টপিকঃ রেসিপি: মাছের বিরিয়ানি - বাকী অংশটুকু
মাছের বিরিয়ানি
৬. চাল ধুয়ে মিনিট ১৫ ছড়িয়ে রাখুন। এটা জরুরী তা না হলে ভালো ভাত হবে না। এবার হাড়িতে জলপাই তেল গরম করে চাল, মটরশুটি, বীন দিয়ে ৫/১০ মিনিট ভাজুন। বেশি ভাজবেন না খেয়াল রাখবেন।
৭. ওদিকে মাছ হয়েছে কিনা দেখে আসা যাক। মাঝে ঢাকনা সরিয়ে লবনটা চেখে দেখেন। একটু সামান্য বেশি লবন দিলে ক্ষতি নাই। ভাত দিয়ে পুষিয়ে যাবে।
৮. ভাজা চালে তিন আঙ্গুল উচ্চতার পানি দিয়ে সিদ্ধ হতে দিন। মনে রাখবেন - পুরো সিদ্ধ কিন্তু হবে না - আধা সিদ্ধ হবে। ওদিকে মাছ সিদ্ধ হয়ে এলে একটু ঝোল ঝোল থাকতে নামিয়ে নেন। খেয়াল রাখবেন যেন মাছের উপর তেলের স্তরটা দেখতে পান। এটার অর্থ রান্না হো গ্যায়া! ১০/১৫ মিনিট পর ভাত আধা সিদ্ধ হয়ে গেলে আঁচ কমিয়ে দিন। হাড়িতে ভাতের একটা হালকা স্তর রেখে বাকী ভাতটা একটা বৌল -এ রেখে দিন।
৯. এক স্তর ভাত এবং আরেক স্তরে মাছ এবং মাছের ঝোল - এভাবে পরপর দিন।
১০. সবটা দেয়া শেষ হলে ঢেকে দিয়ে অল্প আঁচে আরো ১০/১৫ মিনিট রাখুন। মাঝে একবার খুব সাবধানে (অসুরের শক্তি খাটানো নিষ্প্রয়োজন! লুল ) উল্টিয়ে পাল্টিয়ে দিন।
১১. অবশেষে দেখুন কী বস্তুটা পাকানো হলো। আমার ডেকোরেশান আইডিয়া ভয়াবহ! সো, এই খানে আমাকে মাফ করবেন
দ্যটস্ অল ফর নাও। মাছের বিরিয়ানি রেডী এখন খাইয়া-দাইয়া ঢেকুর তুলুন। তবে, আমার মত ম্লেচ্ছদের দেশে থাকলে ভুলেও শব্দ করে কাজটি করবেন না। যে অপমান হবেন, আজীবন মনে রাখার জন্য যথেষ্ট ! হা আ হা হা। ভালো থাকুন সবাই।
তৃষ্ণা হয়ে থাক কান্না-গভীর ঘুমে মাখা।