সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন ওমর খৈয়াম (১০-০৭-২০১৩ ০০:০৩)

টপিকঃ ছড়িয়ে পড়া আলো

“যে ব্যক্তি ক্ষুধার্তকে অন্নদান করে, আল্লাহপাক তাকে জান্নাতে ফল খাওয়াবেন। যে তৃষ্ণার্তকে পানি পান করায়, আল্লাহ তাকে জান্নাতে শরবত পান করাবেন। যে কোন দরিদ্রকে বস্ত্র দান করে আল্লাহপাক তাকে জান্নাতে পোষাক দান করবেন”। (তিরমিযী)

Re: ছড়িয়ে পড়া আলো

চমৎকার পোস্ট।  thumbs_up

অফটপিক:
ওমর খৈয়াম নাম ধারণের কারণ নিয়ে কৌতুহল হচ্ছে

Re: ছড়িয়ে পড়া আলো

দারুণ পোস্ট।
কিঞ্চিত অট: রেড ক্রিসেন্ট কি কোনভাবে রেডক্রসের সাথে যুক্ত?

Re: ছড়িয়ে পড়া আলো

“যে ব্যক্তি ক্ষুধার্তকে অন্নদান করে, আল্লাহপাক তাকে জান্নাতে ফল খাওয়াবেন। যে তৃষ্ণার্তকে পানি পান করায়, আল্লাহ তাকে জান্নাতে শরবত পান করাবেন। যে কোন দরিদ্রকে বস্ত্র দান করে আল্লাহপাক তাকে জান্নাতে পোষাক দান করবেন”। (তিরমিযী)

সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন হৃদয়১ (১০-০৭-২০১৩ ০১:৫৩)

Re: ছড়িয়ে পড়া আলো

চমৎকার একটি টপিক  thumbs_up ফোরামে তো এমন সুন্দর টপিকেরই প্রত্যাশায় থাকি।

একটা বিষয়, Jean Henry Dunant এর উচ্চারণ সম্ভবত হয় "জঁ অঁরি ডুনান"।

"No ship should go down without her captain."

Re: ছড়িয়ে পড়া আলো

hit like thunder and disappear like smoke

Re: ছড়িয়ে পড়া আলো

-------------
টপ্পা বলতে আমরা আন্দোলন-যুক্ত
তানবিশিষ্ট গানকে বুঝি। ধ্রুপদ,
খেয়ালের মতো টপ্পাও প্রচলিত
সংগীত রীতি থেকে গড়ে উঠেছে।
ক্যাপ্টেন উইলার্ভকে উদ্ধৃত
করে রাজ্যেশ্বর মিত্র টপ্পার উৎস
সম্পর্কে জানিয়েছেন - ‘টপ্পা ছিল
রাজপুতনার উষ্ট্র চালকদের গীত।
শোনা যায়, মধ্যপ্রাচ্য থেকে যেসব
বণিক উটের পিঠে চেপে বাণিজ্য
করতে আসত, তারা সারারাত
নিম্নস্বরে টপ্পার মতো একপ্রকার গান
গাইতে গাইতে আসত। তাদের গানের
দানাদার তানকেই বলা হতো ‘জমজমা’।
আসলে জমজমা শব্দে ‘দলবদ্ধ উষ্ট্র’
বোঝায়।
সাধারণভাবে উষ্ট্রবিহারিদের
গানও এই শব্দের আওতায় এসে গেছে।
লাহোরে উট বদল হতো। এই লাহোর
থেকেই টপ্পার চলটি ভারতীয়
সংগীতে অনুপ্রবিষ্ট
হয়েছে।’ (বাংলার গীতিকার ও
বাংলা গানের নানা দিক :
রাজ্যেশ্বর মিত্র, বাংলার টপ্পা, পৃ
১০) ।
সাধারণত বিলম্বিত
লয়ে গাওয়া হয়ে থাকে টপ্পা, বড়
খেয়াল টপ্পায় গাওয়া গেলেও
সাধারণত গাওয়া হয় না। টপ্পার
স্বাভাবিক করুণ রস, প্রেম, প্রধানত
বিরহকে বিষয়বস্ত্ত করে রচিত
বলে টপ্পার উপযোগী কিছু বিশেষ
রাগও আছে, যেমন - ভৈরবী, খাম্বাজ,
দেশ, সিন্ধু, কালাংড়া, ঝিঁঝিট, পিলু,
বারোয়া প্রভৃতি।
নিধুবাবু-রচিত গানে বিরহের প্রকাশ
কত মার্জিত, পরিশীলিত;
একটি গানের উদাহরণ দিলে তার
প্রমাণ পাওয়া যাবে –
>>বিধি দিলে যদি বিরহ যাতনা
প্রেম গেল কেন প্রাণ গেল না
হইয়ে বহিয়ে গেছে প্রেম ফুরায়েছে
রহিল কেবলি প্রেমেরি নিশানা।<<
>>নিধু বাবুঃ
------------------
কবি নিধু বাবুর ভাল নাম
রামনিধি গুপ্ত (১৭৪৮-৪১)
সালে বাংলায় বর্গীর হাঙ্গামার
সময়, পিতা
হরিনারায়ণ গুপ্ত, জিনি কলকাতার
কুমারটুলি অঞ্চলে চিকিত্সক ছিলেন,
চলে যান ত্রিবেণীর
কাছে চাপতা গ্রামে, যেখানে তাঁর
শ্যালক রামজয় কবিরাজ থাকতেন ।
সেখানেই কবির

স্বাগতম ব্লগার আয়নাল » mdaynal'এর প্রোফাইল আমার আপন আঁধার…একজন…
আমার আমি

Re: ছড়িয়ে পড়া আলো

চমৎকার তথ্যবহুল লেখা ভাই।

স্বাগতম ব্লগার আয়নাল » mdaynal'এর প্রোফাইল আমার আপন আঁধার…একজন…
আমার আমি

Re: ছড়িয়ে পড়া আলো

অন্যের কাছ থেকে যে ব্যবহার প্রত্যশা করেন আগে নিজে সে আচরন করুন।

লেখাটি CC by-nc 3.0 এর অধীনে প্রকাশিত