টপিকঃ EVD এর মারন কামড়।

ইবোলা ভাইরাস Ebola virus disease (EVD) ।
আফ্রিকায় ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ার পর মহামারিতে রূপ নিচ্ছে সারা পৃথিবীর জন্য।
কঙ্গোর ইবোলা নদীর নাম থেকে এর নামকরণ করা হয়েছে।
এই ভাইরাসটি মানবদেহে,ছোঁয়াচে জ্বর ও রক্তপাত ঘটায়।
লিভার, কিডনিকে অকেজো করে দেয়, রক্তচাপ কমিয়ে দেয়,
হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন কমিয়ে দেয় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস ব্যাহত করে। 
যার মৃত্যুহার ৯০ শতাংশ পর্যন্ত, হেমোরেজিক জ্বরে।
এই ভাইরাস মানবদেহে প্রবেশের পর প্রায় ২০-২১ দিন কোনো লক্ষণ প্রকাশ না।
তারপর শুরু হয় রোগীর সর্দি,কাশি, পেশির যন্ত্রনা,পেটে ব্যথা, জ্বর, বমি ও পাতলা পায়খানা।
মূলত বন্যপ্রাণী যেমন বাদুড়, শিম্পাঞ্জী, গরিলা, বানর, থেকে এটি মানুষের মধ্যে ছড়ায়।
একবার মানুষ আক্রান্ত হলে সে একাই দিল-দরিয়া সে সবার মধ্যে গণহারে ছড়িয়ে দেয়।ঘাম, লালা, রক্তের মধ্য দিয়ে।
চিকিত্সকরা জানাচ্ছেন গিনি, লাইবেরিয়া ও সিয়েরা লিওনে ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পড়েছে ইবোলা ভাইরাস।

প্রজন্ম ফোরাম

লেখাটি GPL v3 এর অধীনে প্রকাশিত

সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন আউল (১৩-০৮-২০১৪ ১৮:৪৭)

Re: EVD এর মারন কামড়।

Re: EVD এর মারন কামড়।

Calm... like a bomb.

Re: EVD এর মারন কামড়।

গত সপ্তাহে ফ্লোরিডা গেলাম। এয়ারপোর্ট গুলোত ইবোলা সনাক্তকরন ক্যাম্প দেখলামনা। কিন্তু হাতের তালুতে এক্সপ্লোসিভ ক্যামিলের ট্রেস আছেকিনা সেটা ঠিকই পরীক্ষা করল  lol