টপিকঃ কিছুক্ষণ উইথ স্বপ্নীল: পর্ব ৭ - অতিথি: অন্তিক
পূর্বকথা: "কিছুক্ষণ উইথ স্বপ্নীল" একটি সাক্ষাৎকার নেয়ার সিরিজ। এখানে বিভিন্ন মানুষের সাক্ষাৎকার নেয়ার চেষ্টা করা হয়।আজকেরটা পর্ব ৭। যারা এই সিরিজের পর্ব ১ ,২, ৩, ৪, ৫ ও ৬ পড়েন নাই তারা নিচের লিংকে যেয়ে পড়ে নিতে পারেন :
কিছুক্ষণ উইথ স্বপ্নীল: পর্ব ১- অতিথি: সালেহ আহমদ
কিছুক্ষণ উইথ স্বপ্নীল: পর্ব ২- অতিথি: সমন্বয়ক শিপলু
কিছুক্ষণ উইথ স্বপ্নীল: পর্ব ৩- অতিথি: ছবি আপু
কিছুক্ষণ উইথ স্বপ্নীল: পর্ব ৪- অতিথি: আহমাদ মুজতবা
কিছুক্ষণ উইথ স্বপ্নীল: পর্ব ৫ - অতিথি: রূপসী-রাক্ষসী
কিছুক্ষণ উইথ স্বপ্নীল: পর্ব ৬ - অতিথি: jemsbond
আজকের পর্ব কথা:
অনেকদিন পর আবার ফিরে আসলাম আপনাদের সামনে "কিছুক্ষণ উইথ স্বপ্নীল" সিরিজের ৭ম ইন্টারভিউ নিয়ে। আজকের অতিথি হচ্ছে অন্তিক , ভাল নাম রিসালাতুল হক, প্রজন্মের এক অতি পুরনো সদস্য এবং একজন প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার।
অন্তিকের সাথে পরিচয় ২ বছর আগে, যদিও তার সাথে তেমন কথা হত না। সে খুব রসিক একজন মানুষ। ইদানিং তার সাথে টুকটাক চ্যাট হয়, বেশিরভাগই খুব মজার, মাঝে মাঝে হাসতে হাসতে অবস্থা খারাপ। ইন্টারভিউ নেবার সময় ও শেষ হবার পরও খুব মজা পেয়েছি তার কথা-বার্তা শুনে।
আজকের ইন্টারভিউটুকু পুরোটাই "ফ্রিল্যান্সিং" কে ফোকাস করে তৈরি করা। এখানে একজন ফ্রিল্যান্সারের জীবনটা সবার সামনে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করে হয়েছে যাতে নতুন যারা ফ্রিল্যান্সিং এ নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চায়, তারা "ফ্রিল্যান্সিং" সম্পর্কে অনেক কিছু জেনে নিতে পারে এবং বেশ ভাল একটা ধারণা পায়। পাশাপাশি "ব্যক্তি অন্তিক" কে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টাও করা হয়েছে যা এই সিরিজের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
ইন্টারভিউ
অন্তিক, কেমন আছো?
- হ্যাঁ, ভাল।
আজকের পর্বটা ফ্রিল্যান্সিং স্পেশাল, বেশির ভাগ প্রশ্নই হবে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে, তুমি কি প্রস্তুত?
- হুম, একটু ভয়ে ভয়ে আছি ... আচ্ছা আমি রেডি
ফ্রিল্যান্সিং জিনিসটা যারা জানে না তাদের উদ্দেশ্যে একটু সহজ ভাষায় বুঝিয়ে বলবে?
- নিশ্চয়ই। সহজভাবে বোঝার জন্যে যেটুকু দরকার আমার মনে হয় Freelancing নামের মধ্যেই তার পুরোটা আছে। সহজ ভাবে সেলফ এমপ্লয়েড।
ফ্রিল্যান্সিং এ কিরকম ইনকাম করা যেতে পারে?
-অনেক গুলো বিষয়ের উপর নির্ভর করে ...
১. আপনি কোন বিষয়ে দক্ষ
২. কতটা দক্ষ
৩. মার্কেটিং-এ কতটা পারদর্শী
৪. ইংরেজী দক্ষতা কতখানি
এগুলো সবচেয়ে কমন রেগুলেটর
ফ্রিল্যান্সিং পেশার ভবিষ্যত কি? কখনো কি এতে ইনকামের পথ খুব সংকুচিত বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে?
- ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যত কী হবে সেটা সময়ই ভাল বলতে পারবে। তবে আমার ধারণা দিন দিন এর চাহিদা বাড়বে বৈ কমবে না।
আচ্ছা, এবার তোমার ব্যাপারে আসি। ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে তুমি কিভাবে জড়িয়ে গেলে?
- বেশ ঐতিহাসিক ঘটনা
সেটাই জানতে চাচ্ছি
- আমি ক্লাস এইটে থাকতে অনলাইন আয়ের পথ খোঁজা শুরু করি। প্রথম প্রথম মোটিভেশন ছিল ইন্টারনেট এর বিল দেয়ার টাকা জোগাড় করা। আমার মনে আছে আমার প্রথম ইন্টারনেট জীবনটায় PTC সাইটগুলোয় অনেক সময় নষ্ট করেছিলাম। এরপর ক্লাস নাইনে থাকতে ক্রিকেট খেলতে যেয়ে মানিব্যাগ, মোবাইল সব হারিয়ে ফেলেছিলাম। ঐ সময় বাসায় আরেকবার টাকা চাওয়ার মত অবস্থা ছিল না। আর আমার মানিব্যাগে ছিল স্কুলের বেতনের টাকা পয়সা। বুঝতেই পারছেন ... অবস্থা তথৈবচঃ ।
এরপর ঘুরতে ঘুরতে getafreelancer.com মানে একটা সাইট পেলাম, যেটা তখন Plendo Sweden এর মালিকানাধীন ছিল। এখন নাম freelancer.com - Ignitions Pvt. Ltd (Australia) 'র মালিকানায় আছে এখন। ওহ, বলতে ভুলে গেছি! ফ্রীল্যান্সিং এর জন্যে ভাগ্যটাও একটা বড় ফ্যাক্টর, যেটা আমার বরাবরই ভাল ছিল।প্রথম ১০ টা বিডের মধ্যে প্রায় ৪ টা থেকে আমি রিপ্লাই পেয়েছিলাম মনে আছে। আর প্রথম সপ্তাহেই আমি ১০০ ডলারের কাজ করে ফেলেছিলাম। সেই থেকে শুরু। এরপর আর পেছনে তাকাতে হয়নি।
হুমম..বেশ ভালই তো। এবার তোমার পার্টনার মুজতবা সম্পর্কে বলো। কিভাবে ওর সাথে পার্টনারশিপে জড়ালে?
- মুজতবা'র সাথে আমার পরিচয় প্রজন্মের মধ্য দিয়ে। ও প্রথম আমার সাথে যোগাযোগ করে ওর ডলার ক্যাশ করানোর জন্যে। এরপর আস্তে আস্তে ফ্রেন্ডশিপ বাড়তে থাকতে। ২০০৯ এর দিকে আমাদের প্রথম পরিচয়। ২০১০ এর জুন বা জুলাই মাস থেকে আমরা এক সাথে কাজ করছি।
কে কোন কাজ দেখাশোনা করো? কিভাবে তোমাদের মাঝে সবকিছু সমন্বয় করো?
- মুজতবা ক্রিয়েটিভ রাইটিং আর SEO দেখে। আমি কিছু রাইটিং, ডিজাইনিং এসব দেখি। আমরা সাইট ভাগাভাগি করে নিয়েছি।
তুমি ডিজাইনিং এ কবে, কিভাবে জড়িয়ে গেলে? আমি তো জানতাম: তুমি আর্টিকেল রাইটিং এ আছো!
- আমার শুরু রাইটিং দিয়েই। এরপর আস্তে আস্তে এক্সপান্ড করার পরিকল্পনা হয়, যার হাত ধরে রাইটিং এর পাশাপাশি গ্রাফিক্স এর কাজও করা হচ্ছে। রাইটিং টা আমাদের বেস বিজনেস। আমাদের সামনে আরও এক্সপান্ড করার পরিকল্পনা আছে।
ফ্রিল্যান্সিং এর প্রথম দিকে তোমার কি কি সমস্যা বা দুর্বলতা ছিল যা এখন নেই?
- সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল পেমেন্ট নেয়া আর সেই টাকা ক্যাশ করা। এখন আর সেসব সমস্যার কোনটাই নেই। মনে হয়, মার্কেটিং নলেজটা আগের চেয়ে অনেক ভাল হয়েছে, We have learned the art of attracting clients
ফ্রিল্যান্সিং তোমার জীবনে কি কি পরিবর্তন নিয়ে এসেছে?
- অনেক পরিবর্তন আসছে। আগে আমি দিনে জাগতাম, রাতে ঘুমাতাম এখন উলটা।
সবচেয়ে বড় পরিবর্তন এটাই বোধহয় অর্থনৈতিকভাবে আমার বয়সের অন্যদের চেয়ে তাড়াতাড়ি স্বাবলম্বী হতে পেরেছি, যেটা একটা বিরাট স্বস্তি।
তোমার মা-বাবা, ভাই-বোন বা বন্ধু-বান্ধব তোমার এই ফ্রিল্যান্সিং থেকে ইনকাম করার ব্যাপারটা কিভাবে দেখে? একটু কি আলাদা গুরুত্ব পাও?
- কঠিন প্রশ্ন। মা ব্যাপারটা ভালভাবেই নিয়েছে, তেমন কোন কমপ্লেইন নাই। আমার খাওয়া দাওয়া ছাড়া আসলে কোনদিনই কোন কমপ্লেইন আম্মুর ছিল না, বোন নাই, বাবা মারা গেছেন অনেক আগে। বন্ধু বান্ধব মাঝে মধ্যে বায়না ধরে এই জিনিস কি ... কেমনে করিস ... আমারেও শিখা।
তুমি কি বলো তখন?
- হেহেহেহে ... ডিপেন্ডস কেমন ফ্রেন্ড তার উপরে। খুব ঘনিষ্ঠ হলে নিমরাজি হতে হয়। কিন্তু এটা খুব সহজেই বোঝা যায় যে ন্যাচারাল ভাবে কোন ব্যাপারের উপর পারদর্শীতা না থাকলে আসলে ফ্রীল্যান্সিং এ সফলতা আশা করা যায় না। রাইটিং টা হচ্ছে আমার প্যাশন। সবাই এটাকে নিতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক।
নিজের ইনকাম দিয়ে এ পর্যন্ত কি কি করেছ?
- ১টা ল্যাপটপ কিনেছি আর বেশ কয়েকটা মোবাইল, প্রতি মাসে শপিং করি টুকটাক। লাস্ট কিনেছি একটা গ্যালাক্সি ট্যাব।
তোমার ফ্রিল্যান্সিং ওয়ার্কিং প্রসেসটা বলো ( বিড করা থেকে পেমেন্ট পাওয়া পর্যন্ত)
- ব্যাপারটা বেশ জটিল হলেও একটা ছকের মধ্যে এখন চলে আসছে। আরেকদিন বলব - বিজনেসের অনেক ভিতরে চলে যাচ্ছেন
একটা হালকা ধারণা দিয়ে দাও। সব কিছু বলার দরকার নেই।
- কাজ ৫ টা সাইট থেকে আস্তে থাকে। সেই কাজ গুলো সব কম্পলিট করা আর টাইমলি ডেলিভারি দেয়ার পর যে টাকা আসে সবটা পেপ্যালে আনা হয়। সেখান থেকে ৫০-৫০ করে কচমচ করে খেয়ে ফেলি আমরা Western Union দিয়ে টাকা এনে থাকি, মান্থলি লিমিট ৩০০০ ডলার। এর উপরে যা থাকে সেটা কার্ড দিয়ে তোলা হয়।
এই ফ্রিল্যান্সিং লাইফটা কি কখনো কখনো পেইন বলে মনে হয়?
- নাহ। মাঝে মধ্যে যখন ঘুরতে যাই আর ঐসব জায়গায় নেট থাকে না তখন বরং মিস করি।
কখনো কোনো বড় অংকের টাকা মাইর খাও নাই?
-ছোট খাট মার খেয়েছি, গায়ে লাগেনি প্রথম দিক পেপ্যাল লিমিটেশনের জ্বালায় ১৫০০ USD আটকায় গিয়েছিল। ক্লায়েন্ট কে দিয়ে ডিসপিউট খোলায় সেই টাকাও উদ্ধার করেছিলাম মনে আছে।
ফ্রিল্যান্সিং লাইফের কোনো মজার ঘটনা আমাদের সাথে শেয়ার করবে, প্লিজ?
- প্রতিটাই মজার ঘটনা আমার কাছে। একেকটা ক্লায়েন্ট একেক রকম। বিশেষ ভাল কয়েকটা ক্লায়েন্ট ছিল আমার, যাদের অনেককেই প্রচন্ড মিস করি। আবার ২-৪ তা হাড়-বজ্জাত ও ছিল। রিসেন্টলি ১ ক্লায়েন্ট বুদাপেস্ট এ আমাকে থাকার অফার করেছে- এটা একটা মজার ব্যাপার। দাঁড়ান, তার কথাগুলো কপি-পেস্ট করে দেই: We will pay you commissions 200-500 EUR and salary for your qualified job. By the way, you can relocate and live free in one of our comfortable apartments in center of Budapest, Hungary. You will pay no rentals, no utilities. মজাই লাগল কথাগুলো শুনে।
হাহাহা..আসলেই বেশ মজার। আচ্ছা, নতুন যারা ফ্রিল্যান্সিং এ আসতে চায়, তাদের উদ্দেশ্যে কিছু বল।
- "যা করতে ভালবাসেন তাই করুন। টাকার পেছলে না দৌড়ে কাজকে ভালবাসুন।"
নতুন অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে, কিন্তু কদিন পর বেশিরভাগই আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। এর পিছনে কি কারণ কাজ করে বলে তুমি মনে কর?
- বিডিং এ রেস্পন্স পায় না। বেসিক কভার লেটার, পোর্টফোলিও- এসব সম্বন্ধে পরিষ্কার ধারণা না থাকায় বিড গুলো মার খায় আর ঐখান থেকেই ফ্রাস্ট্রেশন ধরে।
এদের জন্য কোনো ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল লেখার ইচ্ছা হয়েছে কখনো?
- হয়নি যে তা না। কয়েকটা টিউটোরিয়াল প্রথম দিকে লেখেছিলামও। কিন্তু এখন আর সময় করে উঠতে পারছি না। সময় পেলে নিশ্চয়ই লিখব।
বাংলাদেশে ভাল কোন ট্রেইনিং সেন্টার নেই ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য। তোমার কি ভবিষ্যতে এ ব্যাপারে কোন প্ল্যান আছে?
- ওই যে বললাম ... ট্রেনিং সেন্টার দিয়ে ফ্রীল্যান্সিং শিখতে হবে আমি এই ধারণাটার পক্ষে না। প্রতিটি মানুষের আলাদা আলাদা বিষয়ে ভালবাসা থাকে, পারদর্শীতা থাকে- সেসব নিয়ে এগিয়ে আসা উচিত। গৎবাঁধা একটা সিস্টেমে পড়ে টাকা আয় করা হয়ত সম্ভব, কিন্তু সেটাকে তো ভালবাসতে হবে। ভালবাসা না থাকলে কাজের সাথে সম্পর্ক টিকবে কেন?
ওডেস্কের মত বাংলা ভাষায় কোন ওয়েবসাইট কি খুলে ফেলা যায় না বাংলাদেশিদের জন্য?
- সেটা খুব একটা লাভজনক হবে না। বাংলাদেশী Employer দের পে-স্কেল ভাল না, কাজ-ও কম। মার্কেটটা অনেক সংকীর্ণ হয়ে যাবে। চেষ্টা করা যেতে পারে odesk এর মত আরেকটা গ্লোবাল মার্কেট প্লেস তৈরি করার। এতে করে বাংলাদেশ অনেক লাভবান হবে।
আমাদের এখানে অনেক ফার্মই বিদেশ থেকে হিউজ জব অর্ডার নিয়ে এসে এখানকার লোকদের দিয়ে কাজটা করিয়ে নেয়। এরকম কোনো সাইট কি বানানো যায় না যেখানে সারা বাংলাদেশ থেকে যে কেউ সেই কাজগুলো করে দিতে পারবে?
- সাইট তো বানানো যেতেই পারে ..ওয়ার্ক ফ্লো কতটা স্টিডি থাকবে, কি পরিমাণ কাজ আসবে, কি ধরনের মানুষ কাজ করবে, সাইট মেইনটেন্যান্স, লোকবল- সব কিছু নিয়ে ইনভেস্টমেন্ট এর একটা ব্যাপার আছে। বাংলাদেশ এ বড়-সড় ফার্ম যা আছে, তা হয়ত টোটাল মার্কেট প্লেসের ১% দখল করে আছে ...বেশির ভাগ কাজ কিন্তু ব্যক্তিগত পর্যায়েই হয়ে থাকে। যদি পরীক্ষামূলকভাবে এরকম একটা সাইট খোলা হয় - আমার মনে হয় বেশ ভালই হবে আমাদের মত লোকজনের জন্যে।
তোমার কাছে শেষ প্রশ্ন : ইন্টারভিউটুকু দিয়ে কেমন লাগল?
- অদ্ভুত অনুভূতি। নিজেকে সেলিব্রিটি মনে হচ্ছে
হেহেহে..আসলেই তো তুমি সেলিব্রিটি। বুদাপেস্টের কথা ভুলে গেলে তো চলবে না
যাই হোক,আমি তো অনেক প্রশ্ন করলাম।আমাকে কিছু জিজ্ঞেস করতে চাও??
- হুম। আপনার লেখালেখির হাত তো দেখছি খুব ভাল। সাংবাদিকতার ছাত্র ভেবে ভুল করেছিলাম। আপনার এই ইন্টারভিউ সিরিজটার মোটিভেশন কী?
সত্যিকার মোটিভেশনটা যে কি সেটা আমি নিজেও জানি না। হয়ত প্রজন্মের সবাইকে একটু ভিন্ন কিছুর স্বাদ দেয়া এবং এমন কিছু করে যাওয়া যার জন্য প্রজন্মবাসীরা আমাকে অনেকদিন মনে রাখে
সবশেষে, প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার অন্তিক সম্পর্কে আমার জানার বেশ আগ্রহ ছিল,আজকে সেটা পূরন হলো। তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাকে সময় দেয়ার জন্য।
- আপনাকেও ধন্যবাদ
এই ছিল অন্তিকের ইন্টারভিউ। কেমন লাগল এই ইন্টারভিউটুকু সেটা জানানোর জন্য অনুরোধ রইল সবার প্রতি।ধন্যবাদ।