পুনশ্চ, ভাল রেজাল্ট করায় অভিনন্দন সাইফ।এখন কি আর ভর্তি পরীক্ষা নেয় না? ব্যবহারিক ক্লাস করিয়ে জান অতিষ্ট করে দেয়ার উপকারিতা পরে বুঝেছি। তাছাড়া খারাপ করা ছাত্রদের লাইব্রেরীতে জেল-ক্লাস নেয়ার কথা অন্য কলেজে শুনিনি। এটাও ছাত্রদের জন্য উপকারী।
জ্বী, আমিও বিষয়টার সাথে একমত। যদিও NDC এর মান আগের মত নেই। তারপরও এটা অন্য যে কোনটার চেয়ে ভাল।
অনেক অনেক শুভকামনা আর অভিনন্দন এবং অনেক দোয়া
সামনের পরীক্ষাগুলোও যেন এমনই হয় রেজাল্ট
আমাদের দেশের এই মান্ধাতা আমলের সিস্টেম আপডেট করা উচিৎ।
বিদেশে গিয়ে মেডিকেল রিসার্চে নন-মেডিকেল ব্যাকগ্রাউণ্ডের লোকজন দেখে একটু অবাকই হয়েছিলাম। আমার হসপিটালেই দুই জন বাঙালী আপু ছিলেন - বায়োকেমিস্ট্রি এবং বোটানী গ্র্যাযুয়েট। এরা বেসিক মেডিকেল রিসার্চ ল্যাবে মাস্টার্স/পিএইচডি কোর্সে ছিলেন। তবে এদেরকে অবশ্য ক্লিনিকাল লাইনে কিছু করতে দেয়া হতো না, যেটা আমরা পেতাম।
মেডিক্যাল অাবিষ্কারের বেশিরভাগটাই নন-ক্লিনিক্যাল ফিল্ডের রিসার্চারা করেছেন, যেমন- বায়োকেমিস্ট্রি, ফিজিওলজি, জেনেটিকস এমন কি জুলজি বটানি নিয়ে পড়াশোনা করা ব্যাক্তিরা করেছেন।
প্রজন্ম ফোরাম » পড়াশোনা » SSC রেজাল্টে যা পেলাম!
০.০৯৫৭৩৭৯৩৪১১২৫৪৯ সেকেন্ডে তৈরী হয়েছে, ৮৪.৩৯৪৯০০৩৭২০৫৫ টি কোয়েরী চলেছে