টপিকঃ দুধ চা
দুধ চা পছন্দ করেনা, এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। ঘরে-বাইরে, বন্ধুদের আড্ডায় চা যেন এক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। চা না হলে আড্ডা যেন জমেইনা। আমি নিজেও ভার্সিটিতে গেলে প্রতিদিন দুই/এক কাপ চা খাই।
কিন্তু আসল কথা হচ্ছে এই চা কতটা স্বাস্থ্যকর?
এবং
তাদের পরিবেশনটাও কতটা স্বাস্থ্যকর?
-আমরা সাধারণত যেসকল টঙের দোকানে চা খাই, দেখা যায় তারা কাপগুলো ঠিকমত পরিষ্কার ও করেনা। এতে করে মুখের মাধ্যমে আমাদের দেহে অনেক রোগজীবাণু ছড়াতে পারে।
কিন্তু আমার আসল কথা হল যে আমরা টঙের দোকানে যে দুধ চা খাই, “এই দুধ চা তে ব্যবহার করা হয় যে কৌটার দুধ, তা কি আসলেই দুধ?”
সোজা উত্তরঃ না।
“এই দুধের মধ্যে আসল দুধের ছিটে ফোঁটাও থাকেনা।”
“এই দুধের মধ্যে আসল দুধের ছিটে ফোঁটাও থাকেনা।”
বরং এতে ব্যবহার করা হয় ক্ষতিকারক কেমিক্যাল এবং দুধের সেন্ট। যা আমাদের দেহের জন্য হুমকির স্বরূপ। এটা খেলে আমাদের দেহে ক্যান্সার, জন্ডিস, কিডনির সমস্যা এর মত অনেক ভয়াবহ ক্ষতিকর রোগ হতে পারে।
এটা আমি প্রথমে আমি আমার এক বন্ধুর কাছে শুনেছিলাম। প্রথমে তাই কোন পাত্তাই দেইনাই। কিন্তু সেইদিন একুশে টিভিতে একটা অনুষ্ঠানে (সম্ভবত খবরের একটা রিপোর্ট ছিল) দেখে আমার হুঁশ হল- যে কৌটার দুধ আসলে দুধই না।
এরপর থেকেই বাইরে দুধ চা খাওয়া বন্ধ।
তারপরেও মন তো আর মানেনা।
কিন্তু আগে তো জীবন – তাই না ! আর সুস্থতা হচ্ছে আল্লাহ’তালার সবচেয়ে বড় নিয়ামত। কারন, একজনের অসুস্থতাই একটি পরিবারের সকলের সুখ শান্তি কেঁড়ে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট।