টপিকঃ বালি ভ্রমণে আমরাও
রুবাইয়া নাসরিন মিলি আপার বালি ভ্রমণের সিরিজ পোস্ট দেখে দেখে সেখানে যাওয়ার আগ্রহ বেড়ে গিয়েছিল বটে - তবে সেটা কোনদিন বাস্তব হবে ভাবিনি। কিন্তু বিদেশ ভ্রমণ না করলে স্ট্যাটাস বৃদ্ধি ব্যহত হবে ভেবে আমার গিন্নি সেখানে যাওয়ার জন্য উঠেপড়ে লাগলো। যথারীতি আমি কিস্যূ বলিনা -- কারণ ওসব ঝামেলায় কে যায়। কাজেই সব দৌড়াদৌড়ি করে প্লেনের টিকিট কাটা, হোটেল বুকিং দেয়া -- ইত্যাদি উনি করে ফেললেন। অন অ্যারাইভাল ভিসার ব্যাপারটা খুবই সুবিধাজনক। আর পুরা ভ্রমণের স্পন্সরও গিন্নি -- কাজেই আমিতো মহা ফূর্তিতে অফিস থেকে ছুটি ম্যানেজ করলাম। ঈদের (ইদের) ছুটির সাথে বলে এটাতেও তেমন ঝামেলা হল না।
কাজেই ঈদের আগের দিন রাতে (টেকনিক্যালি ঈদের দিন) আমরাও রওয়ানা দিলাম। ফেসবুকে ছবিটবি পোস্ট দিয়েছি এর আগে। রওয়ানা দেয়ার আগেই কুয়ালালামপুরের এয়ারপোর্টে আট ঘন্টার ট্রানজিট কাটানোর প্লান করলাম। ওখানকার এয়ারপোর্টের ওয়েবসাইট ঘেঁটে জানলাম, সেখানে কী কী দোকানপাট, রেস্টুরেন্ট আছে। কাজেই ঐ এয়ারপোর্টে নেমে সকালে একটু বেলা হলেই পছন্দের নির্ধারিত দোকানে খাওয়া দাওয়ায় ঝাপিয়ে পড়লাম।
এয়ারপোর্টের মাঝে একটা চমৎকার বাগানও খুঁজে পেয়েছিলাম।
যা হোক ক্লান্তিকর ভ্রমণ শেষে পৌছুলাম সুন্দরভাবেই।
কন্যার চাপাচাপিতে স্মৃতিগুলো আর কিছু ভিডিওক্লিপ জোড়াতালি দিয়ে বানাতে শুরু করলাম ভ্লগ। এই হল প্রথম তিন পর্ব।
একটু বোরিং বর্ণনা আছে - কারণ আমার আম্মাজান এসব পছন্দ করেন বলে আমার ধারণা। প্রথম তিন রাত ছিলাম উবুদ নামক জায়গায়:
পর্ব-২। কুতা এলাকায় থাকা শুরু। এখানকার থাকার জায়গার আশেপাশে ঘুরাঘুরি ---
৬ নং দিন। বালির দক্ষিণ দিকের অংশটুকু ভ্রমণ করেছি সেদিন।
শেষাংশের ভ্লগ এখনও তৈরী হয়নি। ভাল লাগলে ওটাও পোস্ট করবো।