টপিকঃ টরেন্ট
আচ্ছা এই টরেন্ট টা ডাউনলোড করতে পারেন কিনা দেখুন তো। টরেন্ট মেকিং শিখছি ।
এটা আমার প্রথম টরেন্ট তৈরী। সিড যদি নাও পান তবুও ডাউনলোড দিয়ে রাখুন । দেখতে চাচ্ছি কোন পিয়ারের সাথে কান্টেক্ট হয় কিনা
আপনি প্রবেশ করেন নি। দয়া করে নিবন্ধন অথবা প্রবেশ করুন
আচ্ছা এই টরেন্ট টা ডাউনলোড করতে পারেন কিনা দেখুন তো। টরেন্ট মেকিং শিখছি ।
এটা আমার প্রথম টরেন্ট তৈরী। সিড যদি নাও পান তবুও ডাউনলোড দিয়ে রাখুন । দেখতে চাচ্ছি কোন পিয়ারের সাথে কান্টেক্ট হয় কিনা
নতুন টরেন্ট আপলোড করলাম thepiratebay.org এ । আমার কালেকশনে থাকা কিছু বাংলাদেশী মডেল এ্যাক্ট্রেসদের ছবি
ইনশাল্লাহ খুব শিঘ্রই টরেন্ট তৈরী সম্পর্কে টিউটোরিয়াল পাবেন
ভাইরে কতগুলা লিচার/ ডাউনলোডার
আচ্ছা টরেন্ট আর ফাইল শেয়ারিং কি একটু illegal হয়ে যাচ্ছে না?
আচ্ছা টরেন্ট আর ফাইল শেয়ারিং কি একটু illegal হয়ে যাচ্ছে না?
হে হে ইল্লিগেল মনে করলে ইল্লিগাল
টরেন্ট এ ফাইল শেয়ারিং কোন ইল্লিগেল কিছু না যতক্ষন না আপনি সেটা দিয়ে "ইল্লিগেল" ফাইল,সফটওয়্যার , মুভি শেয়ার করছেন
এই ফোরামে কপিরাইট আর লিগ্যালিটি নিয়ে বেশি আলোচনা হয়
ফোরাম হলেই কি বেআইনী কাজ করতে হবে?
টরেন্ট দিয়ে অনেক ভালো কাজই করা যায়। বিশাল, বিশাল ফাইল/ফোল্ডার শেয়ার করার অনেক প্রয়োজনীয়তা আছে। আর ফাইল শেয়ারিং এর কথা বললেই যে চোরাই সফটওয়্যার শেয়ার করতে হবে, তাও ঠিক না। আর তাছাড়া ফাইল শেয়ারিং এর জন্য আলাদা ফোরাম তো আছেই। এ ফোরামটাকে ওয়ারেজ ফোরামে রূপান্তরিত হতে দেখতে চাই না। ওয়ারেজের জন্য আলাদা ফোরাম থাকাই ভালো।
টরেন্টে কেবল ইলিগাল কাজ হয় এই ধারণাটা ঠিক নয়। কম্পিউটার দিয়েও তো অনেক ইলিগাল কাজ করা হয়ে থাকে
বি.দ্র. আমার মন্তব্য ডার্কলর্ডের পক্ষে বা বিপক্ষে নয়। তাছাড়া উনি যে টরেন্ট দিয়েছেন তাতে আমার কোন আগ্রহ নেই।
এই ফোরামে কপিরাইট আর লিগ্যালিটি নিয়ে বেশি আলোচনা হয়
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
ডার্কলর্ড এখানে হাসির কি হলো ঠিক বুঝতে পারলাম না।হয়তো আমাদের দেশে,হয়তো আমি নিজে কোন দিন কোন সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করি নাই।অধিকাংশ সময় আমরা সফটওয়্যার ইন্সটল করার সময় Terms and Conditions গুলো না পড়ি না।কিন্তু এটূকু তো ভেবে দেখা যায় যে হয়তো আর দশ বছর পর আমদের সফটওয়্যার কিনেই ব্যবহার করতে হবে।কপিরাইট আইন আমাদের দেশেও আছে তবে তা মানা হয় না ঠিক মতো।যদি খুব কড়াকড়ি করে কপিরাইট আইন মানা হয় তখন তো আমাদের বর্তমান চিন্তা ধারা অবশ্যই বদলাতে হবে।
এই ফোরামের নাম প্রজন্ম ফোরাম।নতুন প্রজন্ম কপিরাইট,লিগ্যালিটি এই বিষয় গুলো বুঝতে শুরু করুক এটা সবার কাম্য হওয়া উচিত।এই ফোরামে সেই চর্চা চলুক এটাই চাইছে সবাই।
এই ফোরামের নাম প্রজন্ম ফোরাম।নতুন প্রজন্ম কপিরাইট,লিগ্যালিটি এই বিষয় গুলো বুঝতে শুরু করুক এটা সবার কাম্য হওয়া উচিত।এই ফোরামে সেই চর্চা চলুক এটাই চাইছে সবাই।
আমারও তাই মনে হয়
ওয়ারেজ নিয়ে যখন কথা উঠলোই, তখন আরও কিছু বলি। ডার্কলর্ড, আপনার স্বাক্ষর দেখে মনে হয় আপনি লিনাক্সের ভক্ত। এই ওয়ারেজ লিনাক্সের সবচেয়ে বড় শত্রু। এর কল্যাণেই উইন্ডোজের এত বড় বাজার। একটা উদাহরণ দেই - গিম্প একটা ভালো ছবি সম্পাদনার সফটওয়্যার। কিন্তু এতে ফটোশপের মতো এতো অপশন নেই। এখন চোরাই ফটোশপ ব্যবহার করে একজন ইউজার অভ্যস্ত, তাই গিম্প তার কাছে নগন্য মনে হয়। আসল ফটোশপ যদি ওই ব্যবহারকারীকে কিনতে হতো, তাহলে কিন্তু উনি গিম্প ব্যবহারের চেষ্টা করতেন। (ও হ্যাঁ, এখন আমাজনে ফটোশপ সিএস২ এর দাম £৫৬৯.৯৯ বা ৳৭৮,৭৩৮.২০)। ওপেনসোর্স সফটওয়্যারের জনপ্রিয়তা রোধে ওয়ারেজ খুবই ভালো হাতিয়ার। একজন হোম ইউজার চোরাই সফটওয়্যার ব্যবহার করলে বড় কোম্পানীগুলো কিছু মনে করে না, কারণ এটা তাদের পুঁজি হিসেবে ব্যবহৃত হবে। এই ইউজার যখন অফিসে কাজ করতে যাবেন, তখন তার ওই সফটওয়্যারটা লাগবে আর অফিসে চোরাই সফটওয়্যার ব্যবহার করা চুড়ান্ত বোকামী। তাই অফিস ওই সফটওয়্যার কিনতে বাধ্য। আর অফিসে কিনতে হলে, অনেক লাইসেন্স একসাথে কিনতে হয়। সুতরাং সেটা ওসব বড় কোম্পানীগুলোর জন্য লাভজনক। আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, এইসব চোরাই সফটওয়্যার ওরা নিজেরাই সরবরাহ করে। উইন্ডোজ ভিস্তা বেরোতে না বেরোতেই এর চোরাই কপি বেরিয়ে গেলো, উইন্ডোজের সিকিউরিটি এতই খারাপ? আমার বিশ্বাস হয় না। আমার ধারণা, এই চোরাই কপিটা বিল গেটস নিজেই পাচার করেছেন। যাইহোক, এটা আমার একান্তই নিজস্ব মত। এ নিয়ে মানহানির মামলা করলে কিন্তু আমি ফেঁসে যাবো। দয়া করে বিল গেটসকে এ ব্যাপারে কিছু বলবেন না যেন। নয়ত আমাকে জান দিয়ে এর প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে।
কিয়ের মধ্যে কি , পান্তা ভাতে ঘী
১ . আমি টরেন্ট তৈরী শিখলাম তাই টরেন্ট শেয়ার করে টেস্টিং করছি। তাই এখানে টরেন্ট লিন্কটা দিলাম।
আমার টরেন্টে কোন ইল্লিগাল বস্তু নেই তাই
সেভেরাসের এই বক্তব্যের কারন বুঝলাম না।
আচ্ছা টরেন্ট আর ফাইল শেয়ারিং কি একটু illegal হয়ে যাচ্ছে না?
আমি সঙ্গে সঙ্গেই রিপ্লাই করলাম
টরেন্ট এ ফাইল শেয়ারিং কোন ইল্লিগেল কিছু না যতক্ষন না আপনি সেটা দিয়ে "ইল্লিগেল" ফাইল,সফটওয়্যার , মুভি শেয়ার করছেন
পাইরেসিকে আমিও সমর্তন করিনা তবে সবসময় কপিরাই কপিরাইট শুনতে ভালো লাগেনা । বিশেষ করে যেখানে ইল্লিগাল কিছু পোষ্ট করা হয়নি।
২. ঠিকআছে কপিরাইট,লিগ্যালিটি আলোচনা চলুক তবে কেউ এ ব্যাপারে নতুন পোষ্ট দিয়ে আলোচনা করতে পারেন। অন্যদের ও জানাতে পারেন। এভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে কপিরাইট,লিগ্যালিটি নিয়ে আলোচনা না করে।
৩. (( মানচুমাহারা )) স্মাইলি গুলো এমনিতেই মজা করে দিয়েছিলাম
৪. বাপরে আলোচনা ওআরেজ পর্যন্ত গড়ায় গেছে:o
স্বপ্নচারী - আমি লিনাক্স ও ওপেনসোর্স ফিলসফি পচ্ছন্দ করি সন্দেহ নেই। আর
পারসোনাল ব্যবহারের ক্ষেত্রে পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যাক্তির নিজেস্ব ব্যাপার । তবে আমাদের দেশের কথা বলতে গেলে বলব এখানের ইউজার রা পাইরেটেড সফটওয়্যার পাচ্ছে বলেই তারা সেটা নিয়ে নাড়াচাড়া করতে পারছে , শিখতে পারছে , এবং এদের মধ্য থেকেই ভবিষ্যতের ডিজাইনার , এনিমেটর বের হয়ে আসছে। আমার নিজের কথা বলতে অসু বিধা নেই । আমি লিনাক্স ও ইউজ করি উইন্ডোজ ও ইউজ করি । আমিও পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করি তবে , শেখার জন্য আমার পক্ষে তো আর শেকার জণ্য হাজার হাজার টাকা দিয় েফটোশপ কেনা সম্ভব নয়। তাই এভাবে আমি এতগুলো সফটওয়্যার সম্পর্কে সাধারন জ্ঞান লাভ করেছি যে লিস্ট দিতে গেলে কয়েক পৃষ্ঠা লাগবে। এই জ্ঞান ভবিষ্যতে আমার ক্যারিয়ারে কাজে লাগতে ও পারে। তবে ব্যাবসায়িক ক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই অরিজিনাল সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিৎ। আমি নিশ্চিত ভ্যবিষ্যতে অফিশিয়াল ক্ষেত্রে অরিজিনাল সফটওয়্যার ব্যবহার করব।
যাই ঘুমাতে হবে আর লেখতে পারছিনা. আল্লা হাফেজ , গুড বাই
একজন হোম ইউজার চোরাই সফটওয়্যার ব্যবহার করলে বড় কোম্পানীগুলো কিছু মনে করে না, কারণ এটা তাদের পুঁজি হিসেবে ব্যবহৃত হবে। এই ইউজার যখন অফিসে কাজ করতে যাবেন, তখন তার ওই সফটওয়্যারটা লাগবে আর অফিসে চোরাই সফটওয়্যার ব্যবহার করা চুড়ান্ত বোকামী। তাই অফিস ওই সফটওয়্যার কিনতে বাধ্য। আর অফিসে কিনতে হলে, অনেক লাইসেন্স একসাথে কিনতে হয়। সুতরাং সেটা ওসব বড় কোম্পানীগুলোর জন্য লাভজনক। আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, এইসব চোরাই সফটওয়্যার ওরা নিজেরাই সরবরাহ করে। উইন্ডোজ ভিস্তা বেরোতে না বেরোতেই এর চোরাই কপি বেরিয়ে গেলো, উইন্ডোজের সিকিউরিটি এতই খারাপ? আমার বিশ্বাস হয় না। আমার ধারণা, এই চোরাই কপিটা বিল গেটস নিজেই পাচার করেছেন। যাইহোক, এটা আমার একান্তই নিজস্ব মত। এ নিয়ে মানহানির মামলা করলে কিন্তু আমি ফেঁসে যাবো। দয়া করে বিল গেটসকে এ ব্যাপারে কিছু বলবেন না যেন। নয়ত আমাকে জান দিয়ে এর প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে।
ব্যাপারটার একটা রেফরেন্সযোগ্য খবর আছে আমার সংগ্রহে। হুবহু পাইরেটেড কপি সরবরাহের ব্যাপারে না ... তবে ঐরকমই .... এখানে দেখুন।
টরেন্ট উপকারী জিনিষ। রিসোর্সের অপটিমাইজ ব্যবহারের এটা একটা দারুন উদাহরণ। একটা নতুন ওপেনসোর্স ডিস্ট্রো ডাউনলোড করতে চাইলেও দেশে টরেন্ট সবচেয়ে ভালো অপশন বলে বিবেচিত হবে বলেই আমার ধারণা। অপব্যবহারটা টরেন্টের দোষ না। সমস্ত প্রযুক্তিই কিছু মানুষের কারণে অপব্যবহার হয়েছে। ডার্কলর্ড আশাকরি আপনার টিউটোরিয়ালটা আসছে অচিরেই .... ...।
এটা পান্তা ভাতে ঘি নয়। এটা প্রচণ্ড গরম ভাতে ঘি। ফাইল শেয়ারিং প্রচণ্ড গরম ভাত।
আপনার টরেন্ট নিয়ে এখানে কথা হচ্ছে না। কথা হচ্ছে, ভবিষ্যতের চিন্তা করে। ভবিষ্যতে যেন এই ফোরাম ফাইল শেয়ারিং বা ওয়ারেজের দিকে ঝুঁকে না পড়ে, সেটা চিন্তা করে।
কপিরাইট নিয়ে আলাদা টপিক চলছে কয়েকটাই। তবে এটা কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় যে, এ নিয়ে আলোচনা করতে সবসময় আলাদা টপিক খুলতে হবে। এ ব্যাপারগুলো সবসময়ই কোনও না কোন কারণে সামনে চলে আসে। এই যেমন টরেন্ট নিয়ে আলোচনা শুরু না হলে ফাইল শেয়ারিং বা ওয়ারেজ এর কথা আসতো না।
পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করেই শেখা যায়, এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। একটা সময়ে আমারও একই ধারণা ছিলো। আমি নিজে প্রোগ্রামিং শিখেছি বোরল্যান্ডের টার্বো সি এবং মাইক্রোসফট ভিজুয়াল সি++ দিয়ে। তখন আমারও মনে হতো এ দুটো না থাকলে আমি প্রোগ্রামিং শিখতে পারতাম না। কিন্তু এ ধারণাটা সম্পূর্ণ ভুল। এখন আমার চারপাশে হাজারগুণ ভালো প্রোগ্রামার রয়েছে যারা কখনও এসব বাণিজ্যিক সফটওয়্যার ব্যবহার করেননি। তারা eclipse ব্যবহার করেই প্রোগ্রামিং শিখেছেন এবং এখন সফটওয়্যার ডেভেলপ করছেন।
আর ফটোশপ বা মায়া ব্যবহার না করে ভালো ডিজাইনার, এনিমেটর হওয়া যাবে না। এটাও ভুল ধারণা। প্রচুর কোম্পানী আছে যারা গিম্প, ব্লেন্ডার ব্যবহার করে থাকেন। আর জানেনই তো ফাইন্ডিং নেমো বানানো হয়েছিলো লিনাক্স দিয়ে। ফিল্মে লিনাক্স, লর্ড অভ দ্যা রিংস, অাই রোবট, টাইটানিকও আছে এই লিস্টে ।
সাধারণ জ্ঞান লাভের জন্য চোরাই সফটওয়্যারের প্রয়োজন নেই। সেজন্য ট্রায়াল ভার্সন দেয়া থাকে প্রায় সব প্রডাক্টেরই। আর কয়েক হাজার সফটওয়্যার সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান না নিয়ে কিছু সফটওয়্যারের ভালো ব্যবহার শেখাটাই কার্যকরী। আমার দেখা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহারকারীর ৯৯% ভাগ মানুষই জানে না একটা ডকুমেন্টে সূচীপত্র কিভাবে যোগ করতে হয় বা হেডিং, টাইটেল এসব স্টাইলের কী ব্যবহার। অন্যান্য জটিল জিনিষের কথা না হয় বাদই দিলাম।
একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি। আমি একটা সায়েন্টিফিক সফটওয়্যার ডেভেলপিং কোম্পানীতে চাকরী করতাম। আমাদের নতুন লোক দরকার, তাই সিভি চাওয়া হলো। একেকটা সিভি দেখে তো মাথা ঘুরে যাবার উপক্রম। কী জানে না লোকজন! সি, ফরট্রান, প্যাসকেল, পাইথন, পার্ল, বেসিক, জাভা, পিএইচপি যত জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা আছে, সাথে ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ৩ডি ম্যাক্স, ফ্লাশ, সবকিছুই জানে। তারপর এর মধ্য থেকে কয়েকজনকে বলা হলো ঠিক আছে আমরা ভিজুয়াল সি++ ব্যবহার করি শুধুমাত্র, তো এটা দিয়ে একটা ৩ডি বাক্স এঁকে দেখাও, পারলে ওটাকে একটু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এনিমেট করার চেষ্টা করো। তারপর ফলাফল দেখা গেল, যার সিভিতে শুধু সি/সি++ লেখা ছিলো সেই সর্বপ্রথম সমাধান নিয়ে হাজির, বাকীরা হাওয়া।
আর হ্যাঁ, লেখাতে বানান, ব্যকরণ, গঠন ইত্যাদি জরুরী ব্যাপার। আমার লেখাটা যে পড়বে, সে তার কিছু মূল্যবান সময় ব্যয় করবে পড়ার জন্য। তাকে ভুল বানানে বা ভয়ঙ্কর গঠনে লেখা পড়তে বাধ্য করাটা আমার উচিত নয়।
০.০৯৬০৬৮৮৫৯১০০৩৪২ সেকেন্ডে তৈরী হয়েছে, ৮৮.২৩৭৬০৩৬২৫৩৩৬ টি কোয়েরী চলেছে