Re: প্রসঙ্গঃ বাইসাইকেল
গিয়ার সাইকেল এ আমার দেখা সবচেয়ে কমন নাম্বার হলো সামনে ২, পেছনে ৫।
আমি সামনে ৩ এবং পিছনে ৪ এ চালাই
আপনি প্রবেশ করেন নি। দয়া করে নিবন্ধন অথবা প্রবেশ করুন
প্রজন্ম ফোরাম » দৈনন্দিন » প্রসঙ্গঃ বাইসাইকেল
গিয়ার সাইকেল এ আমার দেখা সবচেয়ে কমন নাম্বার হলো সামনে ২, পেছনে ৫।
আমি সামনে ৩ এবং পিছনে ৪ এ চালাই
সাইফ দি বস ৭ লিখেছেন:আমি সামনে ৩ এবং পিছনে ৪ এ চালাই
লাইক এ বস!
আমার টা তো অলরেডি ৩-৭।![]()
![]()
![]()
![]()
আমারটা ২-৩ এ থাকে। কারন ৩ এ দিলে অটোমেটিক নিচে নেমে যায় ( গিয়ার সাইকেল কে গিয়ারহীন করা। ম্যানুয়ালি চেইন গিয়ার বদলাতে হয়।)
উপরে তিনজনই তো সবকিছু বলে দিল, আমি আর নতুন করে কি বলব যাগ্গে, আপনি যেহেতু এখনও নতুন তাই প্রথমেই বলব আগে হাত পাকা করুন। আর কাচা হাত পাকা করার জন্য বেশী বেশী চালানোর কোন বিকল্প নেই। যত বেশী সাইক্লিং করবেন আপনার স্ট্যামিনা [একটানা যতক্ষণ চালাতে পারবেন] ও কনফিডেন্ট ততই বাড়বে। রাস্তায় চলাচল করার জন্য কিছু সিগন্যাল দিতে হয় এবং মানতে হয়। তবে সময়ের সাথে সেগুলোও শিখে যাবেন।
হাত পাকা করার জন্য স্যাডল [সিট] এর পজিশন এমন ভাবে রাখুন যাতে আপনি সহজেই মাটিতে পা রাখতে পারেন। এতে করে দুম করে পড়ে যাবেন না বা কারও গায়ের উপরে উঠিয়ে দিবেন না। এরপর কনফিডেন্ট বাড়লে আপনার স্যাডল এর পজিশন ঠিক করুন। স্ট্যান্ডার্ড স্যাডল পজিশন হচ্ছে স্যাডল এর উপর বসে আপনার পা সোজা টানটান অবস্থায় প্যাডেল এর উপর থাকবে। অনেকে কমপ্লেইন করেন যে তাদের ব্যাকপেইন হয় সাইক্লিং করলে। আসলে স্যাডল এর পজিশন ঠিক না থাকলে ব্যাকপেইন হবেই এবং কয়েক কিলো চালানোর পরই হাটু ব্যথা শুরু হবে। একটা ভিডিও দিলাম
উপরের লেখাগুলো পড়ে স্যাডল এখনই স্ট্যান্ডার্ড পজিশনে আনার দরকার নেই। স্ট্যান্ডার্ড পজিশনে আনলে আপনি মাটিতে পা ফেলতে পারবেন না।
শক্তি খরচের যে বিষয়টি বললেন সেটা কিছুটা ঠিক। তবে আমার মনে হয় আপনার সাইকেল এর গিয়ার কম্বিনেশন এ সমস্যা আছে। বিভিন্ন অবস্থার জন্য বিভিন্ন প্রকার গিয়ার। মেথডটা নিচে দিলাম। আপনার ৩*৭=২১ স্পিডের জন্য এরকম হবে
১. সামনে ১ + পেছনে ১,২,৩
২. সামনে ২ + পেছনে ৩,৪,৫
৩. সামনে ৩ + পেছনে ৪,৫,৬,৭
১ নম্বর কম্বিনেশন ব্যবহার করবেন যখন আপনি ফ্লাইওভারে বা পাহাড়ে অর্থাত আপহিলে ওঠার সময়। ২ নম্বর সাধারণ অবস্থায় চলাচল করার জন্য। আর ৩ নম্বর হচ্ছে আপনি যদি স্পীডে যেতে চান। আপনি আপাতত ২ নম্বর কম্বিনেশন ব্যবহার করুন। স্পীড স্বাভাবিক থাকবে। আর ট্যালাস ১.০ বা এরকম ভালো সাইকেল চালালে আপনারটার চেয়ে কিঞ্চিত কম এনার্জি খরচ হবে। আপনার যদি স্ট্যামিনা এবং কনফিডেন্ট থাকে তবে আপনিও পারবেন। আমার দুটো সাইকেল আছে। প্রিন্স ভেগাস এবং নেকড়ো ২০। ভেগাস এর ওজন কম করে হলেও ২০ কেজির মত। অন্যদিকে নেকড়ো এর ওজন ১৩-১৪ কেজি। নেকড়ো তে যদি আমার অ্যাভারেজ স্পীড থাকে ২৫ তবে প্রিন্স ভেগাসে সেই একই এনার্জি খরচ এবং সময় খরচ করে স্পীড হবে ২১-২২। সুতরাং দেখতেই পাচ্ছেন দামী সাইকেল হলেই যে সেটার স্পীড খুব বেশী হবে এমনটা না। সাইকেল দামী হয় তার কম্পোনেটগুলো ভালো থাকার কারণে।
ওয়াশি, লুবিং এখনই করার দরকার নেই। প্রতি ১৫ দিন পরপর করবেন।
ও হ্যা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম, হেলমেট এবং গ্লাভস কিনুন। এমনটা ভাবার কোন কারণ নেই সাইকেল এর সাথে হেলমেট যায় কিনা? ঢাকার রাস্তার যে অবস্থা তাতে জান নিয়েই বাসায় ফেরা দায়। রাস্তায় বেরোলেই মনে হয় এই বুঝি বাসের নিচে চাপা পড়লাম বা রিক্সা ধাক্কা লাগিয়ে দিল।
তেজগাও যেহেতু আছেন, তাই ইচ্ছে করলে হাতিরঝিল চলে আসতে পারেন। বিগিনার্স লেসন এর পাশাপাশি গরম জিলিপি খাইয়ে দেব।
ধন্যবাদ সবাইকে। গিয়ার আপতত ২-৪ এ রেখে কিছুটা স্বাচ্ছন্দ বোধ করছি।
আগে বলুন আপনি সাইকেল কিনেছেন কবে? নতুন হলে এখনি লুবিং এর প্রয়োজন নেই।
সাইকেল কিনেছি ১৮ ডিসেম্বর, সাইকেল একেবারেই নতুন। আজ সকালে একটা সমস্যা খেয়াল করলাম চালাতে চালাতে মাঝে মাঝে কট কট করে শব্দ হয় চেইনে এবং প্যাডেলে ঝাঁকি খাই। সমস্যাটা মনে হয় পরিষ্কার করে বোঝাতে পারিনি।
মাহবুব ভাইকে অনেক ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান পরামর্শের জন্য। হাতির ঝিল খুব কাছেই আছে, দেখি সময় করে একদিন গিয়ে আপনার কাছ থেকে আরও পরামর্শ নিয়ে আসবো। মোবাইল নম্বরটা বার্তায় প্রেরণ করলে সংগ্রহে রাখতে পারতাম।
আজ সকালে একটা সমস্যা খেয়াল করলাম চালাতে চালাতে মাঝে মাঝে কট কট করে শব্দ হয় চেইনে এবং প্যাডেলে ঝাঁকি খাই।
সমস্যাটা কাটায় হতে পারে। অর্থাৎ যেটার উপর চেইন টা বসানো হয়। একটা কাজ করুন। যেকোন রিকশা বা সাইকেল ঠিক করার দোকানে নিয়ে দেখুন সমস্যাটা কোথায়। চেইন এর বা কাটায় সমস্যা হলে ওরাই ঠিক করে দিতে পারবে। একটা বিষয় মাথায় রাখবেন, সাইকেল চালাতে যেন আপনার কোন সমস্যা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন, আমি বুঝাতে চেয়েছি, যেমন প্যাডেল এ কট কট সাউন্ড। সাইকেল যখন চলবে, তখন একদম স্মুথ চলবে। কোন বিরক্তিকর শব্দ হবেনা।
অফটপিকঃ
@মাহবুব ভাইঃ ভাই আপনার সাথে তো আর দেখা হইলো না। কবে ফ্রি আছেন?
আজ সকালে একটা সমস্যা খেয়াল করলাম চালাতে চালাতে মাঝে মাঝে কট কট করে শব্দ হয় চেইনে এবং প্যাডেলে ঝাঁকি খাই। সমস্যাটা মনে হয় পরিষ্কার করে বোঝাতে পারিনি।
সমস্যাটা কখন হয়? যখন চালানো শুরু করেন তখন, নাকি চলন্ত অবস্থায় হঠাত হঠাত? নিজের অজান্তে গিয়ার চেঞ্জ করছেন না তো?
**ফোন নম্বর প্রোফাইলে আছে
অফটপিকঃ
@মাহবুব ভাইঃ ভাই আপনার সাথে তো আর দেখা হইলো না।কবে ফ্রি আছেন?
আপনি তো মিয়া সাইক্লিং ছেড়ে দিয়েছেন, ঘুরতে গেলে মাঝে মাঝে দেখা হত। গত পরশু আলোকিত'র সাথে টিএসসিতে চা খেতে গেলাম, আজ ৭০ কিলোর রাইড দিলাম। সন্ধার পরে প্রতিদিনই ফ্রি আছি। আর দিনব্যাপী ফ্রি আছি আগামী শনিবার।
সেদিন CREE XML XM-L T6 LED কিনলাম। 1200 Lumen আলো। সব কিছু ফকফকা। রাতে সাইকেল চালালে, কেউ সাইড দিতে না চাইলে এই লাইটা দেখলে সরে যায়।
ক্যাফে সাইক্লিস্টে এর দাম ২৫০০ টাকা এখন।
সমস্যাটা কখন হয়? যখন চালানো শুরু করেন তখন, নাকি চলন্ত অবস্থায় হঠাত হঠাত? নিজের অজান্তে গিয়ার চেঞ্জ করছেন না তো?
শব্দটা চালাতে গেলে হঠাৎ হঠাৎ হয়, নিজের অজান্তে গিয়ার চেঞ্জ করি না। সমস্যাটা সকালেই হয়েছে আজ, বিকেলে চালানোর সময় হয়নি, সন্ধ্যায় একবার হয়েছে।
সেদিন CREE XML XM-L T6 LED। 1200 Lumen আলো। সব কিছু ফকফকা। রাতে সাইকেল চালালে, কেউ সাইড দিতে না চাইলে এই লাইটা দেখলে সরে যায়।
সাইকেলে যদি মোটর সাইকেলের লাইট লাগান তো সরে যাবার ই কথা।
আপনি তো মিয়া সাইক্লিং ছেড়ে দিয়েছেন, ঘুরতে গেলে মাঝে মাঝে দেখা হত। গত পরশু আলোকিত'র সাথে টিএসসিতে চা খেতে গেলাম, আজ ৭০ কিলোর রাইড দিলাম। সন্ধার পরে প্রতিদিনই ফ্রি আছি। আর দিনব্যাপী ফ্রি আছি আগামী শনিবার।
কি কন মিয়া।। Endomondo চেক করেন। সাইকেল আমার একমাত্র বাহন, এটা আমি ছাড়ি কেমতে...।
সেদিন CREE XML XM-L T6 LED কিনলাম। 1200 Lumen আলো। সব কিছু ফকফকা। রাতে সাইকেল চালালে, কেউ সাইড দিতে না চাইলে এই লাইটা দেখলে সরে যায়।
রাতের বেলা লাইট আসলেই অনেক দরকার। এটা ছাড়া সাইকেল চালাতে আসলেই রিস্ক লাগে। শিপলু ভাই, তার টা কিসের? চার্জ দেবার জন্য? নাকি সাইকেলে কিছুর সাথে কানেক্ট করার জন্য?
রাইডে না গেলেই কেউ সাইকেল চালাবে না এ ধারণাটা ভুল। ইয়ং পোলাপাইন দেখি সাইকেল কিনে সারাদিন ঘুরাঘুরি করে আর endomondo দিয়ে স্ট্যটাস দেয়। এমতাবস্থায় সাইকেল কিনে সময় বাঁচানোর চাইতে দেখি পোলাপাইন রাত বিরাতে সারাদিন ঘুরে। আমি মনে করি এতে ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার ক্ষতি হচ্ছে।
রাইডে না গেলেই কেউ সাইকেল চালাবে এ ধারণাটা ভুল। ইয়ং পোলাপাইন দেখি সাইকেল কিনে সারাদিন ঘুরাঘুরি করে আর endomondo দিয়ে স্ট্যটাস দেয়। এমতাবস্থায় সাইকেল কিনে সময় বাঁচানোর চাইতে দেখি পোলাপাইন রাত বিরাতে সারাদিন ঘুরে। আমি মনে করি এতে ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার ক্ষতি হচ্ছে।
ইদানিং সাইকেল কেনা অণেক বেড়ে গেছে। পোলাপাইন এখন ভাব মারতেও সাইকেল কিনে যা আমাকে পীঢ়া দেয়
রাইডে না গেলেই কেউ সাইকেল চালাবে এ ধারণাটা ভুল। ইয়ং পোলাপাইন দেখি সাইকেল কিনে সারাদিন ঘুরাঘুরি করে আর endomondo দিয়ে স্ট্যটাস দেয়। এমতাবস্থায় সাইকেল কিনে সময় বাঁচানোর চাইতে দেখি পোলাপাইন রাত বিরাতে সারাদিন ঘুরে। আমি মনে করি এতে ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার ক্ষতি হচ্ছে।
সারাদিন ঘোরাঘুরির কোনো মানে হয়না। শখের বশে সাইকেল কিনলে নির্দিষ্ট টাইমে রাইডে গেলেই হয়। আর যদি আমার মত ট্রান্সপোর্টেশন হিসেবে ব্যবহার করে, তাহলে দরকার ছাড়া সাইকেল চালানোর শক্তি ও সময় পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। বাই দ্যা ওয়ে সাইফ, আমি endomondo তে সারাদিন ঘুরাঘুরি করে স্ট্যাটাস মারি না কিন্তু।
নিজের সাইক্লিং এর স্ট্যাটাস ট্র্যাকে রাখার জন্যে আপডেট করি রেগুলার। আমার সারাদিনে এত জায়গায় দৌড়াতে হয় তাই ভাবলাম একটু জেনে রাখি কতটুকু সাইকেল চালাই আমি।
ইদানিং সাইকেল কেনা অণেক বেড়ে গেছে। পোলাপাইন এখন ভাব মারতেও সাইকেল কিনে যা আমাকে পীঢ়া দেয়
সবচেয়ে বিরক্ত লাগে যখন দেখি কেউ হুদাই সাইকেল কিনেছে। সেদিন লায়ন এ এক পিচ্চি, পড়ে মনে হয় ক্লাস ফোর বা ফাইভ-এ, তার বাপ কে নিয়ে এসে Ghost কিনে নিয়ে গেল ৪৮০০০ টাকা দিয়ে। মনে মনে কতক্ষণ বললাম, "ব্যাটা সাইকেলের সাইজ তোর ডাবল, তার উপর চালাবি তো হয় বাসার ছাদে নাইলে সামনের উঠানে, বড়লোকের লোক দেখানো স্বভাব"
আরেক প্রজাতি আছে যারা ব্যাপক ভাব নিয়া ২০০০০+ টাকার সাইকেল কিনে গিয়ার চেঞ্জ করতে পারেন না। তেনারা খিচ খেয়ে প্যাডেল ঘুরাতে থাকেন রকেট এর গতিতে, কিন্তু তেনাদের সাইকেল যায় কচ্ছপের গতিতে।
সারাদিন ঘোরাঘুরির কোনো মানে হয়না। শখের বশে সাইকেল কিনলে নির্দিষ্ট টাইমে রাইডে গেলেই হয়। আর যদি আমার মত ট্রান্সপোর্টেশন হিসেবে ব্যবহার করে, তাহলে দরকার ছাড়া সাইকেল চালানোর শক্তি ও সময় পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না।
আরে ভাই আপনার কথা কই নাই। আপনি যে ২য় ক্যাটেগরির পোলাপাইনের কথা বললেন যারা ৪০-৪৫K দিয়া সাইকেল কিনে শুধু রাইডে যাওয়ার জন্য, আর যারা ব্যাপক ভাব নিয়া ২০০০০+ টাকার সাইকেল কিনে গিয়ার চেঞ্জ করতে পারেন না সেই ক্যাটাগরির মানুষদেরকে বলেছি।
পোলাপাইন এখন ভাব মারতেও সাইকেল কিনে যা আমাকে পীঢ়া দেয়
এটা একটা নিউ ট্রেন্ড। তাই পোলাপাইন কিনতেছে। It's allowed. টাকার গরম বলেও একটা কথা আছে
হুজুগে বাঙ্গালী বলে কথা ! বছরখানেক আগেও দেখেছি ডিপার্ট্মেন্টের নিচতলায় বড়জোর একটা কি দুইটা সাইকেল রাখা থাকত। এখন সেখানে কমসে কম ৫০টা সাইকেল রাখা থাকে(বেশিও হতে পারে
)।
ব্রাশুদা মনে হয় ভুল যায়গায় পোষ্ট করলেন।
হুজুগে বাঙ্গালী বলে কথা tongue! বছরখানেক আগেও দেখেছি ডিপার্ট্মেন্টের নিচতলায় বড়জোর একটা কি দুইটা সাইকেল রাখা থাকত। এখন সেখানে কমসে কম ৫০টা সাইকেল রাখা থাকে(বেশিও হতে পারে tongue_smile)।
ব্যাপারটা কিন্তু একেবারে খারাপ না. তেল পোড়ানো বাইকের হুজুগের চেয়ে এটা কিন্তু বেশ ভালোই হচ্ছে।
ঠিক ৬ দিন আগে বাইক কম্পিউটার কিনলাম। এর পর থেকে ৯২ কিমি চালিয়েছি। সর্বোচ্চ গতি ২৯.৪ কিমি/ঘন্টা। গড় ১৩ কিমি/ঘন্টা।
আগে হাটা চলা করতে গেলে শরীরের অসাড়তা টের পেতাম। এখন এসব নেই। মনে হচ্ছে শরীরের প্রতিটা গাঁটে গাঁটে লুব্রিকেন্ট ওয়েল দেয়া।
সাইকেল মোটামুটি ট্রেন্ড হয়ে গেছে, ভাবলাম স্টিকি করে ফেলি, কিন্তু কনফিউজড হয়ে গেলাম, কোনটাকে স্টিকি করা উচিত হবে ?
এই টপিকটাকে নাকি এই টপিকটাকে
দুটো টপিকেই কমবেশী গুরুত্বপূর্ন ইনফো আছে। সিদ্ধান্ত নিতে কনফিউশনটা এখানে।
যাইহোক, প্রাজন্মিক সাইক্লিস্টদের আইডিয়া চাই:
ক) এইম: ট্রান্সপোর্টেশন মেইনলি, মাঝে মাঝে ফ্রেন্ডের গালি খাওয়ার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তার সাথে সাইকেল নিয়ে বের হওয়া।
গ) মেকানিকাল ব্রেকের তেমন কোন আকর্ষন পাই না, হাইড্রোলিক হলে ভাল হতো কিন্তু সেটা অতিরিক্ত দামী জিনিস, আমার প্রেফারেন্স স্টেইট ভি ব্রেক। মেইনটেনেন্স কস্ট লো বলে আরো পছন্দের।
ঘ) এক পিস ফ্লাইওভার পার হতে হয়, তাছাড়া ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা, সবমিলিয়ে গিয়ার থাকতেই হবে। না থাকলে হবে না, না না না।
ঙ) শিফটার কোনটা ভাল জানিনা, এ্যালয় হলে বেশ ভাল, রিস্কফ্রী চালানো যাবে, আমার মাঝে মাঝেই ঘ্যাচ করে ব্রেক চেপে দেয়ার অভ্যেস আছে, নাথিং, জাস্ট ঘ্যাচ করে ব্রেক চাপতে মজা লাগে, ড্রিফটিং করে ফেলি মাঝে মাঝে।
মাঝখানে রকমেশিন চালিয়ে তো পুরা ফিদা হয়ে গিয়েছিলাম, ব্রেকের জন্য হাতে কোন প্রেশারই পড়ে না।
যাহোক, বাজেট যত লো করা সম্ভব, ভাল কিছু মডেল সাজেষ্ট করা হউক। যাতায়াতের পিছনে প্রতিমাসে প্রায় ৪হাজারের মত টাকা বের হয়ে যায়, তারপর মুখে আঙুল দিয়ে বসে থাকা লাগে।
হাইড্রোলিক জিনিসটা অতিরিক্ত ভালো এবং অতিরিক্ত দামী এবং অতিরিক্ত ভারী
১. রোডবাইকের প্রতি আপনার যেহেতু দূর্বলতা আছে, তাই আপনার জন্য প্রথমেই এটা। দাম: ২৭৫০০
স্পেক:
FRAME : KELLYS Crosslite 6061 alloy
FRAME SIZE : M (17.5") & L (19")
FORK : SR Suntour NEX, 63mm, coil spring Lockout
HEAD PARTS : KLS Expert integrated
B.B. PARTS : SR Suntour cartridge (113mm)
CRANKSET : SR Suntour XCR (48x36x26)
SHIFTERS :Shimano ST-EF51-9 EZ-fire Plus
F/DERAILLEUR :Shimano FD-M191 (31.8mm)
R/DERAILLEUR : Shimano Acera M390
SPEED : 27 Speed
FREEWHEEL : Shimano CS-HG20-9 (11-34)
CHAIN : KMC Z99
BRAKES : Promax Mechanical Disc
BRAKE ROTORS : 160mm front / 160mm rear
BRAKE LEVERS : Shimano ST-EF-51-9
HUBS : SRAM MTH-306 Disc (32 holes)
RIMS/WHEELSET : KLS Draft Disc 622x19 (32 holes)
SPOKES : Stainless Steel
TIRES : KELLYS Softline 40-622 (700x38C) Reflective Line
STEM : Kalloy Uno (diam 28.6mm / 15°)
HANDLEBAR : Kalloy Uno (25.4mm)
GRIPS : KELLYS Exbone kraton
SADDLE : KLS Cross Line
PEDALS : VP Alloy
অপশন ২: কোর প্রজেক্ট ২- ২৩,৫০০
Project 2.0 (Smooth welding) 24sp
Frame: Alloy 18"
Fork: SR XCM
Front Dera: Altus
Rear Dera: Acera
Shifter: EF51 3X8
Chainwheel: SR
Hub: Quando Alloy
Tyre: Kenda
Brakes: Tektro Novela
Speed: 24sp
অপশন ৩: কায়োটি ম্যানিটোবা- ২২৫০০ [স্পেক ট্যালাস ৩ এর সম পর্যায়ের। CLE এই ব্র্যান্ডটাকে জনপ্রিয় করার চেষ্টা করছে। তাই দাম হয়ত একটু কম]
স্পেক:
Frame: 18" & 20” Alloy
Fork: SR Suntour XCM with MLO
Wheels: 26" Alloy double wall
Tires: 26" MTB
Braking system: Tektro Novela Mechanical disc brake
Transmission: Shimano 21 speed
Front derailleur: Shimano Tourney
Rear derailleur: Shimano Acera
Pedal: Alloy MTB
Saddle: Coyote series
অপশন ৪: নেকড়ো ২০ - ১৬৫০০
MODEL: ASH20
FRAME: ALLOY 6061 17.5
FORK: SUNTOUR XCT 100MM
B.B: NECO SEALED
CHAINWHEEL: PROWHEEL
CHAIN: KMC
RIM: ALLOY
TYRE: KENDA K1047 26X1.95
SHIFTER: EF51
CASSETTE: SHIMANO TZ31 7SP
F/DERA: TX50
R/DERA: TX35
BRAKES: PROMAX V
HANDLE/STEM/SEATPOST: ALLOY
HUB: JOYTECH ALLOY
PEDAL: FEMIN
HEADPARTS: NECO
অপশন ৫: কায়োটি মিনেসোটা - ১৬,০০০
স্পেক:
Frame: 18" & 20” Alloy
Fork: SR Suntour M3020
Wheels: 26" Alloy double wall
Tires: 26" MTB
Braking system: TX 119 V brake.
Transmission: Shimano 21 speed
Front derailleur: Shimano Tourney
Rear derailleur: Shimano Tourney
Pedal: Plastic MTB pedal
Saddle: Coyote series
২০ হাজারের নিচে যদি আপনার বাজেট থাকে এবং কায়োটি মিনেসোটা'র কালারের কারণে যদি সমস্যা না থাকে তবে নেকড়ো ২০ এর বদলে এটা নিতে বলব। আমি কিনতে গিয়ে অনেক কনফিউশন পড়ে গিয়েছিলাম কোনটা কিনব। শেষে চোখের সামনে মিনেসোটা'র কমলা কালার দেখে ভালো লাগে নাই। অবশ্য নেকড়ো'২০ ও ভালো বাইক। অক্টোবরের প্রথম দিকে নেকড়ো ২০ কেনার পরে এখন পর্যন্ত ১৫০০ কিলোমিটার এর মত চালানো হয়েছে আর এই মাসে চালিয়েছি প্রায় ৬০০ কিলোর মত। স্মুথ পেডালিং চলছে। শুধু মাঝে একবার হেডসেট আর ক্রাংক আর্ম টা ঢিলে হয়ে গিয়েছিল। টাইট দিতে ফকফকা
**রোড রানার এর কথা বললাম না যেহেতু মাঝে মাঝে হয়ত অফরোডে চালাবেন। ঢাকার ভিতরে এবং হাইওয়েতে চালানোর জন্য রোডরানারও ভালো বাইক। দাম ১৮৫০০
প্রজন্ম ফোরাম » দৈনন্দিন » প্রসঙ্গঃ বাইসাইকেল
০.১২২৪০৮৮৬৬৮৮২৩২ সেকেন্ডে তৈরী হয়েছে, ৯০.৭৬৮৬৪২৫৯২৮০৯ টি কোয়েরী চলেছে