টপিকঃ এক ঝলকে বাংলাদেশের সমর শক্তি
প্রথমেই আসি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কথায় , নিচে সেনাবাহিনীর শক্তির একটি সংক্ষিপ্ত বর্ননা দেয়া হলো
পতাকা
সর্বমোট সৈন্যশক্তি ঃ ২৮0,000 এর কাছাকাছি
যুদ্ধাস্ত্রসমূহ
Main Battle Tank 600+
Light Tank 140+
Armoured Personnel Carrier 13
Mortar 300
Multiple Rocket Launcher 22+
Surface to Air Missile Launcher Aircraft 11
এছাড়াও বেশ কিছু এন্টি ট্যাঙ্ক গান এবং এন্টি এয়ার ক্রাফট মিসাইল রয়েছে
একজন লেডী কর্পোরাল
ইনফেন্ট্রি অস্ত্র
এফএস ৩৫ পিস্তল
স্টারলিং এল২ সাবমেশিন গান
এমপি৫ সাবমেশিন গান
এফএন এফএএল এ্যাসাল্ট রাইফেল
জি৩ এ্যাসাল্ট রাইফেল
একে-৪৭ এ্যাসাল্ট রাইফেল
এসকেএস রাইফেল
বিডি-০৮ এ্যাসাল্ট রাইফেল
টাইপ ৫৬ এ্যাসাল্ট রাইফেল
টাইপ ৮১ এ্যাসাল্ট রাইফেল
একে-১০৩ এ্যাসাল্ট রাইফেল
একেএম এ্যাসাল্ট রাইফেল
এম৪ কার্বিন
এইচকে১১এ১/২১এ১ মেশিন গান
আরপিডি মেশিন গান
DShk 1938 হেভি মেশিন গান
ব্র্যান এল৪ হালকা মেশিন গান
এমজি৩ মেশিন গান
এমএসজি৯০ স্নাইপার রাইফেল
কার্ল গুস্তাভ এম২ এন্টি-ট্যাংক উইপন
হুইল্ড আর্মার্ড পারসোন্যাল ক্যারিয়ার (এপিসি)
বিটিআর-৮০ - এটি রাশিয়ার তৈরি বাংলাদেশের প্রধানতম আর্মার্ড পারসোন্যাল ক্যারিয়ার (এপিসি)।
৬৬ আল-ফাহ্দ ইনফেন্ট্রি ফাইটিং ভেইকেল ২৪০ - মিশরের তৈরি, ইরাক-কুয়েত সীমান্তে UNIKOM PSO মিশনে ব্যবহৃত হচ্ছে।
৯ আরএন-৯৪ তুরস্ক ও রোমানিয়ার তৈরি, ৬x৬ আর্মার্ড পারসোন্যাল ক্যারিয়ার (এপিসি)।
ট্র্যাক্ট আর্মার্ড ফাইটিং ভ্যাইকেলস্
বিটিআর-টি - এটি বাংলাদেশী ইঞ্জিনিয়ারদের দ্বারা টি-৫৪/৫৫ এমবিটি হতে রূপান্তরিত আর্মড ফাইটিং ভেইকেলস্ (এএফভি)। আর্মি প্রায় শ’খানেক এমবিটি-কে আধুনিক সুরক্ষিত হেভি এপিসি-তে রূপান্তরিত করেছে। এপিসির প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ রাশিয়া হতে সংগ্রহীত এবং স্থানীয়ভাবে সংযোজিত।
এম ১১৩ - এটি যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানের তৈরি। বাংলাদেশ শুধুমাত্র শান্তি রক্ষা মিশনে ব্যবহারের জন্য লিজ নিয়েছে।
এমটি-এলবি - এটি রাশিয়ার তৈরি হালকা অস্ত্রে সজ্জিত এপিসি। বাংলাদেশ আর্মির কাছে ২০টি এমটি-এলবি আছে।
ওয়াইডাব্লিউ-৫৩১ (টাইপ ৮৫) - চীনের তৈরি এই এপিসিতে একটি ১২.৭ মিমি ভারী মেশিনগান ও ১০ জনের বসার জায়গা আছে। বাংলাদেশের কাছে এই এপিসি ৫০টি আছে।
লাইট ব্যাটেল ট্যাংক (এলবিটি)
টাইপ ৬২ - চীনের তৈরি এই ট্যাংক জলাভূমি, জঙ্গলাকীর্ণ এবং পাহাড়ি এলাকায় চলাচল উপযোগী। বাংলাদেশের কাছে মোট ১৪২টি এই ধরনের ট্যাংক আছে। পরবর্তীতে এতে লেজার রেঞ্জ ফাইন্ডার যুক্ত করা হয়েছে এবং উচ্চ বিস্ফোরক ট্যাংক বিধ্বংসী (HEAT) গোলার ঘাতসহ করা হয়েছে।
মেইন ব্যাটেল ট্যাংক (এমবিটি)
টাইপ ৫৪/৫৫ - রাশিয়ার তৈরি এমবিটি, বর্তমানে এগুলোকে এপিসি, আইএফভি ও এসপিএইচ-এ পরিবর্তিত ও উন্নীত করা হচ্ছে যাতে সামনে আরও অনেক বছর এগুলো কাজে লাগানো যায়। উপসাগরীয় যুদ্ধে সাদ্দাম হোসেন ও তার সৈন্যবাহিনীর বিরুদ্ধে বৃহত্তর আন্তর্জাতিক সহযোগিতার অংশ হিসাবে বাংলাদেশ তার সৈন্য সৌদি আরবে মোতায়েন করায় সৌদি সরকার প্রায় শ’খানেক এজাতীয় ট্যাংক বাংলাদেশকে দান করেছে।
টাইপ ৫৯ II- রাশিয়ান টাইপ ৫৪এ মেইন ব্যাটেল ট্যাংকের চীনা সংস্করণ। ১৯৯০ পর্যন্ত বাংলাদেশ টাইপ ৫৪এ এমবিটি সহ ১২০টা ট্যাংক চীন থেকে কিনেছে।
টাইপ ৯৬- বাংলাদেশে এ জাতীয় ট্যাংক ৪৮টি আছে। আরও ১০০টি শীঘ্রই অন্তর্ভুক্ত হবে।
টাইপ ৭৯ - চীনের তৈরি টাইপ ৬৯ এমবিটি-এর উন্নত সংস্করণ। বর্তমানে বাংলাদেশ প্রায় শ’খানেক টাইপ ৭৯ এমবিটি ব্যবহার করছে।
এন্টি এয়ারক্রাফ্ট আর্টিলারী
এম-৫৩/১
এম-৫৩/২
টাইপ ৫৫
টাইপ ৫৬
টাইপ ৫৮
টাইপ ৫৯
টাইপ ৯০
জেডপিইউ-১
জেডপিইউ-২৩
এইচএন-৫
কিউডাব্লিউ-২ - স্থানীয়ভাবে তৈরি
আরবিএস-৭০ - অসমর্থিত
মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেম
কেআরএল ১২২ এটি ডঃ এ কিউ খান রিসার্চ ল্যাবের তৈরি মাল্টিপল রকেট লঞ্চার। ৩০ ব্যারেল বিশিষ্ট এই রকেট লঞ্চারের সর্বোচ্চ পাল্লা ২০.৩৮ কিমি।
টাইপ ৯০ এটি চীনের তৈরি ১২২ মিমি একাধিক রকেট নিক্ষেপক।
স্ব-চালিত হুইটজার
পিএলজেড-৪৫ চীনের তৈরি ১৫৫ মিমি লেজার নিয়ন্ত্রিত হুইটজার। সর্বোচ্চ পাল্লা ৪৫ কিমি এবং লক্ষ ভেদের সম্ভাবনা ৯০ শতাংশ।
স্থানীয়ভাবে তৈরি স্ব-চালিত হুইটজার বাংলাদেশ সেনা বাহিনী তাদের বাড়তি টি-৫৫ এমবিটি-র কাঠামোকে ব্যবহার করে স্থানীয়ভাবে এটি তৈরি করেছে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনী
সর্বমোট জনশক্তি ঃ ১৫০০০
যুদ্ধাস্ত্রসমূহ
Guided Missile Frigate 2
Frigate 5
Offshore Patrol Vessel 8
Fast Attack Craft (Missile) 9
Fast Attack Craft (Torpedo) 8
Fast Attack Craft (Anti Submarine Warfare) 4
Fast Attack Craft (Gun) 9
Fast Attack Craft (Patrol) 15
Rapid Response Boat 16
Training Ship 1
Mine Warfare 5
Amphibious Warfare 11
Auxiliaries 24
টহল জাহাজ:২৬ টি
মাইন অনুসন্ধানকারি জাহাজ:৫টি
টর্পেডো বোট:৮টি
মিসাইল বোট:৯টি
পরিদর্শন জাহাজ:৩টি
সাহায্যকারি জাহাজ:২২ টি
ল্যান্ডিং জাহাজ:৯টি
এটি বাংলাদেশের নাও হতে পারে, কিন্তু সার্চ এ এসেছে তাই দিলাম না থাক ভবিষ্যতে হবে
এছাড়াও রয়েছে অনেক এন্টি শিপ মিসাইল , এবং টর্পেডো
বাংলাদেশ বিমানবাহিনী
বিভিন্ন ধরনের ১৬০ টি প্লেন এবং ৫০ টার মর হেলিকপ্টার রয়েছে
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য
মিগ-২৯ (ফুলক্রাম) (৮টি, ২টি প্রশিক্ষন সহ)
এফ-৭ (এয়ারগার্ড) (৪৮টি)
এ-৫ (ফানটান) (৪০টি)
এফ-৬ (ফারমার) (৯টি)
ফিউগো ১৭০ মেজিস্টার
সি-১৩০(হারকিউলিস) (৪টি)
টি-৩৭ (টুইট) (৮টি)
এএন-৩২ (ক্লাইন) (৩টি)
এম আই-১৭ (হিপ) (২১+)
বেল-২১২ (১৩টি)
বেল-২০৬ (৪টি)
এল-৩৯ (জেড এ) (১২টি)
পিটি-৬ (৪৬টি)
এম আই-৮
এছাড়াও বিমানবাহিনীর হাতে বেশ কিছু আধুনিক মিসাইল এবং বোম রয়েছে যেমন
Infrared Guided Air-to-air missile
Active Infrared Guided Air-to-air missile
Laser Guided Bomb
Satellite Guided Bomb
মোটামুটি এককথায় এই হল আমাদের সমর শক্তি। এই সমর শক্তি কিছুই না অন্য দেশের তুলনায়,বিশেষ করে পার্শ্ববর্তী দেশের সাথে তুলনা করলে রীতিমত আঁতকে উঠতে হয়
তবে চিন্তা নাই আমাদের এইগুলার পাশাপাশী আম্মিলিগ,বিনপি,ও জামাতসিব্বির... অনেক অস্র বিদ্যমান
প্রয়জনে সেগুলু তারা কাজে লাগাবে বলে আশা করা যায়
এতগুলি সুত্র দিতাম না,শুধু লিখে দিতাম নেট থেকে সংগৃহীত,কিন্তু পূর্ববর্তী পোস্টে মডুভাইয়ের ঝাড়ি খাওয়ায় বিস্তারিত সুত্র দিলাম
সুত্র-এখান থেকে এখানে
এখানে
এখানে
এখানে
এখানে
এখানে এবং এখান থেকে
এছাড়াও আরও কিছু ওয়েব,ভুলে যাওয়ায় লিঙ্ক দেয়া সম্ভব হল না
۞ قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ ۞ اللَّهُ الصَّمَدُ ۞ لَمْ * • ۞
۞ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ ۞ وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ * • ۞