Re: সম্মাননার ব্যবহার সংক্রান্ত!
এপর্যন্ত মেনে চলেছি, আগামিতেও মেনে চলার চেষ্টা করবো.........।
আপনি প্রবেশ করেন নি। দয়া করে নিবন্ধন অথবা প্রবেশ করুন
প্রজন্ম ফোরাম » নোটিসবোর্ড » সম্মাননার ব্যবহার সংক্রান্ত!
এপর্যন্ত মেনে চলেছি, আগামিতেও মেনে চলার চেষ্টা করবো.........।
আবদুল্লাহ আল রিফাত লিখেছেন:খুব ভালো একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন ভাইয়া ।
সহমত।
তবে কোনো বিষয়ে আপনার দ্বিমত থেকে থাকলে আলোচনায় অংশগ্রহণ করে আপনার ভার্শনটি শেয়ার করার অনুরোধ করছি।
এবার আমি আপনার সাথে সহমত,
দ্বিতীয় মত থাকাই স্বাভাবিক....অন্য মত না থাকলে গঠনমূলক কিছু করা যায় না..... আর এই কথাটা ততক্ষণ পর্যন্ত সত্যি যতক্ষণ আপনি দ্বিতীয় মতটি-কে সম্মন জানাচ্ছেন৷ (বলছি না, সব ভিন্ন মতই ঠিক, নির্ভুল)
Arun লিখেছেন:যে যে আমাকে মাইনাস দিয়েছে, প্রতিদানে প্রায় সঙ্গে সঙ্গে তাদের-কে আমি সবুজ রঙ মাখিয়ে একটা প্লাস সম্মাননা দিয়েছি৷
এটিও আসলে সম্মাননা ব্যাবস্থার অপব্যাবহার। এধরনের ক্লেইম ধরা পড়লে ফোরামে আজীবনের জন্য কাউকে সম্মননা দেয়ার ক্ষমতা থেকে রহিত করা হতে পারে। তাছাড়া, এইরকম করার কোন ভিত্তি নেই।
এই পর্যন্ত মাত্র ১৫০টির মতো মাইনাস দিয়েছি প্রজন্মে (যথাযথ কারণ সহ)
এই পর্যন্ত মাত্র ১৫০টির মতো মাইনাস দিয়েছি প্রজন্মে
(যথাযথ কারণ সহ)
আপনার হয়ত দেওয়ার কারণ ছিল৷ তা নিয়ে তর্ক করবো না, কিন্তু কেউ আমার সাথে রূঢ় ভাবে কথা বললে বা অযথা লাল দাগ দিলে আমাকেও কি তাকে লাল দাগ দিতে হবে, আমি যদি তাকে একটি সবুজ সম্মাননা দিয়ে ধন্যবাদ জানাই (এই জাতীয় ধন্যবাদ আমার মনে হয় তাকে তার ভুলটা অনুভব করতে সাহায্য করে) তাতে মডারেটর দের আপত্তিটা কোথায় বুঝলাম না৷ এটাতে কি অপব্যাবহার হল তা কিন্তু কেউ খোলসা করে বলেন নি৷
আমার মনে হয় আমাকে তো রীতিমত হুমকি/সতর্ক বার্তা দেওয়া হল মডারেটর দের থেকে৷
আমি যদি তাকে একটি সবুজ সম্মাননা দিয়ে ধন্যবাদ জানাই
মাইনাস পাবার পরে সেই টপিকে যে কারণ দেখিয়ে প্লাস দিয়েছে তা কোন ভাবেই গ্রহনযোগ্য না । আপনি প্লাস দেবার যথাযথ কারণ দেখাতে পারেন নাই। ধন্যবাদ পোস্টের সাহায্যই দেওয়া যায়।
অঃটঃ যারা সম্মাননা বাড়াতে চান তারা গণহারে ARUN দাদাকে মাইনাস মারুন ।
অঃটঃ যারা সম্মাননা বাড়াতে চান তারা গণহারে ARUN দাদাকে মাইনাস মারুন ।
এই অফার আর জীবিত নেই...... আগের পাতার ১৫ নং পোষ্ট-টা দেখুন
Arun লিখেছেন:আমি যদি তাকে একটি সবুজ সম্মাননা দিয়ে ধন্যবাদ জানাই
মাইনাস পাবার পরে সেই টপিকে যে কারণ দেখিয়ে প্লাস দিয়েছে তা কোন ভাবেই গ্রহনযোগ্য না । আপনি প্লাস দেবার যথাযথ কারণ দেখাতে পারেন নাই।
আপনি যে এই গ্রহণযোগ্যতার কথা বলছেন না, এটা মেনে নিতাম যদি না আপনার পোস্ট করা সেই মহান কবিতাটা দেখতাম এই ফোরামে যা আপনি কেউ দুঃখ পেয়ে ফোরাম ছেড়ে চলে যেতে চাইলে বলে থাকেন বলে সাফাই গান৷ বুঝেছেন৷
Dedu vaia jeno 150 ti minus pai! Tahole bujhbe arun vaia.
Dedu vaia jeno 150 ti minus pai! Tahole bujhbe arun vaia.
আপনার এই পোস্ট দেখার আগেই আপনাকে একটা মাইনাস দিয়ে দিয়েছি তাও যথাযথ কারণ সহ ।
(এই জাতীয় ধন্যবাদ আমার মনে হয় তাকে তার ভুলটা অনুভব করতে সাহায্য করে) তাতে মডারেটর দের আপত্তিটা কোথায় বুঝলাম না৷ এটাতে কি অপব্যাবহার হল তা কিন্তু কেউ খোলসা করে বলেন নি৷
আমি পুরোটা বুঝাতে পারবো না হয়তো, কিন্তু একটু চেষ্টা করি: স্টেপ বাই স্টেপ আগানো যাক:
ক) আপনি কাউকে তার ইচ্ছেকৃত ভুলের বিপরীতে সম্মান জানাচ্ছেন। এপ্রিশিয়েট করার বদলে তাহলে বাধা কেন দেয়া হচ্ছে ? যেনে রাখুন, যিনি "ইচ্ছে" করে ভুল করেন, তাকে শুধরানো কঠিন। তাছাড়া বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই এদের প্লাস/মাইনাস নিয়ে খুব একটা মাথাব্যাথা থাকে না। ক্ষেত্রে বিশেষে এমনও নজির প্রজন্ম ফোরামে আছে যে একটা একাউন্ট খুলে সেটি দিয়ে নিজের আরেক একাউন্টকেই প্লাস দিয়ে বাড়িয়ে নিচ্ছে। কিন্তু নিজের মাথা বালিশের তলে ঢুকিয়ে রাখলেই যে অন্যরা তাকে দেখতে পাবে না, সেটা তো আর হয় না।
খ) সম্মাননা ব্যাবস্থাটি দুইজন ব্যাক্তির মধ্যে নিহিত নয় শুধু। এটি পুরো ফোরামে একজন সদস্যের স্ট্যাটাসকে নির্দেশ করে। যিনি সম্মান পাবার যোগ্য, তার থলি খালি, আর যিনি গুড ফর নাথিং, তাকে আপনি সম্মাননা দিতে দিতে উপচিয়ে ফেললেন। টোটাল ব্যালেন্স ?
মনে করুন, নতুন একজন সদস্য এলেন ফোরামে, এসে দেখলেন একজন লোকের রেপুটেশন ১০০ এর উপরে, নিঃসন্দেহে তার ধারনা হবে সে একজন গুরুত্বপূর্ণ বা উপকারী কেউ। ব্যাসিক্যালি সে তার কাছে মাঝে মধ্যেই ধরনা দিতে চাইবে এবং বিনিময়ে সে যদি আপনার মত উল্টোপাল্টা অবস্থার শিকার হয়, তাহলে তার ধারনা কি হবে জানেন???
ফোরামের জনগন ঘাস খায়, মডারেশন প্যানেল ঘাষ খায় এবং ঘাস খেয়ে উল্টোপাল্টা লোকগুলাকে রেপুটেশন দিয়ে ফোরামের সবার মানসম্মান ডুবায়। এবং মডারেশন প্যানেল ঘাস খেয়ে ঝিমায় আর জাবর কাটে।
খুব রুঢ় ভাবে বললাম, দুঃখিত। কিন্তু মানুষজন যখন গালিগালাজ করে তখন তারা রুঢ় ভাষাতেই করে।
অরুনদা, আপনি ভালমানুষ, কিন্তু সবাই তাই বলে ভাল হবে সেটি নিশ্চিত নয়।
তাছাড়া, অযোগ্য কেউ ৫০টা রেপু পেয়ে, যোগ্য ব্যাক্তির ১০০ টি রেপুর সমান না হলেও কিন্তু তার অর্ধেক গুরুত্ব বহন করে তখন।
ব্যাপারটা অনেকটা এরকম, একজন এসে আপনার বাসার টিভি ভেঙে দিয়ে গেল, আপনি তাকে বুঝানোর চেষ্টা না করে, উল্টো তার বাসায় এলইডি টিভি কিনে দিয়ে আসলেন। সবথেকে বেশী সম্ভাবনা, পরেরদিন আপনার বাসার ফ্রীজ ভাঙা হবে। আপনার বাসায় স্যরি লেখা চিঠি আসার মতো মনমানসিকতা সবার হবে না।
আপনি তার ভুল ভাঙতে চেষ্টা করুন, কিন্তু ভুল উপায়ে নয়।
আপনাকে হুমকি দেয়া হয় নি, কিন্তু নিয়ম কানুনের বাইরে যাওয়ার ক্ষমতা আমাদেরও নেই।
সম্মাননা বিষয়টা আনন্দ দেয় ঠিকই, কিন্তু এ নিয়ে বেশি মাথা ঘামাই না। আমি জানি, আমার যে টপিক গুলি আগে করেছিলাম। যে গুলি যদি এখন করতাম, তাহলে হয়তো সম্মানা দেড় গুন বাড়ত।
যে সব লেখায় আমারদের উপকার হয় সেগুলিতে সবার ই বোধহয় ধন্যবাদ জানান উচিৎ। এটা সাধারণ ভদ্রতা। ফোরামের অনেক টেকি সদস্যর সম্মননা বেশ কম।
যাই হোক, এই সামান্য বিষয় নিয়ে এত মাথা ঘামানর কিছু দেখি না। চিৎকার চেচামেচির তো নয়। আর একটা জিনিসও বুঝি না- কোন কিছু সমস্যা হলে আমরা অভিযোগ না করে কেন অযথাই ফোরাম গরম করি।
যাই হোক, একটা মজার কথা শেয়ার করি-
কয়েক দিন আগের ঘটনা, একটা অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করছিলাম। দু'জন প্রতিমন্ত্রী সহ বেশ কিছু উচ্চ পদস্থ কর্মকতা ছিলেন অনুষ্ঠানে। তো অনুষ্ঠানের শুরু তে কুরান তেলাওয়াত। করবেন এমন একজন (নাম বলব না সংগত কারনে) যিনি একটি টিভি তে নিয়মিত আসেন, বর্তমানে পিএইচডি, ফেলো। অনুষ্ঠানের আগের দিন তার পক্ষ থেকে একজন অনুরোধ করলেন যেন, তার নাম ঘোষণার আগে "ড." বলা হয়। আমি বললাম পিএইচডি, ফেলো আবার "ড." হয় কিভাবে? তারপরও বিশেষ অনুরোধে "ড." বসালাম।
অনুষ্ঠানের দিন তিনি কোথা থেকে আমার পরিচয় জোগার করে আমার কাছে চলে এলেন। আমাকে বললেন, তিনি কুরান তোলাওয়াত করবেন এবং উনার নামের সংশোধনী আছে। তিনি একটু চেক করতে চান। আমি তো বুঝলাম কি সংসোধনী মজাও লাগলো খুব। বললাম কি সংশোধনী? তিনি আর কিছু বলেন না। উনার নামটা বের করে দেখাতে বললেন। আমি দেখালাম। আমি দেখালাম। উনার নাম "ড." সহ, সাথে উনার গবেষণা প্রতিষ্ঠানের নাম।
উনি "ড." দেখে একটু শান্তি পেলেন। কিন্তু আবার বললেন, পিএইচডি, ফেলো কথাটাও দিতে। আমি বললাম, স্যার পিএইচডি, ফেলো দিলে তো "ড." দেয়া যাবে না। তাহলে কি "ড." বাদ দিয়ে দিব।
উনি বললেন, না থাক আপনাকে আর কষ্ট করতে হবে না।
ডিগ্রি, পদবী আর ইগো.............
একই বিষয় বার বার -এটা কি কচি কাচার আসর? আবারো বলছি নেগেটিভ সম্মাননা উঠায় দেন। কেউ কিছু করলে রিপোর্ট করাই যথেষ্ট।
আপনি তার ভুল ভাঙতে চেষ্টা করুন, কিন্তু ভুল উপায়ে নয়।
সহমত।
একখানা সম্মাননা পাইছিলাম যখন নয়া রেজিস্ট্রেশন করেছিলাম তখন। মাইনাচ
প্রচন্ড বিরক্ত করছিলাম বৈ কী।প্রাপ্যই ছিল তাই মন খারাপ করি নি
পরে কেডা যেন একখান পেলাচ দিছে,নাম কমুনা
দিলে আমি বহুত শান্তি পাইতাছি এখন
আমি কাউরে দিলে ভাইবা চিন্তাই দিমু
জো হুকুম সমন্বয়ক ভাইয়ের।
ঠিক সময়ে ঠিক সতরকতা।
অঃটঃ যারা সম্মাননা বাড়াতে চান তারা গণহারে ARUN দাদাকে মাইনাস মারুন
।
যা বলেছেন, কিন্তু ট্রাই করা যাবেনা, মডু যদি ব্যান করে দেয়!
আসলে সম্মমানার যথাযথ কারণ লেখাটাই মুশকিল। তার ওপর একটা ইউজারের কয়েকটি পোস্টে রেপু প্রাপ্য থাকলেও একদিনে একটার বেশী দেওয়া যায়না। পরে মনেও থাকেনা। আবার নতুন কিছু সদস্য এসে ফোরামের পরিবেশটাই মানতে চায়না। ফোরাম যে ব্লগ না যে যখন যা খুশি বলে চলে গেলাম। এটা বোঝা দরকার।
জাভা ফোন থেকে সম্মাননা কাজ করে না।কোন কোন সময় লাইক কাজ করে,কোন কোন সময় করে না।তবে দরকারি নোটিশ দিয়েছে।
জাভা ফোন থেকে সম্মাননা কাজ করে না।কোন কোন সময় লাইক কাজ করে,কোন কোন সময় করে না।তবে দরকারি নোটিশ দিয়েছে।
আমি নকিয়ার ৫১৩০ এক্প্রেস মিউজিক ইউজ করি, আমার জানামতে সেটটি জাভা ফোন। আমি বরাবরই এই সেট হতে সম্মাননা এবং লাইক দিতে পারি আপনারা কেন পারেন না বুঝিনা।
মামুন.pb লিখেছেন:জাভা ফোন থেকে সম্মাননা কাজ করে না।কোন কোন সময় লাইক কাজ করে,কোন কোন সময় করে না।তবে দরকারি নোটিশ দিয়েছে।
আমি নকিয়ার ৫১৩০ এক্প্রেস মিউজিক ইউজ করি, আমার জানামতে সেটটি জাভা ফোন। আমি বরাবরই এই সেট হতে সম্মাননা এবং লাইক দিতে পারি আপনারা কেন পারেন না বুঝিনা।
ভাইজান আমিও তো পারি না নকিয়া ৬৬৩০ থেকে
ভাইজান আমিও তো পারি না নকিয়া ৬৬৩০ থেকে
এ টপিকে অফটপিক করে লাভ নেই।
আজ্যাইরা প্যাচালে আসেন ব্যাপারটা বুঝাচ্ছি।
প্রজন্ম ফোরাম » নোটিসবোর্ড » সম্মাননার ব্যবহার সংক্রান্ত!
০.১১৭৭৪৬৮২৯৯৮৬৫৭ সেকেন্ডে তৈরী হয়েছে, ৮৪.৭৫৫৪২৮২৩৩৫৬৯ টি কোয়েরী চলেছে