টপিকঃ জামাতের সেক্স স্ক্যান্ডাল মিশন
অসম্ভব চতুর আর ভয়ংকর বলেই এ্যাতদিন এরা টিকে আছে। হ্যাটস অফ টু ইউ -- ইউ গট মাই রেসপেক্ট (বি কেয়ারফুল!)
যাহা রটে তাহা বটে কি না জানিনা; এই ধরণের সংবাদ ছড়িয়ে আগেও নিরুৎসাহিত বিভক্ত করার সুচতুর অসফল চাল চেলেছিলো। তবে সতর্ক থাকতে দোষ নাই ... ...
যতভাবে পারা যায় ডিফেম করার চেষ্টা করবে -- এটাতে অবাক হই নাই।
ব্লগারদের নিয়ে জামাতের সেক্স মিশন!
এবার এক অদ্ভুত ভয়াবহ খেলায় মেতে উঠেছে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি জামাত-শিবির চক্র। শাহবাগকে কেন্দ্র করে যে উত্তাল গণজাগরণের সৃষ্টি হয়েছে তা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য তারা জঘন্য সেক্স মিশন নিয়ে মাঠে নেমেছে তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যে সব নেতৃবৃন্দ শাহবাগ গণ আন্দোলনকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তাদের বেশির ভাগই তরুণ ব্লগার। এদের মধ্যে থেকে জামাত শিবির চক্র কমপক্ষে ৫০ জনকে টার্গেট করে সেক্স মিশন বাস্তবায়নের দিয়ে এগুচ্ছে। তাদের মুল উদ্দেশ্য তরুণ ব্লগারদেরকে সেক্স স্ক্যান্ডালে জড়িয়ে আন্দোলনকে বিভ্রান্ত এবং ক্ষতিগ্রস্ত করা। অন্যদিকে সেক্সের মতো স্পর্শকাতর একটি বিষয় নিয়ে ব্লগারদেরকে জড়ানো গেলে দেশবাসী ঘৃণাভরে তাদেরকে প্রত্যাখান করবে। এছাড়া যেসব ভদ্র পরিবারের মেয়েরা এখন নির্ভয়ে রাত বিরাতে শাহবাগ যাচ্ছেন, তারা ভবিষ্যতে আন্দোলন কেন্দ্রে যাবেন না।
গোয়েন্দাদের একটি সূত্র জানিয়েছে, এই চক্রটি ঢাকার অভিজাত এলাকা গুলশান ও বারিধারাতে খন্ডকালীন যেসব সুন্দরী তরুণী বিভিন্ন হোটেল ও গেষ্টহাউজে গিয়ে দেহ ব্যবসা করে তাদের মধ্যে থেকে চৌকুস ৫০ জনকে আগামী এক মাসের জন্য উচ্চ বেতনে ভাড়া করেছে। এসব আর্কষণীয়া তরুণীরা দেখতে অভিজাত পরিবারের সন্তানদের মতো এবং তারা প্রায় সবাই বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। এরই মধ্যে তাদেরকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে মাঠে নামানো হয়েছে।
রোববার এব্যাপারে গুলশান, উত্তরা ও বাড়িধারার বিভিন্ন সূত্রের সাথে কথা বলে এসব তথ্য জানাগেছে।
চক্রান্ত মতে, সুন্দরীরা শাহবাগ চত্ত্বরে এসে আগত আন্দোনকারীদের সঙ্গে মিশে যাবে এবং সুযোগ বুঝে আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলবে।
প্রয়োজনে আন্দোলনকারীদেরকে তাৎক্ষনিক আর্থিক সহযোগীতা প্রাদানের জন্য কিছু নগদ অর্থও তাদের দেয়া হয়েছে। কিছু কিছু সুন্দরীর নিকট ফেনসিডিল, গাঁজা এবং ইয়াবাও সরবরাহ করা হয়েছে। তাদেরকে এমনভাবে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে যাতে করে নৈতিকভাবে দুর্বল যে কোন লোক তাদের ফাঁদে আটকা পড়ে ঘটনাস্থলেই অনৈতিককাজে জড়িয়ে পড়ে।
শাহবাগ আন্দোলনের প্রতি সহানুভুতিশীল একাধিক অভিজ্ঞমহল এরই মধ্যে বিষয়টি ব্লগার নেতৃবৃন্দকে মৌখিকভাবে জানেয়েছেন। যেভাবে ব্লগাররা নিজেদের মধ্যে আলাপ আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন এবং জামাতী চক্রান্ত প্রতিহত করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন বলে সংশ্লিষ্ট সুত্র জানিয়েছে।
স্পয়লার অ্যালার্ট: নিচের লিংকে কিছু নারীর (মডেলও হতে পারে) চোখে কালো পট্টি দেয়া ছবি আছে।
সূত্র: http://dnewsbd.com/single.php?id=19112
সাথে ওদের ট্রেডমার্ক ভায়োলেন্সও আছে। সেক্স এন্ড ভায়োলেন্স যেমন হিট ছবির অত্যাবশ্যকীয় উপাদান তেমনি এদের কৌশলেও আছে দেখা যায় ... ...
জামাতের ব্লাক ডেথ মিশন : টার্গেট শাহবাগ ও পুলিশ
একাত্তরের মতো পুনরায় ভয়াবহ খেলায় মেতে উঠছে বাংলাদেশের ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল জামাতে ইসলামী। সাম্প্রতিক অবস্থার প্রেক্ষিতে সংগঠনটি 'ব্লাক ডেথ মিশন' নামের একটি কর্মপন্থা গ্রহণ করেছে। এই মিশনের প্রায় ২০০ প্রশিক্ষিত সদস্য সম্প্রতি চট্টগ্রামের হাটহাজারির গহীন অরণ্যে পরস্পরের হাত ধরে শপথ নিয়েছে। এই মিশনের প্রথম ও প্রধান টার্গেট হলো শাহবাগের অভ্যত্থানের নায়ক ও পুলিশ কর্মকর্তাদেরকে হত্যা, অপরহরণ ও গুমের মাধ্যমে জনমনে ভীতির সঞ্চার করা এবং যুদ্ধাপরাধের বিচারকে বাধাগ্রস্থ করা।
নির্ভরযোগ্য সূত্র মতে, চলতি মাসের মধ্যেই তারা কয়েকটি অপারেশন করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
জামাত সম্পর্কে অভিজ্ঞ মহলের ধারণা- মিরপুরে ‘থাবা বাবা’ ওরফে আহম্মেদ রাজীব হায়দার নামের ব্লগারের নৃশংস হত্যাকাণ্ড ব্লাক ডেথ মিশনের প্রথম অপকর্ম।
গোয়েন্দা সূত্র মতে কক্সবাজারের রোহিঙ্গাদের মধ্যে জামাতের ব্যাপক সমর্থন রয়েছে। কক্সবাজার, পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রামের গহীন অরণ্যে জামাতের একাধিক ট্রেনিং ক্যাম্প রয়েছে। এসব ক্যাম্পে ২০/২৫ থেকে ১০০/১৫০ পর্যন্ত প্রশিক্ষিত ক্যাডার কাজ করে থাকে। জামায় নিয়ন্ত্রিত বিভিন্ন ব্লগে তারা একের পর এর হুমকীর মধ্যেমে জানান দিচ্ছে যে, প্রয়োজনে ১০ লক্ষ জামায় কর্মী শহীদ হবে।
জামাতের এই পরিকল্পনা সম্পর্কে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী সচেতন রয়েছে। তাদের তৎপরতা রোধ করার জন্য দেশব্যাপী শিগগিরই চিরনী অভিযান চালানো হবে বলে পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে। পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও কোষ্টগার্ডের সমন্বয়ে গঠিতব্য একটি বিশেষ টিমের মাধ্যমে এই অভিযান চালানো হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
এদিকে জামাতের পরিকল্পনা হলো- সরকারের শেষ সময় মরণ কামড় দেয়া। সরকারি ও বিরোধী দলের জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতারাও তাদের টার্গেটের মধ্যে রয়েছেন। হত্যা ও গুমের পাশাপাশি পুরোনা রগকাটা সংস্কৃতি চালুর ব্যাপারে তকারা একমত হয়েছে। তাদের বিশ্বাস নিরস্ত্র ঊর্ধতন পুলিশ কর্মকর্তা, রাজনীতিবীদ এবং শাহবাগের নায়কদেরকে সুবিধামতো সময়ে হাত ও পায়ের রগ কেটে দেয়া গেলে চারিদিকে প্রচন্ড ভীতির সঞ্চার হবে। এরই মধ্যে তারা অনেককেই বেনামী চিঠি এবং এসএমএস-এর মাধ্যমে হুমকী দিচ্ছে বলে জানা গেছে।
সূত্র: http://dnewsbd.com/single.php?id=18959