Re: নতুন প্রজাতির মানুষ!
@ ইনভার্বাস অসাধারণ.গাদা গাদা লেখা না লিখে একটা ছবিতেই পুরা বিবর্তনের ইতিহাস ধরা পড়েছে.একই সাথে একটা কথা না বললেই নয় আজকে মানুষের বিবর্তন সম্পর্কে কোন পূর্ণাঙ্গ ধারনা পেতে হলে শুধু তার বিবর্তনের পিছনের বিজ্ঞানটা পড়লেই হবে না.বরং বৈজ্ঞানিক দৃষ্টি দিয়ে মানুষের চারপাশের পারিপার্শ্বিকতার পরিবর্তনের ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক ও সামাজিক বিকাশের জটিল প্রেক্ষাপটটাকেও ঠিক মত বিশ্লেষন করতে হবে.এর জন্য জানতে হবে ধর্ম,দর্শন,ইতিহাস,পদার্থতত্ত্ব,রাসায়ন তত্ত্ব,সমাজতত্ত্ব,জ্যোতির্বিদ্যা,নৃতত্ত্ব,ভূতত্ত্ব,মনোবিদ্যা,প্রাণীবিদ্যা,উদ্ভিদবিদ্যা ও সর্বোপরি কান্ডজ্ঞান.
@ আরণ্যক মানুষের জ্ঞানের প্রথম স্তরটি হল সন্দেহ.সন্দেহ থেকে আসে প্রশ্ন,কৌতুহল এবং সেখান থেকেই জ্ঞানের যাত্রা.আর তাই কোন মানুষেরই উচিত নয় তার জ্ঞানের পরিধিকে সীমাবদ্ধ রাখা.আর তাই ধর্মকে সন্দেহ করার স্বাধীনতা থাকা উচিত আর এটাই আপনার তথাকথিত মুক্ত বিশ্বাস আর মুক্তমনের পার্থক্য.জিজ্ঞাসা ,সন্দেহ,অনুসন্ধানী প্রশ্ন বা বক্তব্যেই যদি কোন ধর্মের লয় প্রাপ্তি ঘটে তাহলে সেটা খুব পাকাপোক্ত বিষয় নয়. একই সাথে মুক্তবিশ্বাসে থাকা যুক্তি প্রধান ও স্বাধীন নয়.এখানে যুক্তি মূলত বিশ্বাস্য জিনিসটাকে গ্রহনযোগ্য করার জন্য ব্যবহৃত হয়. আমার লেখাটাকে অফটপিক মনে হলে কিছু করার নেই.সেক্ষেত্রে ভবিষ্যতে এই ধরণের টপিকে রিপ্লাই করা থেকে বিরত থাকব.
Re: নতুন প্রজাতির মানুষ!
@ব্রাশু দা আপনার প্রথমদিকের পোস্টের মধ্যে বিবিসি থেকে প্রাপ্ত একটা ছবি দেখলাম, সেখানে হোমো সেপিয়েন্সদের বরাবর Homo floresiensis দের দেখা গেল। এদের ব্যাপারে কিছু জানান দয়া করে। উইকি দেখলাম তবুও আপনার সুমিষ্ট বাংলা বর্ণনার লোভ সামলাতে পারছি না।