সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন স্বপ্ন বিলাস (২৯-১০-২০১৫ ১৫:৩০)

টপিকঃ আশার আলো

বিপুল জনসংখ্যার অনুপাতে ভূমির সীমাবদ্ধতায় দেশের সর্বসাধারণের উপলব্ধিতে যখন এই হাহাকারের উপস্থিতি – ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোট এ তরী। ঠিক তখনই বইতে শুরু করেছে প্রত্যাশার নতুন সুবাতাস। মেঘনা বেষ্টিত হাতিয়া উপজেলার দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থিত প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়নের দক্ষিণ ও পূর্বে জেগে উঠছে বিশাল আয়তনের চর। উল্লেখা, এখনই হাতিয়া উপজেলার আয়তন দেশের ২১টি জেলার আয়তনের চাইতে বড়, বিশ্বের ১৪টি দেশের আয়তনের চেয়ে বড় এবং সিঙ্গাপুরের আয়তনের তিনগুণ বেশী। এর চতুর্দিকে ছোটবড় মিলিয়ে বর্তমানে যে ৫০টি চর জেড়ে উঠেছে তাতে আগামী দেড় দশকে আরো একটি জেলার আয়তনের সমান ভূমি জেগে উঠার সম্ভবনা রয়েছে। জানা গেছে,  বর্তমানে উপজেলার জাহাজমারা ইউনিয়নের দক্ষিণ পশ্চিমে জাহাজমারা চ্যানেল অতিক্রম করে দক্ষিণে অন্তত একশ’ কিলোমিটার নৌপথ অতিক্রম করার সময় পানির গভীরতা কোথাও কোথাও ৫/৬ মিটার আবার কোথাও কোথাও ৮/১০ মিটারের মধ্যে এসে দাঁড়িয়েছে। একশ’ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করার সময় পানির গভীরতা ১০/১২ মিটার দেখা গেছে। স্যাটেলাইট থেকে সংগৃহীত ছবিতে দেখা গেছে নিঝুমদ্বীপের দক্ষিণ ও পূর্বপাশে সাগরের বুক ক্রমান্বয়ে সাদা পলিমাটিতে ভরে যাচ্ছে। আগামী ৪/৫ বছরে এ বিশাল এলাকায় ডুবোচর জেগে ওঠার পাশাপাশি এক দশকের মধ্যে জনবসতি গড়ে উঠার উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে।