টপিকঃ জীবনের সহিত সংলগ্ন কিছু অসংলগ্নতা
রাত্রি দশ ঘটিকায় দ্বিচক্রযান সাথে করে নিয়ে চক্কর দিয়ে এলাম বাহির থেকে। রূপসী বাংলা হোটেলের সামনে থেকে শুরু করে পরীবাগ, হাতিরপুল, কাঁটাবন হয়ে এর পরে নিউ মার্কেট। আর সেখান থেকে আবারও উল্টো পথে ফেরা। কিন্তু ফিরতি যাত্রায় হাতিরপুল হতে বাংলামোটর এবং তার পরে মগবাজার হয়ে বাসায় এলাম।
কেনো যে আমার হৃদয়ে অসুখের প্রাদুর্ভাব ঘটলো কেনোইবা চিকিৎসক সাহেব দ্বিচক্রযানে ভ্রমণ করতে আমায় নিষেধ করলেন। সাইকেল কেনার সীদ্ধান্তটি তাহলে ভালো ছিলো না।
আবার আরেক জ্বালা, যেখানে আমার চা পান করা ব্যতীত একটি ঘন্টা গেলেও মনে হয় অস্থির হয়ে আছি সেখানে সেই চা টিও নাকি ছেড়ে দিতে হবে। কি মুশকিল রে বাবা।
চিকিৎসকেরা কতো সচেতনতামূলক কথাইনা বলেন, এর সবই যদি শুনি আমরা তাহলে তো মানুষই রোবোট হয়ে যাবে আর পয়সা খরচ করে, বিস্তর জ্ঞান নিয়ে নাড়া চাড়া দিয়ে রোবোটিক্সের ওপর পিএইডি করার পরে তার পর রোবোট নিয়ে মাথা ঘামানোর কি দরকার?
জীবনে পদে পদে একটা বিষয়েরই সম্মুখিন হতে হয়েছে বারং বার। সেটিই হয়ত জীবনের সব চেয়ে বড় বাস্তবতা। আর তা হলো মনের সুখই বড় সুখ। মনে বেজায় কষ্ট নিয়ে যারা বাঁচতে চায় না তাদেরকেই দেখি আত্মাহুতি দিয়ে ওপাড়ের জীবনটি বেছে নিতে।
সঠিক পদ্ধতিতে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করুন এবং আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটটিকে সুরক্ষিত রাখুন