Re: জব প্রিপারেশন ও চাকরির অভিজ্ঞতা নিয়ে আলাপ-আলোচনা-গল্প-আড্ডা
সব সাবজেক্ট থেকে পড়ে বিসিএস বা অন্যান্য এই ধরনের ইন্টারভিউ গুলাতে সাধারণ জ্ঞান নিয়ে সবার যে প্রস্তুতি শুরু হয়
আমরা ভাল আছি
আপনি প্রবেশ করেন নি। দয়া করে নিবন্ধন অথবা প্রবেশ করুন
প্রজন্ম ফোরাম » কর্ম খালি আছে » জব প্রিপারেশন ও চাকরির অভিজ্ঞতা নিয়ে আলাপ-আলোচনা-গল্প-আড্ডা
সব সাবজেক্ট থেকে পড়ে বিসিএস বা অন্যান্য এই ধরনের ইন্টারভিউ গুলাতে সাধারণ জ্ঞান নিয়ে সবার যে প্রস্তুতি শুরু হয়
আমরা ভাল আছি
সব সাবজেক্ট থেকে পড়ে বিসিএস বা অন্যান্য এই ধরনের ইন্টারভিউ গুলাতে সাধারণ জ্ঞান নিয়ে সবার যে প্রস্তুতি শুরু হয়
আমরা ভাল আছি
হাসেন, ভাল কইরা হাসেন। যত হাসি তত কান্না, বলে গেছে রাম সন্না
দারুন টপিক। আশা করি এই টপিকে সবাই আলোচনা করে সমৃদ্ধ করে রাখবে।
দারুন টপিক। আশা করি এই টপিকে সবাই আলোচনা করে সমৃদ্ধ করে রাখবে।
![]()
![]()
![]()
জি, তা ভাইজান কি করেন? পড়ালেখার কোন স্টেজে আসেন?
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ ও চর্যাপদ
প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন কি?
উত্তর : চর্যাপদ।
প্রশ্ন : চর্যাপদ আর কী নামে পরিচিত?
উত্তর : আশ্চর্যচর্যাচয় বা চর্যাশ্চর্যবিনিশ্চয় বা চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয় বা চর্যাগীতিকোষ বা চর্যাগীতি।
প্রশ্ন : কবে, কোন গ্রন্থে নেপালের বৌদ্ধতান্ত্রিক কথা প্রকাশ পায়?
উত্তর : ১৮৮২ সালে �Sanskrit Buddhist Literature in Nepal� গ্রন্থে। রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্র সর্বপ্রথম এটি প্রকাশ করেন।
প্রশ্ন : হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কত সালে কোথা থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন?
উত্তর : ১৯০৭ সালে নেপালের রাজগ্রন্থাগার রয়েল লাইব্রেরি থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন?
প্রশ্ন : হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর উপাধি কী ছিল?
উত্তর : মহামহোপাধ্যায়। ১৮৯৮ সালে তিনি এ উপাধি পান।
প্রশ্ন : হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত ও বাংলা বিভাগের প্রথম বিভাগীয় প্রধান ছিলেন?
উত্তর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রশ্ন : চর্যাপদ কোন শাসন আমলে রচিত?
উত্তর : পাল শাসন আমলে।
প্রশ্ন : চর্যাপদের প্রতিপাদ্য বিষয় কি?
উত্তর : বৌদ্ধ সহজিয়া ধর্মের সাধনতত্ত্ব।
প্রশ্ন : চর্যাপদে মোট কতটি পদ ছিল?
উত্তর : ৫১টি।
প্রশ্ন : কতটি পদ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল?
উত্তর : সাড়ে ছিচলি্লশটি।
প্রশ্ন : অন্য পদগুলো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি কেন?
উত্তর : উপরের পাতাগুলো ছেঁড়া ছিল বলে।
প্রশ্ন : চর্যাপদে কতজন কবির পদ পাওয়া গেছে?
উত্তর : ২৩ জন।
প্রশ্ন : চর্যাপদে কতজন কবি পদ রচনা করেছেন বলে প্রমাণ আছে?
উত্তর : ২৪ জন।
প্রশ্ন : চর্যাপদের সবচেয়ে বেশি পদ রচনা করেন কে?
উত্তর : কাহ্নপা ১৩টি পদ রচনা করেন। কিন্তু পাওয়া গেছে ১২টি।
প্রশ্ন : ভুসুকুপা মোট কয়টি পদ রচনা করেন?
উত্তর : ৮টি।
প্রশ্ন : চর্যাপদের কবিদের নামের শেষে পা যুক্ত কেন?
উত্তর : চর্যাপদের কবিরা পদ রচনা করতেন বলে তাদের নামের শেষে সম্মানসূচক পা শব্দটি ব্যবহার করেছেন। পা শব্দটি এসেছে পাদ>পদ>পা এভাবে। আর পদ বা পা অর্থ কবিতা।
প্রশ্ন : কোন কবির পদ পাওয়া যায়নি?
উত্তর : তন্ত্রীপা বা তেনতোরীপা।
প্রশ্ন : চর্যাপদের কোন সংখ্যক বা নম্বর পদগুলো পাওয়া যায়নি?
উত্তর : ২৪, ২৫, ৪৮ সংখ্যক। এর মধ্যে ২৪ নং পদের রচয়িতা কাহ্নপা, ২৫ নং তন্ত্রীপা এবং ৪৮নং কুক্কুরীপা।
প্রশ্ন : চর্যাপদের কোন পদটি খণ্ডিত আকারে পাওয়া গেছে?
উত্তর : ২৩ নম্বর পদটি। মোট ১০টি পঙক্তির মধ্যে ছয়টি পাওয়া গেছে। উল্লেখ্য, ২৩ নম্বর পদটি ভুসুকুপা রচনা করেন।
প্রশ্ন : চর্যাপদ কত সালে প্রকাশিত হয়?
উ : ১৯১৬ সালে কলকাতার বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে।
বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ
প্রশ্ন : অন্ধকার যুগ কি?
উত্তর : বাংলা সাহিত্যের যে যুগে বাংলা সাহিত্যের কোনো নিদর্শন মেলে না তাকে অন্ধকার যুগ বলে।
প্রশ্ন : অন্ধকার যুগের সময়সীমা কত?
উত্তর : ১২০১ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৩৫০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত মোট দেড়শ বছর।
প্রশ্ন : অন্ধকার যুগের কোনো সাহিত্যিক নিদর্শন মেলে কি?
উত্তর : অন্ধকার যুগে বাংলা সাহিত্যের কোনো নিদর্শন না মিললেও কিছু সংস্কৃত সাহিত্যের নিদর্শন মেলে। যেমন_
১. রামাই পণ্ডিতের 'শূন্যপুরাণ' এবং
২. হলায়ূধ মিশ্রের 'সেক শুভোদয়া'।
প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগের জন্য কোন শাসককে দায়ী করা হয়?
উত্তর : এখতিয়ার উদ্দীন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খলজী।
প্রশ্ন : কোন কোন গবেষক অন্ধকার যুগের অস্তিত্ব মেনে নিতে চান না?
উত্তর : ড. এনামুল হক, ড. দীনেশচন্দ্র সেন, ড. সুকুমার সেন, ড. যদুনাথ সরকার প্রমুখ অন্ধকার যুগের অস্তিত্ব স্বীকার করেন না।
প্রশ্ন : 'শূন্যপুরাণ' সম্পর্কে বর্ণনা দিন।
উত্তর : রামাই পণ্ডিত রচিত ধর্মপূজার শাস্ত্রগ্রন্থ শূন্যপুরাণ। এটি ৫১টি অধ্যায়ে বিভক্ত। রামাই পণ্ডিতের কাল ত্রয়োদশ শতক বলে অনেকেই অনুমান করেন। শূন্যপুরাণ ধর্মীয় তত্ত্বের গ্রন্থ যা গদ্যপদ্য মিশ্রিত চম্পু কাব্য। হিন্দু ধর্মের সঙ্গে মিলন সাধনের জন্য রামাই পণ্ডিত ধর্মপূজার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এতে বৌদ্ধদের শূন্যবাদ এবং হিন্দুদের লৌকিক ধর্মের মিশ্রণ ঘটেছে।
প্রশ্ন : নিরঞ্জনের রুষ্মা বা নিরঞ্জনের উষ্মা কি?
উত্তর : নিরঞ্জনের রুষ্মা বা নিরঞ্জনের উষ্মা হলো শূন্যপুরাণ নামক কাব্যের অন্তর্গত অংশবিশেষ বা কবিতা। এ কবিতায় বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী সধর্মীদের ওপর বৈদিক ব্রাহ্মণদের অত্যাচারের কাহিনী বর্ণনার সঙ্গে মুসলমানদের জাজপুর প্রবেশ এবং ব্রাহ্মণ্য দেবদেবীর রাতারাতি ধর্মান্তর গ্রহণের কাল্পনিক চিত্র অঙ্কিত হয়েছে। ইসলাম সম্পর্কে অপরিণত ধারণা থেকে মনে হয় যে এ দেশে ইসলাম সম্প্রসারণের প্রাথমিক পর্যায়ে এটি রচিত। ব্রাহ্মণ শাসনের অবসান এবং মুসলিম শাসন প্রচলনের পক্ষে মত প্রকাশিত হওয়ায় এতে তৎকালীন সামাজিক পরিচয় মেলে।
প্রশ্ন : 'সেক শুভোদয়া' সম্পর্কে বর্ণনা দিন।
উত্তর : ১২০১ থেকে ১৩৫০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ১৫০ বছর বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগ বলে পরিচিত। এই সময়ে রচিত সংস্কৃত ভাষার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ সেক শুভোদয়া। রাজা লক্ষ্মণ সেনের সভাকবি হলায়ূধ মিশ্র রচিত 'সেক শুভোদয়া' সংস্কৃতি গদ্যপদ্যে লেখা চম্পুকাব্য। গ্রন্থটিতে মোট ২৫টি অধ্যায় আছে। ড. মুহম্মদ এনামুল হকের মতে, সেক শুভোদয়া খ্রিস্টীয় ত্রয়োদশ শতাব্দীর একেবারেই গোড়ার দিকদার রচনা। সেক শুভোদয়া অর্থাৎ শেখের গৌরব ব্যাখ্যাই এই পুস্তিকার উদ্দেশ্য। এ গ্রন্থে প্রাচীন বাংলার যেসব নিদর্শন আছে তাহলো পীর মাহাত্মজ্ঞাপক ছড়া বা আর্য, খনার বচন ও ভাটিয়ালি রাগের একটি প্রেমসংগীত।
শেক শুভোদয়ার প্রেমসংগীতটির একাংশ_
"হাত জোড় করিঞা মাঙ্গো দান।
বারেক মহাত্মা রাখ সম্মান
বড় সে বিপাক আছে উপাএ।
সাজিয়া গেইলে বাঘেন খাএ
পুন পুন পাএ পড়িয়া মাঙ্গো দান।
মৈদ্ধে বহে সুরেশ্বরী গাঙ্গ "
বাংলা সাহিত্যের ওপরে কিছু প্রশ্ন দিলাম।
ডেডলক ভাই, আপনে যেগুলা দিছেন সেগুলা বেশিরভাগই খুব একটা আসে না। আপনার দেয়া প্রশ্নগুলোর মাঝে যেগুলো আমার কাছে গুরত্বপূর্ন মনে হচ্ছে তা নিচে দিলাম:
প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন কি?
উত্তর : চর্যাপদ।
প্রশ্ন : চর্যাপদ আর কী নামে পরিচিত?
উত্তর : চর্যাগীতি।
প্রশ্ন : কবে, কোন গ্রন্থে নেপালের বৌদ্ধতান্ত্রিক কথা প্রকাশ পায়?
উত্তর : ১৮৮২ সালে �Sanskrit Buddhist Literature in Nepal� গ্রন্থে। রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্র সর্বপ্রথম এটি প্রকাশ করেন।
প্রশ্ন : হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর উপাধি কী ছিল?
উত্তর : মহামহোপাধ্যায়।
প্রশ্ন : চর্যাপদ কোন শাসন আমলে রচিত?
উত্তর : পাল শাসন আমলে।
প্রশ্ন : চর্যাপদের প্রতিপাদ্য বিষয় কি?
উত্তর : বৌদ্ধ সহজিয়া ধর্মের সাধনতত্ত্ব।
প্রশ্ন : চর্যাপদে মোট কতটি পদ ছিল?
উত্তর : ৫১টি।
বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ
প্রশ্ন : অন্ধকার যুগ কি?
উত্তর : বাংলা সাহিত্যের যে যুগে বাংলা সাহিত্যের কোনো নিদর্শন মেলে না তাকে অন্ধকার যুগ বলে।
প্রশ্ন : অন্ধকার যুগের সময়সীমা কত?
উত্তর : ১২০১ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৩৫০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত মোট দেড়শ বছর।
প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগের জন্য কোন শাসককে দায়ী করা হয়?
উত্তর : এখতিয়ার উদ্দীন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খলজী।
পোল অনুসারে বাংলায় লোকজনের ভীতি সবচেয়ে কম। ভাই, আপনারা সাধারণ জ্ঞান আর অংকের উপরে কিছু দেন।
পোল অনুসারে বাংলায় লোকজনের ভীতি সবচেয়ে কম। ভাই, আপনারা সাধারণ জ্ঞান আর অংকের উপরে কিছু দেন।
দিলাম আপনার জন্য কিছু সাধারণ জ্ঞান এর প্রশ্ন
সাধারণ জ্ঞান - আন্তর্জাতিক
1. আয়তনে ইউরোপের বৃহত্তম দেশ : রাশিয়া।
2. আয়তনে ওশেনিয়ার বৃহত্তম দেশ : অষ্ট্রেলিয়া।
3. এশিয়া ও ইউরোপকে একত্রে বলা হয় : ইউরেশিয়া।
4. বিশ্বের বৃহত্তম কৃত্রিম খাল : সুয়েজ খাল। অবস্থান-মিশর।
5. মিন্দানাও দ্বীপটি অবস্থিত : ফিলিপাইনে।
6. পানামার বিমান সংস্তার নাম : কোপা।
7. ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় : মিশর ও ইসরাইলের মধ্যে ।
8. ২০১২ সালে ৩০তম অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হবে : লন্ডনে।
9. অর্থনীতিতে প্রথম নোবেল দেয়া হয় : ১৯৬৯ সালে।
11. বিশ্বের দীর্ঘতম রেলপথ : ট্রান্স সাইবেরিয়ান।
12. পৃথিবীর উচ্চতম রাজধানী : লাপাজ, বলিভিয়া।
13. বিশ্বের বৃহত্তম অরণ্য : তৈগা।
14. গ্রেট হল অবস্থিত : চীনে।
15. জাতিসংঘের অষ্টম মহাসচিব : বান কি মুন (দক্ষিণ কোরিয়া)।
16. ‘দি লাষ্ট সাপার’ চিত্রটির চিত্রকর : লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি।
17. সাদা রাশিয়া বলা হয় : বেলারুশকে।
18. ‘আল-জাজিরা’ যে দেশভিত্তিক স্যাটেলাইট চ্যানেল : কাতার।
19. জাতিসংঘের প্রথম মহাসচিব : ট্রিগভেলি (নরওয়ে)।
20. জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয় যে দেশে অবস্থিত : জাপানে।
21. পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী : নীল নদ।
22. পৃথিবীর প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় : কারুইন বিশ্ববিদ্যালয়, মরক্কো।
23. পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তরের শহর : হ্যামার ফাষ্ট।
24. হিটলারের গোপন পুলিশ বাহিনীর নাম ছিল : গেষ্টাপো।
26. পৃথিবীর ছাদ বলা হয় : পামির মালভূমিকে।
28. আন্তর্জাতিক নদী বলা হয় : দানিয়ুব নদীকে।
29. পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সংবিধান : ভারতের।
30. ‘এক দেশ দুই পদ্ধতি নীতি’ চালু : চীনে।
31. ‘সিনহুয়া’ সংবাদ সংস্থাটি : চিনের
32. উত্তর আমেরিকার আদিম অধিবাসীকে বলা হয় : রেড ইন্ডিয়ান।
33. ‘UNESCO’ এর সদর দপ্তর অবস্থিত : প্যারিসে।
34. বিখ্যাত ট্রয় নগরী অবস্থিত : তুরষ্কে।
35. সমুদ্রের বধূ বলা হয় : গ্রেট ব্রিটেনকে।
36. পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা খর্বাকায় জাতি : পিগমি।
37. সাত পাহাড়ের শহর বলা হয় : রোমকে।
38. সানডে টাইমস পত্রিকাটি প্রকাশিত হয় : লন্ডন থেকে।
39. ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয় : মিশরীয়দেরকে।
40. মুসলিম বিশ্বে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী : বেনজির ভুট্টো, পাকিস্তান।
44. ফরাসি বিপ্লবের শিশু বলা হয় : নেপোলিয়নকে।
45. রাশিয়া ও জাপানের মধ্যে যে দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে বিরোধ : শাখালিন দ্বীপপুঞ্জ।
47. ‘রেড স্কোয়ার’ অবস্তিত : মস্কোয়।
49. বিশ্বের বৃহত্তম লাইব্রেরি : লাইব্রেরি অব কংগ্রেস।
50. ‘রয়টার’ যে দেশের সংবাদ সংস্তা : যুক্তরাজ্য।
57. দুই কোরিয়াকে বিভক্তকারী সীমারেখার নাম : ৩৮০ অক্ষরেখা।
58. ভুটানের মুদ্রার নাম : গুলট্রাম।
59. আফগানিস্তানের প্রধান ভাষা : পশতু।
60. সূর্যোদয়ের দেশ বলা হয় : জাপানকে।
61. বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপ দেশ : ইন্দোনেশিয়া।
62. থাইল্যান্ডের পূর্বনাম : শ্যামদেশ।
63. ‘গণতন্ত্রই সর্বোৎকৃষ্ট শাসন ব্যবস্থা’ উক্তিটি যার : লর্ড ব্রাইস।
64. ‘The Wings of Fire’ বইটির লেখক : এ.পি.জে. আব্দুল কালাম (ভারত)।
66. ইসরাইলকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম মুসলিম দেশ : মিশর।
68. গ্রে উলফ নামে পরিচিত : কামাল আতাতুর্ক।
নিজের একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করি।
একটা প্রতিষ্ঠানে (সঙ্গত কারণেই নাম বলছি না) কমার্শিয়াল এক্সিকিউটিভ হিসেবে ভাইবা দিতে গেলাম। আমার ভাইবা নিচ্ছিল ঐ প্রতিষ্ঠানের ইন্টারনাল অডিট এর ম্যানেজার, কমার্শিয়াল ম্যানেজার আর এইচআরএম ম্যানেজার। এক পর্যায়ে অডিট ম্যানেজার আমাকে প্রশ্ন করল, "মোট লাভ কিভাবে বের করা যায়?" আমি তেমন না ভেবে ঝটপট উত্তর দিলাম, "টোটাল সেলস থেকে কষ্ট অফ গুড'স সোল্ড বাদ দিলে মোট লাভ পাওয়া যায়।"
উনি আমাকে এমন ধমক দিলেন, বলার মত না। তারপর বেশ কিছু কথা শুনিয়ে দিলেন। খালি নকল করে সার্টিফিকেট বাগালেই হয় না। একটু পড়াশোনাও করতে হয়। মোট লাভ কিভাবে বের করে, সেইটা জানি না! আবার দাবী করছি এমবিএ করেছি...........................।
আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। তবুও অত্যন্ত বিনয়ের সাথে বললাম, "স্যার, আমার জানায় ভুল থাকতে পারে। আপনি যদি শিখিয়ে দিতেন তবে হয়ত এই ভুলটা আর করতাম না।" তিনি কাগজ কলম হাতে আমকে শেখাতে শুরু করলেন। "টোটাল সেলসে এর সাথে সমাপনী মজুদ যোগ করবেন সেখান থেকে প্রারম্ভিক মজুদ বাদ দিবেন....................................।"
কি করব বুঝে উঠতে পারি নি। মনে মনে গালি দিয়েছি, "শালা গাধা, তুই তোর এই জ্ঞান নিয়ে ম্যানেজার হইছিস!!!"
অনেক ভালো একটা টপিক খোলার জন্য স্বপ্নীলকে ধন্যবাদ
"টোটাল সেলসে এর সাথে সমাপনী মজুদ যোগ করবেন সেখান থেকে প্রারম্ভিক মজুদ বাদ দিবেন....................................।"
কি করব বুঝে উঠতে পারি নি। মনে মনে গালি দিয়েছি, "শালা গাধা, তুই তোর এই জ্ঞান নিয়ে ম্যানেজার হইছিস!!!"
হাহাহা..বেশ মজা পাইলাম। আসলে উনি ঠিক কি জানতে চাচ্ছিলেন সেটা আমার কাছে পরিস্কার নয়। আমিও হয়ত এরকমই ধমক খাবো
কাউয়া ভাই, কিছু উপকার করেন আমাগো। কিছু বুদ্ধি দেন জব পাবার ব্যাপারে বা আপনার রিয়েল এক্সপেরিয়েন্স থেকে কিছু কথা বা কোনো ঘটনা শেয়ার করেন।
জীবনে এখন পর্যন্ত তিনটা ইন্টারভিউ দিছি জব এর লাইগা। প্রথম দুইটা আছিলো পার্ট-টাইম জব। কাজেই ইন্টারভিউতে হাই-হ্যালো কইরাই জব দিয়া দিছিলো। তেমন কিছু জিগায় নাই। আর লাস্ট ইন্টারভিউতে অনেক কিছু জিগাইছে। সবকিছু একাডেমিক লাইনের। কাজেই সাধারণ জ্ঞান টাইপের পেইন প্রশ্ন আমি ফেস করি নাই। তবে ছোটখাটো যে অভিজ্ঞতা হইছে তা থেইকা বলবার পারি যে, ইন্টারভিউতে ক্যান্ডিডেট কি পারলো আর না পারলো সেইটার সাথে সাথে ক্যানডিডেটের স্মার্টনেস, আদব-লেহাজ সবই দেখা হয়। কেউ সব-প্রশ্নের উত্তর দিলো, কিন্তু ঔদ্ধত্যের সাথে। এই টাইপ পাবলিকের লাইগা জব পাওয়াটা একটু কষ্টকর বৈকি। ইংরেজীতে ফ্লুয়েন্সী থাকাটা জরুরী। এর মানে এই না যে একদম চোস্ত বৃটিশ এক্সেন্টে ইংলিশ কওয়া লাগবো। মোটামুটি আটকায় না যাওয়ার মত ফ্লুয়েন্সী থাকলেই চলবে। তবে প্রশ্ন বাংলায় করলে সেইটার উত্তর ইংরেজীতে দেওয়া ঠিক না। প্রশ্ন বাংলায় হলে উত্তর বাংলায়, ইংরেজীতে হলে ইংরেজী। নিজে যেটা না, সেটা জাহির করার চেষ্টা না করাই ভালো। অনেক সময় বোর্ডে একজন সাইকোলজিস্ট থাকেন। উনি এই ব্যপারগুলো লক্ষ্য করেন। ইন্টারভিউ দিতে যাবার সময় নিজের পোষাকের দিকে একটু মনোযোগী হতে হবে। জিন্স, টি-শার্ট আর পায়ে চামরার চপ্পল পরে ইন্টারভিউতে গেলে চাকরি না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। সবশেষে নিজের উপর আস্থা রাখতে হবে এবং নিজে সৎ থাকতে হবে।
এই হইলো আমার তরফ থেইকা দেওয়া পরামর্শ (পাকনামী)
22. পৃথিবীর প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় : কারুইন বিশ্ববিদ্যালয়, মরক্কো।
এর তথ্যসুত্র কি কেউ জানেন? উইকিপিডিয়াতে এধরনের কিছু পেলাম না। তাই গুগল সার্চ দিলাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনের একটা লিংক পেলাম। অন্য যে সব লিংক পেয়েছি তার সবগুলাই এই তারিখের পরের। কিন্তু এরা এই তথ্য কোথায় পেল লেখা নেই। তাহলে আসলে ব্যাপারটা কি দাঁড়াল! আমি কিছুই বুঝলাম না। আপনারা কেউ জেনে/ বুঝে থাকলে জানান, প্লিজ।
এই হইলো আমার তরফ থেইকা দেওয়া পরামর্শ (পাকনামী)
বেশ ভাল পরামর্শই তো দিলেন। ধইন্যাপাতা
প্রাতিভাসিক, এই একটা প্রশ্নকে আপাতত বাদই দিন। কেউ জানলে নাহয় জানিয়ে দেবে। তবে আমি মনে করি: সাধারণ জ্ঞান এ যতটুকু পারবেন, ততটুকুই পড়বেন, বেছে বেছে পড়বেন। কোন প্রশ্ন যদি খুব ইম্পর্টেন্ট না হয়, তবে সেটা একদম বাদ দিয়ে দিবেন, সময় নষ্ট করবেন না। আরো হাজার হাজার প্রশ্ন আছে যেগুলো পড়তে পড়তে মাথা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
অংকে আমি খুব কাঁচা। সাধারন জ্ঞানেরও অবস্থা বেশি ভালো না। হায় হায়... আমার কি হইবে
টপিক স্টিকি করা হোক।
অংকে আমি খুব কাঁচা। সাধারন জ্ঞানেরও অবস্থা বেশি ভালো না। হায় হায়... আমার কি হইবে
টপিক স্টিকি করা হোক।
টপিক স্টিকি করা হয়েছে। সেজন্য মডারেশন প্যানেলকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
অংকই হচ্ছে সবচে সহজ আমার কাছে। অংকে ভাল করতে হলে সাইফুরস ব্যাংক জব ফলো করেন।
আচ্ছা, আপনি পড়ালেখার কোন স্টেজে আছেন?
এই পর্যন্ত দুটা জব ইন্টারভিউ দিয়েছি। আমার প্রফেশনের একটা সুবিধা, বাইরের উরা ধুরা কোন প্রশ্ন নাই। দুইটাতেই জব পেয়েছিলাম।
এই পর্যন্ত ইন্টারভিউ দিয়েছি একটা। ভাইভাতে তেমন কিছু জিজ্ঞেস করে নাই। কি কি পারি সেইটা জানতে চাইছে শুধু। তারপর ট্রায়ালে ছিলাম একমাস। ট্রায়ালটার প্রস্তাবটা অবশ্য আমি নিজেই করেছিলাম। আমার বস আমাকে নিয়ে কিছুটা কনফিউশনে ছিল। তবে খুব বেশী কথা বোধহয় ফেলেছিলাম প্রথম দিনে
মাহমুদ রাব্বি লিখেছেন:অংকে আমি খুব কাঁচা। সাধারন জ্ঞানেরও অবস্থা বেশি ভালো না। হায় হায়... আমার কি হইবে
টপিক স্টিকি করা হোক।
টপিক স্টিকি করা হয়েছে। সেজন্য মডারেশন প্যানেলকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
অংকই হচ্ছে সবচে সহজ আমার কাছে। অংকে ভাল করতে হলে সাইফুরস ব্যাংক জব ফলো করেন।আচ্ছা, আপনি পড়ালেখার কোন স্টেজে আছেন?
আমার কাছে অংক হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন সাবজেক্ট। অংকের ভয়ে আমি বিবিএতে এইচআরএম নিয়ে গ্রাজুয়েশন শেষ করলাম এই বছরে। সামনে হয়তো এমবিএ করবো।
জবের ইন্টারভিউ দিছি এক জায়গায়। তিন বছরের জন্য সার্টিফিকেট রেখে দেবে যাতে ভালো কোন জায়গায় এপ্লাই করতে না পারি। আমি আমার দলিল কাউকে দিতে রাজি নই। সেটা যে ধরনের জবই হোক না কেনো।
ভাবছি একেবারে পড়াশুনার ঝামেলা শেষ করে জবের জন্য ট্রাই করবো। জব আর এমবিএ একসাথে করা খুব কষ্ট। দুটা একসাথে চালিয়ে নেয়া অন্তত আমার পক্ষে সম্ভব না। এখনই জব করতেই হবে এটাও না। খেয়ে পড়ে ভালোই আছি। পড়াশুনার ঝামেলা শেষ হোক তারপর দেখা যাবে। তাছাড়া এখন এমবিএ ছাড়া বিবিএ ডিগ্রির ভ্যালু নাই। বেশির ভাগ জব সার্কুলারে এমবিএ চায়। সাধারন এক্সিকিউটিভ পোষ্টের জন্যেও এমবিএ চায়। যেটাতেই এপ্লাই করতে মন চায় দেখি রিকোয়েরমেন্ট চায় এমবিএ। মেজাজ গরম। বিবিএ ওয়ালাদের এমবিএ কি জন্যে দরকার সেটাই বুঝি না।
দেশে এখন লাখ লাখ বিবিএ। এমবিএ হাজার হাজার। অন্তত হাজারের কাতারে আসি। তারপর ভাগ্যে থাকলে ভালো কোন জব তবে অরিজিনাল সার্টিফিকেট জমা দিয়ে অবশ্যই নয়।
তিন বছরের জন্য সার্টিফিকেট রেখে দেবে যাতে ভালো কোন জায়গায় এপ্লাই করতে না পারি
স্ক্যান+লেমিনেটিং করে ২ নম্বর আসল সার্টিফিকেট বানিয়ে দিয়ে দেন। আমাদের সাথের সব পোলাপাইন এখনই এটাই করছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত কেউ ধরা পড়ে নাই।
প্রজন্ম ফোরাম » কর্ম খালি আছে » জব প্রিপারেশন ও চাকরির অভিজ্ঞতা নিয়ে আলাপ-আলোচনা-গল্প-আড্ডা
০.০৯০৯৩৬৮৯৯১৮৫১৮১ সেকেন্ডে তৈরী হয়েছে, ৮৮.৪৭৫৫২৫২৩৩৫৩৭ টি কোয়েরী চলেছে