Re: বিশ্বের প্রতি ছয়জনের একজন মানুষ...
হৃদয় লিখেছেন:Agnostic
মানে কি এইটার?
উইকিতে বিস্তারিত আছে।
আপনি প্রবেশ করেন নি। দয়া করে নিবন্ধন অথবা প্রবেশ করুন
প্রজন্ম ফোরাম » দৈনন্দিন » সংবাদ বিশ্লেষন » বিশ্বের প্রতি ছয়জনের একজন মানুষ...
হৃদয় লিখেছেন:Agnostic
মানে কি এইটার?
উইকিতে বিস্তারিত আছে।
বাংলাদেশের পরিসংখ্যানটা দেখলাম, পুরুষের সংখ্যা প্রায় ৮৮%!! আবার বেশিরভাগেরই বয়স ১৫-২৪ বছরের মধ্যে, সবখানেই দেখা যাচ্ছে পুরুষেরা অবিশ্বাসী বেশি......এর কারন কি নারীরা বেশি ধার্মিক নাকি অনলাইনে নারীদের উপস্থিতি কম সেই কারনে এটা বোঝা গেলোনা
বাংলাদেশের পরিসংখ্যানটা দেখলাম, পুরুষের সংখ্যা প্রায় ৮৮%!! আবার বেশিরভাগেরই বয়স ১৫-২৪ বছরের মধ্যে, সবখানেই দেখা যাচ্ছে পুরুষেরা অবিশ্বাসী বেশি......এর কারন কি নারীরা বেশি ধার্মিক নাকি অনলাইনে নারীদের উপস্থিতি কম সেই কারনে এটা বোঝা গেলোনা
ভালো পয়েন্ট তুলে ধরেছেন
উচ্চমার্গিয় ভাষায় গালিসহ মাইনাস পাইয়াছি এই টপিকে, মু হা হা হা
![]()
হুমম, আজকাল লোকজন কিছু বুঝলেও মাইনাস দেয় না বুঝলেও দেয় আবার দিয়ে কমেন্টও করেনা পাছেনা আবার অন্য কেউ এসে মাইনাস দেয় যাই হোক.. এগনসটিকের সংখ্যাই মনে হচ্ছে সব মিলিয়ে বেশী
হুমম, আজকাল লোকজন কিছু বুঝলেও মাইনাস দেয় না বুঝলেও দেয় আবার দিয়ে কমেন্টও করেনা পাছেনা আবার অন্য কেউ এসে মাইনাস দেয়
আমার ও এই জিনিষ টা খুব স্পর্শকাতর মনে হয় মনে হয়। আমি এ পর্যন্ত ২ টা মাইনাস দিয়েছি একটা গালি দেওয়ার জন্য অন্যটি টুম্পাকে টপিক চেইন্জ করার জন্য।
কোরআনের এক আয়াতে বলা আছে মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী আর মুসলমানের কাছের বন্ধু খ্রিষ্টান।
কিন্তু বাস্তব অবস্থা আমরা কি দেখছি, এই তিন জাতিই তো একে অন্যের চিরশত্রু অবশ্য ধর্মীয় দিক থেকে ইহুদী ও খ্রিষ্টানরা মুসলমানদের চাচাতো ভাই।
কিঞ্চিত অটঃ অবিশ্বাসীগন এখানে নিজের নাম যুক্ত করতে পারেন http://www.atheistcensus.com/
![]()
![]()
Nones (নো-রিলিজন, এ্যাথিইস্ট, এ্যাগ্নস্টিক, সেক্যুলার প্রভৃতি গ্রুপের জেনেরিক, catch-all নাম) -দের নিয়ে বেশ ইন্টারেস্টিং ডেটা!
বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের স্ট্যাটিসটিক্সে কিছু মিল লক্ষ করলাম:
প্রায় ৯০% অংশগ্রহণকারী নানস হলো পুরুষ (বরং অবিশ্বাস্য শোনালেও এদিক দিয়ে পাকিস্তান সামান্য এগিয়ে আছে... নারী: > ১৪%... তবে পাকিস্তানী সাবমিশন অত্যন্ত কম, ২০০র কিছু বেশি)
প্রায় ৯০% নানস-এর বয়স ১৫ থেকে ৩৫-এর মধ্যে
৯৫%-র বেশি নানস ইউনিভার্সিটি লেভেল অথবা পোস্টগ্র্যাজুয়েশন লেভেল এডুকেশন কম্পলিট করেছে। এই তথ্যটা উপলব্ধি করে নীচের ফ্যান্টাস্টিক গ্রাফিকটার কথা মনে পড়ে গেলো:
Here Goes Nothing,
ডাইরেক হটলাইন আল্লাহ দিয়েই দিয়েছেন। নামাজ হল আল্লাহর সামনে হাজির হবার সময়।
নবী যখন মিরাজে/মেরাজ এ যান তখন তিনি বলেন যে আমিতো আপনার সংগে দেখা করলাম, কিন্তু আমার উম্মতরা কিভাবে করবে? তখন আল্লাহ বলেন যে নামাজই তো মুমিনদের মেরাজস্বরুপ (কথাগুলো এক্সাক্টলি মনে নাই কিন্তু ভাবার্থ এরকমই)।
আন্জুমান আরা জোলি আপুর টুইটারের সাবস্ক্রাইব করার দরকার কি যখন আপনি তার সংগে দৈনিক ৫ বার দেখা করেন?
এই ব্যাখ্যাটি অবশ্য জানা ছিলো। তবে এটা আদৌ কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা হলো কি?
বরং অনেকটা সার্কুলার লজিক ফ্যালাসী হয়ে গেলো না?....
প্র: "ঈশ্বর আছেন" কে দাবী করে?
উ: ধর্মগ্রন্থগুলো।
প্র: ধর্মগ্রন্থগুলো সঠিক কে দাবী করে?
উ: ঈশ্বর।
পিএস: "কন্ট্রাক্টর" শব্দটিতে অনেকের এ্যালার্জী আছে দেখা যাচ্ছে। মানছি, আমাদের দেশে পাবলিক ওয়ার্কসের ঠিকাদারদের ভূমিকা বিতর্কিত। তবে, ইংরেজী শব্দের ব্যবহার কেবল একটি ক্ষেত্রেই হয়না, বিভিন্ন কনটেক্সটে ব্যবহৃত হতে পারে। কারো কাছে কন্ট্রাক্টর শব্দটি "জঘন্য" বা "এতটা খারাপ ভাষা" মনে হলে স্কুল-কলেজের শিক্ষক থেকে শুরু করে বেশিরভাগ চাকরীজীবিদের নিয়েও অস্বস্তিতে পড়তে হতে পারেন। বেশিরভাগের চাকরী দেয়া হয় নির্দিষ্ট কন্ট্রাক্টের ভিত্তিতে, কন্ট্রাক্টে লিপিবদ্ধ দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করার জন্য মাস/হপ্তা শেষে এঁদের সম্মানী প্রদান করা হয়। কন্ট্রাক্ট ফুলফিল করতে কেউ যদি ব্যর্থ হয় বা অস্বীকার করে, তবে তার চাকরীও নট।
যাকগে, আগের পোস্টে কন্ট্রাক্টর শব্দটি উল্লেখিত হয়েছিলো মূলত: হিব্রু কনটেক্সটে (দাবী করা হয় ১ লাখের অধিক নবী পৃথিবীতে এসেছিলেন, এদের ১জন খৃস্টধর্মের এবং আরেকজন ইসলামের - অতএব ধরে নেয়া যায় বিপুল মেজরীটি অর্থাৎ ৯৯,৯৯৮+ নবী ইহুদী ছিলেন)। হিব্রু বাইবেলে বহু জায়গায় ঈশ্বরের কন্ট্রাক্ট তথা covenant বর্ণিত আছে।
ইসরায়লীদের ঈশ্বর তাদের জন্য অনেক কাজ করে দেবেন, এর বদলে তাঁকে উপাসনা করতে হবে। আব্রাহামের সন্তানদের বিরাট প্রভাবশালী জাতীতে পরিণত করবেন ঈশ্বর, বিনিময়ে তাঁর উপাসনা করতে হবে (আব্রাহামের সাথে ঈশ্বরের কভেন্যান্ট বা কন্ট্রাক্টের সিম্বল হলো সারকামসিশন)
ঈশ্বর নির্যাতিত ইসরায়লী শ্রমিকদের মুক্ত করে মিশর থেকে বের করে আনবেন, অন্যান্য জাতীদের পর্যুদস্ত করে প্রতিশ্রুত ভূমিতে তাদের প্রত্যাবাসন করার ব্যবস্থা করবেন - তার বদলে ইয়াহওয়ের উপাসনা করতে হবে - আর ঐ এন্টারপ্রাইজ ম্যানেজ করবেন কে? মোযেস।
পাপী মানবগোষ্ঠীর কর্মকান্ডে তিতিবিরক্ত হয়ে দুনিয়া ধ্বংস করার খায়েশ জাগলো ঈশ্বরের - মহাপ্লাবনের মাস্টারপ্ল্যান কষলেন তিনি। তবে প্লাবন শেষে পৃথিবী পুনরায় জীবজন্তু এবং মানবসম্প্রদায়ে পূর্ণ করার দায়িত্বটি কার কাঁধে চাপানো হলো? নোয়াহ।
এখানে কেবল ৩টি গুরুত্বপূর্ণ কভেন্যান্টের উল্লেখ করলাম (বাইবেলের ৫টি গুরুত্বপূর্ণ কন্ট্র্যাক্ট এখানে দেখতে পারেন), ওল্ড টেস্টামেন্টে এমন দায়বদ্ধতার দাবী ভুরিভুরি। জোসেফ, জোসায়া, ইসায়াহ, হোসায়া, মেলকিম, এযরা, নেহেমায়া এসকল সকল নবী/পয়গম্বর বারেবারে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন ঈশ্বরের সাথে ইসরায়লী তথা মানবজাতীর ডিভাইন কন্ট্র্যাক্টের কথা। ঈশ্বর সবকিছু দিয়েছেন, অতএব তার উপাসনা করতে হবে। চুক্তির বরখেলাপ হলে তিনি সব ফিরিয়ে নেবেন, ধ্বংস করে দেবেন সবকিছু - এ ধরণের হুমকি, ভবিষ্যৎবাণীতে বাইবেলে ভরপুর।
মোদ্দাকথা: প্রায় সবধর্মই দাবী করে - মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা মানবজাতীকে বাস করতে দিয়েছেন পৃথিবীতে, খাদ্য, আশ্রয় ইত্যাদি যোগান দিয়েছেন। অতএব, সৃষ্টিকর্তার প্রতি মানবজাতী কন্ট্র্যাকচুয়ালী বাউন্ড - তাঁর উপাসনা করতে মানুষ আজন্ম-আমৃত্যু দায়বদ্ধ। তবে, দায়বদ্ধতা বা কন্ট্র্যাক্ট ফুলফিলমেন্ট বিষয়ক ব্যাপারগুলো ম্যানেজ করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ক্ষুদ্রসংখ্যক কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে।
ঈশ্বর সার্বজনীন, সর্বত্র তিনি বিরাজমান। বিশ্বজগৎের কোনো কিছুই তাঁর অনুমতি ব্যতিরেকে ঘটে না। তিনি অতীতে ছিলেন, বর্তমানে আছেন, ভবিষ্যৎেও থাকবেন। অতএব, যেকোনো বুদ্ধিমান মানুষেরই নৈতিক দায়িত্ব তাঁর উপাসনা করা, তাঁর কৃপা লাভের চেষ্টা করা। তবে....
তবে, এখানে একটা "কিন্তু" আছে - ঈশ্বরের অনুগ্রহ লাভ করতে হলে আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তির দারস্থ হতে হবে। ঈশ্বরের হটলাইন সংযোগটি কেবলমাত্র কিছু ভাগ্যবান ব্যক্তির নিকট আছে। ঈশ্বরের প্রার্থনা করতে চান? ভালো কথা, তবে যা করার তা ঐ ব্যক্তিদের নিজস্ব, ইউনিক মেথডেই করতে হবে। অন্য স্বতন্ত্র চিন্তাধারা, মেথড গ্রহণযোগ্য না। যীশুকে পরম মুক্তিদাতা ঈশ্বর বলে গ্রহণ করে নিতে হবে, নইলে স্বর্গরাজ্যের ভিসা রিজেক্টেড। রাসুলুল্লাহর লেটার অব রেকমেন্ডেশন পেতে ব্যর্থ হয়েছেন? ৭২ ভার্জিনের ওয়েটডৃম দেখা বাদ দিয়ে দিতে পারেন।
ইউনিভার্সাল গড।
ইউনিভার্সাল গডের ইউনিভার্সাল কন্ট্র্যাক্ট / কভেন্যান্ট - এ্যাপলিকেবল টু সমগ্র মানবজাতী।
ইউনিভার্সাল কভেন্যান্টের চাবিকাঠি নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির হাতে।
পিপিএস: কেউ যদি বক্তব্যের অর্থ অনুধাবন করতে ব্যর্থ হন তবে তার দায়দায়িত্ব লেখকের ওপর বর্তায় না। দ্বিমত থাকলে তা আলোচনা/বিতর্কের মাধ্যমে প্রকাশ করলেই যথাযথ হয়। তার বদলে মাইনাস দিয়ে পালিয়ে যাওয়া...
৭২ ভার্জিনের ওয়েটডৃম দেখা বাদ দিয়ে দিতে পারেন।
এই ৭২ হূর পরীর ব্যাপারটা নিয়ে আমি কনফিউশনের মধ্যে আছি। আল্লাহ কি সত্যি বলেছেন যে বেহেস্তে একজন পুরুষের আরাম আয়েশের জন্য ৭২ হূর পরীর ব্যবস্থা থাকবে? আমার এটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে। এটা নিশ্চিত যে কোরআনে এই ধরনের কথা নেই। আছে হয়তো হাদীসে কিন্তু এই হাদীসটি কতটা সহীহ?
এই ৭২ হূর পরীর ব্যাপারটা নিয়ে আমি কনফিউশনের মধ্যে আছি। আল্লাহ কি সত্যি বলেছেন যে বেহেস্তে একজন পুরুষের আরাম আয়েশের জন্য ৭২ হূর পরীর ব্যবস্থা থাকবে? আমার এটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে। এটা নিশ্চিত যে কোরআনে এই ধরনের কথা নেই। আছে হয়তো হাদীসে কিন্তু এই হাদীসটি কতটা সহীহ?
পুরোপুরি সঠিক নয়। কোরানেও বেশ কিছু রেফারেন্স আছে। উইকীতে কিছু আয়াতের লিস্ট পাবেন।
তবে হূরী বিষয়ক অপেক্ষাকৃত রগরগে অলমোস্ট-পর্ণোগ্রাফিক বর্ণনাগুলো নন-কোরানিক সোর্স থেকে আগত। আগ্রহীরা এখানে ঢুঁ মারতে পারেন - আর্টিকলটির এ্যাজেন্ডা এ্যান্টি-ইসলামিক, তবে সোর্সগুলো সহীহ। লেখকের নিজস্ব কমেন্ট/ব্যাখ্যা বাদ দিয়ে হলেও শুধু হাদীসগুলো পড়ে দেখতে পারেন।
৭২ সংখ্যার গুরুত্ব সম্পর্কে অবশ্য আমিও জানি না। ৭২ কেন? ১০ বা ১০০ কেন নয়?
তবে কোরাণিক হূরী নিয়েও দ্বিমত আছে। সানা কোরান সম্পর্কে আশা করি অবগত আছেন। এই প্রাচীন কোরাণের গবেষণা থেকে ক্রিস্টোফ লাক্সেনবার্গ (ছদ্মনাম) দেখিয়েছিলেন আরামাইক হুর শব্দের আসল অর্থ হলো "সুস্বাদু সাদা কিসমিস"। লাক্সেনবার্গের মতে, এই শব্দটিকে পরবর্তীকালের আরব স্ক্রাইবরা মিসট্রান্সলেট করেছিলেন মিথীকাল "হূরী" (হুর পরী) হিসাবে।
তবে কোরাণিক হূরী নিয়েও দ্বিমত আছে। সানা কোরান সম্পর্কে আশা করি অবগত আছেন। এই প্রাচীন কোরাণের গবেষণা থেকে ক্রিস্টোফ লাক্সেনবার্গ (ছদ্মনাম) দেখিয়েছিলেন আরামাইক হুর শব্দের আসল অর্থ হলো "সুস্বাদু সাদা কিসমিস"। লাক্সেনবার্গের মতে, এই শব্দটিকে পরবর্তীকালের আরব স্ক্রাইবরা মিসট্রান্সলেট করেছিলেন মিথীকাল "হূরী" (হুর পরী) হিসাবে।
অামি প্রতিদিন ২০-২৫ টা হুর খাই
কিঞ্চিত অটঃ অবিশ্বাসীগন এখানে নিজের নাম যুক্ত করতে পারেন http://www.atheistcensus.com/
![]()
![]()
As a non-religious person which title do you prefer?
এখানে কি বুঝিয়েছে ? প্রশ্নটি বুঝি নাই।
In which religion, if any, were you raised?
বর্তমানে কোন ধর্মের অনুসারী তা কি জানতে চেয়েছে ?
সার্ভে টা ধার্মিকদের জন্য নয় -
As a non-religious person which title do you prefer?
এখানে কি বুঝিয়েছে ? প্রশ্নটি বুঝি নাই।
অধার্মিক হিসাবে আপনার টাইটেল...
In which religion, if any, were you raised?
বর্তমানে কোন ধর্মের অনুসারী তা কি জানতে চেয়েছে ?
বর্তমানে আপনি অধার্মিক। আগে কোন ধর্মের অনুসারী ছিলেন সেইটা জানতে চেয়েছে।
যতটুকু বুঝেছি ততটুকুই বল্লান।
As a non-religious person which title do you prefer?
এখানে কি বুঝিয়েছে ? প্রশ্নটি বুঝি নাই।
এই প্রশ্নটা আসলেই জটিল। ধার্মিকদের সহজে ক্লাসিফাই করা যায়। তবে নন-রিলিজিয়াসদের মধ্যে পার্থক্য করা বেশ কঠিন - বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে কোনো ক্লিয়ার-কাট বাউন্ডারী নেই। আমার আইডিয়াগুলো এখানে শেয়ার করছি:
এ্যাথিইস্ট - ঈশ্বর, ধর্ম এবং কোনো সুপারন্যাচারাল সত্বায় বিশ্বাস করে না
এ্যাগনস্টিক - ঈশ্বর আছে নাকি নেই এরা জানে না। এদের মতে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্ব কোনোটাই প্রমাণ করা সম্ভব না।
ফৃথিংকার - মুক্তমনা? (এটার ডেফিনিশন আমার কাছে পরিষ্কার না)
হিউম্যানিস্ট - বিশ্বাসের দিক দিয়ে এরা এ্যাথিইস্ট বা এ্যাগনস্টিক। পার্থক্য হলো: বিভিন্ন মানবাধিকার নিয়ে এরা সোচ্চার থাকে (গে/লেসবিয়ান রাইটস, এ্যাবর্শন রাইটস, সুইসাইড রাইটস ইত্যাদি)
সেক্যুলার - এরা ধর্ম বিশ্বাস করলেও করতে পারেন। তবে ব্যক্তিগত বিশ্বাস যাই হোক, এঁরা অন্য ধর্মাবলম্বীদের (এবং নির্ধার্মিকদের) মতামতের মূল্য দেন এবং অধিকার সম্পর্কে সচেতন। (যদি ভুল না হয়ে থাকে, বাংলাদেশের জন্ম সেক্যুলার দেশ হিসাবে)
রেশনালিস্ট - এঁরা মনে করেন লজিক এবং রীজন (reason) দিয়েই প্রকৃত জ্ঞান বা সত্য উদঘাটন করা সম্ভব। বাই এক্সটেনশন, কোনো বিশেষ ব্যক্তির প্রচারিত ধ্যানধারণা, মতবাদ বা ঐ ব্যক্তিদের উপর নাযিল হওয়া কথিত সুপারন্যাচারাল revelation এঁরা আমলে নেন না। এরা প্রমাণযোগ্য ফ্যাক্টস নিয়ে কাজ করেন, অনুমান বা স্পেকুলেশন এঁরা মূল্য দেন না। সাইন্টিস্টরা সাধারণত: এই গ্রুপে পড়েন।
নন-রিলিজিয়াস - পক্ষে/বিপক্ষের কোনো ফিলোসফীতেই এদের আগ্রহ নেই
রিচার্ড ডকিন্সের কোনো একটা লেখায় scale of belief নামে একটি আইডিয়া ছিলো। বিলিফ স্কেলের এক মেরুতে কট্টর ধার্মিক: এরা শুধু বিশ্বাসই করে না, জানেও (doesn't just believe, but "knows") যে ঈশ্বর আছে এবং তার ধর্মই একমাত্র সত্য ধর্ম। বিপরীত মেরুতে আছে কট্টর নাস্তিক: এরা "জানে" ঈশ্বর, ধর্ম বাস্তবে নেই, মানুষের কল্পনা।
ডকিন্সের মতে বেশিরভাগ মানুষই এই দুই মেরূর মাঝখানে বিভিন্ন স্পেকট্রাম জুড়ে অবস্থান করে। যে বিশ্বাসী সেও মাঝে মাঝে সন্দেহ পোষণ করে আসলেই সঠিক পথে আছে তো? যে অবিশ্বাসী সেও একই রকম সন্দেহ পোষণ করে।
ম্যানিয়াকাল (বি:দ্র: শব্দটি সাইকোলজিকাল কন্টেক্সটে ব্যবহার করছি, পাগল-জাতীয় অর্থে না) মাইন্ডসেট ছাড়া দুই মেরুর অধিবাসীর সংখ্যা খুবই নগন্য।
In which religion, if any, were you raised?
বর্তমানে কোন ধর্মের অনুসারী তা কি জানতে চেয়েছে ?
অনেকটা তাই। সার্ভেটি যেহেতু প্রাক্তন ধার্মিকদের জন্য, অংশগ্রহণকারীর কোন ধর্মাবলম্বী পরিবার/পরিবেশে বড় হয়েছে সেটা জানতে চেয়েছে।
আপডেট: উপস! কুয়াশা ভাই আগেই উত্তর দিয়ে দিয়েছেন।
মুজতবা এবং হৃদয়দার সাথে সহমত - বেশিরভাগ এ্যাথিইস্ট নিজেকে এ্যাথীইস্ট বললেও আসলে এ্যাথীইস্ট এবং এ্যাগনস্টিক স্পেকট্রামের মাঝে কোনো ইল-ডিফাইনড পয়েন্টে অবস্থান করে।
তবে কোরাণিক হূরী নিয়েও দ্বিমত আছে। সানা কোরান সম্পর্কে আশা করি অবগত আছেন। এই প্রাচীন কোরাণের গবেষণা থেকে ক্রিস্টোফ লাক্সেনবার্গ (ছদ্মনাম) দেখিয়েছিলেন আরামাইক হুর শব্দের আসল অর্থ হলো "সুস্বাদু সাদা কিসমিস"। লাক্সেনবার্গের মতে, এই শব্দটিকে পরবর্তীকালের আরব স্ক্রাইবরা মিসট্রান্সলেট করেছিলেন মিথীকাল "হূরী" (হুর পরী) হিসাবে।
কি সিখাইলেন , পোলাপানে ডেইলি ডেলি ৭২ / ৭৩ টা করে হুর খাওয়া সুরু করবে
In which religion, if any, were you raised?
বর্তমানে কোন ধর্মের অনুসারী তা কি জানতে চেয়েছে ?
এটা বাংলায় করলে দাঁড়ায় যে আপনার পরিবার আপনাকে কোনো ধর্মের শিক্ষা দিয়েছে বা আপনি কোন ধর্মমতে বড় হয়েছেন।
সেক্যুলার - এরা ধর্ম বিশ্বাস করলেও করতে পারেন। তবে ব্যক্তিগত বিশ্বাস যাই হোক, এঁরা অন্য ধর্মাবলম্বীদের (এবং নির্ধার্মিকদের) মতামতের মূল্য দেন এবং অধিকার সম্পর্কে সচেতন।
এইটা আমি !
আগ্রহীরা এখানে ঢুঁ মারতে পারেন - আর্টিকলটির এ্যাজেন্ডা এ্যান্টি-ইসলামিক, তবে সোর্সগুলো সহীহ। লেখকের নিজস্ব কমেন্ট/ব্যাখ্যা বাদ দিয়ে হলেও শুধু হাদীসগুলো পড়ে দেখতে পারেন।
আহ !!! কি অবস্থা লেখকের !!! উনার রেফারেন্সগুলি ঠিক ই আছে, কিন্তু রেফারেন্সের কথাগুলি উনি উনার পক্ষে যতটুকু সম্ভব বিকৃত করে লিখেছেন, প্রায় অনেকগুলি ই মিলিয়ে দেখলাম যে সবগুলি ই কিছু না কিছু বিকৃত করে উপস্থাপন করেছেন যেমন - লিখেছেন কোরান ৫২: ১৭-২০ তে আছে ...
কোরান ৫২: ১৭-২০: মুমিনগণ থাকবে সুখময় জান্নাতে, যেখানে আনন্দ-উল্লাস করে বেড়াবে আল্লাহ দানে... তাদের বলা হবেঃ তোমাদের কৃতকর্মের জন্য খাও-দাও, ফূর্তি করো, এবং তারা সারি-বাধা সিংহাসনে হেলান দিয়ে বসবে এবং আমরা (আল্লাহ) তাদেরকে যৌন-উন্মাদক চোখওয়ালা পরম সুন্দরী হুরদের তাদের সঙ্গী বানাব। ... কিন্তু আসলে এইরকম কথাগুলি নেই
১।
সঠিক যেটা কোরআনে ৫২: ১৭-২০ আছে
নিশ্চয় খোদাভীরুরা থাকবে জান্নাতে ও নেয়ামতে।
তারা উপভোগ করবে যা তাদের পালনকর্তা তাদের দেবেন এবং তিনি জাহান্নামের আযাব থেকে তাদেরকে রক্ষা করবেন।
তাদেরকে বলা হবেঃ তোমরা যা করতে তার প্রতিফলস্বরূপ তোমরা তৃপ্ত হয়ে পানাহার কর।
তারা শ্রেণীবদ্ধ সিংহাসনে হেলান দিয়ে বসবে। আমি তাদেরকে সুন্দর হুরদের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ করে দেব।
উনি আবার লিখেছেন
কোরান ৭৮:৩১-৩৬: মুত্তাকীদের জন্য আছে সাফল্য; বাগান ও আঙ্গুর রস এবং সমবয়স্ক সুন্দরী উন্নতবক্ষা (তীরের ন্যায় খাড়া-খাড়া স্তনযুগল) কুমারী যুবতীগণ এবং তাদের হাতে থাকবে শরাব ভর্তি পেয়ালা, যা আল্লাহর কাছ থেকে তাদের প্রাপ্য পুরস্কার।
অথচ কোরান ৭৮:৩১-৩৬ এ সঠিক যা আছে
পরহেযগারদের জন্যে রয়েছে সাফল্য।
উদ্যান, আঙ্গুর,
সমবয়স্কা, পূর্ণযৌবনা তরুণী।
এবং পূর্ণ পানপাত্র।
তারা তথায় অসার ও মিথ্যা বাক্য শুনবে না।
এটা আপনার পালনকর্তার তরফ থেকে যথোচিত দান,
প্রতিটার এই অবস্থা কি দরকার ছিল এত কষ্ট করে আয়াত বিকৃত করার
উনি কোরানকে খারাপ বানাতে যেয়ে নিজের লেখাকেই খারাপ বানিয়ে ফেললেন
বিশাল লেখা নাহলে সবগুলুর ভুল ও সঠিক আয়াতগুলি দিতাম, দেখি ধারাবাহিক একটা টপিক করা যায় কিনা ।
আমার একটা জিনিস জানার আগ্রহ, বৌদ্ধ ব্যাকগ্রাউন্ডের নাস্তিকদের ধর্ম ছাড়ার কারণগুলো কী? যতদূর জানি সনাতন ধর্মের এগেইন্সটে একটি নাস্তিক্যবাদী ধর্ম হিসাবেই বৌদ্ধধর্ম প্রবর্তন করা হয়েছিলো।
মোদ্দাকথা: প্রায় সবধর্মই দাবী করে - মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা মানবজাতীকে বাস করতে দিয়েছেন পৃথিবীতে, খাদ্য, আশ্রয় ইত্যাদি যোগান দিয়েছেন। অতএব, সৃষ্টিকর্তার প্রতি মানবজাতী কন্ট্র্যাকচুয়ালী বাউন্ড - তাঁর উপাসনা করতে মানুষ আজন্ম-আমৃত্যু দায়বদ্ধ। তবে, দায়বদ্ধতা বা কন্ট্র্যাক্ট ফুলফিলমেন্ট বিষয়ক ব্যাপারগুলো ম্যানেজ করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ক্ষুদ্রসংখ্যক কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে।
এই ব্যাখ্যার পরেও মাইনাসের ভয়ে কেউ কেউ প্রতিমন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবেন।
তীরের ন্যায় খাড়া-খাড়া
হাহা হা হা হা হা ... কি চমতকার কল্পনা শক্তি লেখকের
না হাইসা পারলাম না
প্রতিটার এই অবস্থা
মনে হয় খেয়াল আছে আগে একটা লিঙ্ক নিয়ে ফোরামে @মন ভাইয়ের সাথে ভেজাল হইসিলো। সেখানে হাদিস আর কোরান ইচ্ছা মত এডীট মারসিলো।
সাইদুল ভাই.. বাংলাটা কোথা থেকে পেয়েছেন জানি না..
তবে ইংরেজী তো বলে আরেক কথা
সমবয়স্কা, পূর্ণযৌবনা তরুণী।
এবং পূর্ণ পানপাত্র।
And full-breasted [companions] of equal age
And a full cup.
মজা লইলেন? ফুল-ব্রেস্টেডরে ট্র্যনসলেট কইরা পূর্ণযৌবণা বলে দিলেন? এরাবিক গিয়ান আমার শূণ্য কিনতু সীমিত ইংরেজী গিয়ান থেকেও মনে হচ্ছে ফুল-কাপ সেন্টেন্সটা ব্রেস্টকে ইংগিত করেই বলা হচ্ছে
আরবী ভাষাকে অন্য ভাষায় রুপান্তর করতে গেলে অনেক সতর্ক থাকতে হয় কারন এক আরবী শব্দের বহু অর্থ থাকতে পারে।
প্রজন্ম ফোরাম » দৈনন্দিন » সংবাদ বিশ্লেষন » বিশ্বের প্রতি ছয়জনের একজন মানুষ...
০.১১৯৭৯২৯৩৮২৩২৪২ সেকেন্ডে তৈরী হয়েছে, ৮৯.৭৯০৭১৭০৬৫২৪৯ টি কোয়েরী চলেছে