টপিকঃ প্রকৃতি ও জীবন
প্রকৃতি ও জীবন
গিনি
প্রকৃতি প্রকৃত পক্ষে কি?
ব্রমান্দের সকল কিছুর পরিবর্তনের উৎস। এই উৎস অজানা বা বাহ্যিক অর্থে সৃষ্টি কর্তাকে উল্ল্যেখ করা হইয়া থাকে। আড় জীবন হইল সেই পরিবর্তনের জন্য যে সময়ের ব্যপ্তি। এই সময় এক নেনো সেকেন্ড হইতে পারে আবার ট্রিলিয়ন আলোক বর্ষ হইতে পারে।
তাহা হইলে বিবেচনা করা যাইতে পারে কালের ব্যপ্তি প্রকৃতির একটি অংশ, যাহা চাক্ষুস ভাবে ধারনা করা যাইতে পারা যায় কোনো পরিবর্তন হেতু। এই পরিবর্তনের হেতু স্বাভাবিক এবং তাহাই প্রকৃতি।
ইহার পরও গোঁড়ার উৎস অজানা।
বিশ্ব ব্রমান্দে, হাকা কিছু বর্তমান চাক্ষুস বা ধারানা গত স্ক্লেরি নিজস্ব জীবন রহিয়াছে, অর্থাৎ তাহারা প্রকৃতির অন্তর্গত। এখানে বিশেষ উল্ল্যেখ ও বিষয় কর যে পরিবর্তনের ও পরিবর্তন রহিয়াছে। যেমন কোনো বৃক্ষ বড় বড় ফল দিয়া থাকে। কিন্তু এক সময় ল এবং তাহাদের গতি প্রকৃতিইএ ক্ষ করা গিয়াছে যে উহার ফলের আকার ছোটো বা উহা আর ফল দিতেছে না।আর এই পরিবর্তনের হটাত পরিবর্তন এক নতুন জীবন ধারার সৃষ্টি ঘটায়। শুরু হইয়া থাকে এক ভিন্ন প্রকৃতি।
সৌর মণ্ডলীর কোনো পরিবর্তন মনুষ্য স্বল্প জীবন ব্যপ্তিতে ধরা না পরিলেও সুদূর গ্রহ তারার পরিবর্তন বর্তমান যুগের টেলিস্কোপের মাধ্যমে অনুমান করা যাইতেছে এবং তাহাদের গতি প্রকৃতির দ্রুত বিচূতি পর্যবেক্ষণ করা যাইতেছে।
গবেষণায় দেখা গিয়াছে যে, অনেক ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে স্ব গুলি একই ধরনের কিন্তু কিছু কাল পরে ভিন্ন ধরনের ও জন্ম লাভ করিতেছে। এই নতুন জন্মের ফ্লে নতুন অবস্থার সৃষ্টি হইতেছে আর ঔ ব্যাকটেরিয়ার আচরণ অন্য রুপ।তাই দেখা যাইতেছে যে অনেক সময় অনেক ঔষধ কাজ করিতে পারে না। তখন গবেষণার প্রয়োজন হইয়া থাকে আর নতুন ঔষধ তৈরী হইয়া থাকে।
মানুষের জীবন প্রকৃত অর্থে খুবই নাজুক। কোনো অবস্থার একটু বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটিলে জীবন নাসের কারণ হইয়া দাঁড়ায়। যেমন ধরা যাউক ভূমিকম্প। তুলনা ক্রিলে দেখা যাইবে যে মান্যশের জীবন বহু সহজেই নাস হইয়াছে কিন্তু ছোটো এক খানা পোকা সে মাটি চাপা বা দালান চাপার মধ্যেও বাচিয়া রহিয়াছে।
তাই বিজ্ঞানীরা অনেক সময় আশংকা করেন যে যদি কো নো দিন এমন ব্যাকটেরিয়া জন্ম লাভ করিয়া ফেলে যে সকল ঔষধের বাহিরে সে পৃথিবীর সমস্ত অনায়াসে গ্রাস বা ধ্বংস করিয়া দিতে পারিবে, তা সে যতি ক্ষুদ্র হউক না কেন।