Re: ইলিশ কিনে ইলিয়াস ভাই বাড়ি ফেরার পথে...
অনেক হাসলাম, আশা করি এই টপিক যত পড়ব তত হাসতেই থাকবো...........
আপনি প্রবেশ করেন নি। দয়া করে নিবন্ধন অথবা প্রবেশ করুন
প্রজন্ম ফোরাম » বিবিধ » হাসির বাক্স » ইলিশ কিনে ইলিয়াস ভাই বাড়ি ফেরার পথে...
অনেক হাসলাম, আশা করি এই টপিক যত পড়ব তত হাসতেই থাকবো...........
চ্রম হইছে
চরম
.....................................................
অবশেষে বিশাল বাধা পেরিয়ে রাত ১২ টায় তিনি বাড়ি ফিরলেন। হাতে তার মাছের মাথাটা। বিশাল একটা যুদ্ধ জয় করে ফিরেছেন। মনে মনে তিনি বিশাল খুশি। এত ঝামেলার পরেও অন্তত মাছের মাথাটা তো বাচিয়ে আনতে পেরেছেন।
কার কাছে যেন শুনেছিলেন ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে মুড়ি ঘন্ট খেতে নাকি খুবই স্বাদ। এখন তিনি ভাবছেন অনেক যুদ্ধ করে মাথা জয় করেছি, এটার আজ মুড়িঘন্টই খাব। কিন্তু হায়, মুড়ি ঘন্ট বানায় কেমনে?
নিশ্চই মচমচা মুড়ি দিয়া ঘন্ট করতে হয়
বাড়িতে আবার মুড়ি নাই। তিনি এবার বেরোলেন মুড়ি কিনতে। রাত ১২ টায় তার জন্য কে আবার মুড়ি ধরে রেখেছেন? মুড়ি আর ইলিয়াস ভাই খুজে পান না। অবশেষে অনেক খুজতে খুজতে পেয়ে গেলেন মুড়ি। ১ কেজি মুড়ি কিনে এবার তিনি বাড়ির পথ ধরলেন। বিপদের উপর যেন মহাসিডর রাস্তায় আবার ইলিয়াস ভাইয়ের পিছু নিল বিশাল সাইজের একটা এলশিয়ান কুকুর। কুকুর পেছনে পরাতে তিনি বিশাল ঘা্বরে গেলে। তিনি হাটার স্পিড বাড়িয়ে দিলেন... কি সমস্যা ইলিয়াস ভাই এর সাথে সাথে কুকুরটাও তার হাটার স্পিড বাড়িয়ে দিল। তিনি স্পিড কমালে কুকুরও স্পিড কমায় আবার তিনি স্পিড বাড়ালে কুকুরও স্পিড বাড়ায়। তিনি মনে মনে ভাবছেন ভো দৌড় দিবেন কিনা...
তিনি মনে মনে আল্লাহর নাম দিয়া দিলেন দৌড়, এমন দৌড় দিলেন যে এই অলিম্পিকে তিনি নিশ্চিত গোল্ড মেডেল পেতেন।
কুকুরটাও তার পেছনে পেছনে ছুটতে থাকল।
তিনিও ছুটছেন কুকুরও ছুটছে......
তিনিও ছুটছেন কুকুরও ছুটছে............
+ লন মিয়া।
হুমম,গন্ধ শুকেই বুঝেছিলাম ইলিয়াস ভাইরে ভালা মানুষ পাইয়া বিক্রেতা গত শুক্রবারের মাছ দিয়েছে। যাক পলাশ মিয়া বহুত চালাক আছে(আসলে আমারে ফোন দিয়াই মাছের স্ব্যাস্থ্যের কথা জানছে),তাই পচা মাছ বিড়ালরে খাইতে দিয়া নিজে মাছের ক্যালসিয়াম অর্থাত্ কাটা খাইছে।
শান্ত বালক লিখেছেন:ইলিয়াস ভাই। হ্যা, আমাদের ইলিয়াস ভাই সেদিন বড় আকারের একটা ইলিশ মাছ কিনে বাড়ি ফিরছিলেন।
.....
উনি আবারও বলে উঠলেন ইলিশ... ইলিশ... ইলিশ। ….……..আমার ইলিশ মাছটা কই সেইটা আগে কন?জেলাল লিখেছেন:ইলিয়াস ভাই ফোরামিক সালেহ আহমদকে নিয়ে খুঁজতে খুঁজতে ইলিশ মাছটা পেলেন ফোরামিক পলাশ মাহমুদের বাসায়।
রাসেল আহমেদ লিখেছেন:পথিমধে অয়ন খানের সাথে দেখা...
জেলাল লিখেছেন:দুর থেকে মেহেদী৮৩ সেটা শুনে ফেলে বললেন- এটা মনে হয় বেটা রিলিজ, আই মিন সিনিয়র টাইপের জাটকা ভার্সণ।
ফারহান খান লিখেছেন:কিন্তু ইলিয়াস ভাইয়ের কপালে নাই শান্তি পালিয়ে যাবেন কই , পথের বাকেই পড়ে গেলেন ব্রাশু ভাইয়ের সামনে
ফারহান খান লিখেছেন:কিছুক্ষন পর তাহমিদ আফসার আর আহমেদ মুজতবা ওই পথ দিয়েই বাড়ি ফিরছিল ।
উপল বাংলাদেশ লিখেছেন:হুমম,গন্ধ শুকেই বুঝেছিলাম ইলিয়াস ভাইরে ভালা মানুষ পাইয়া বিক্রেতা গত শুক্রবারের মাছ দিয়েছে। যাক পলাশ মিয়া বহুত চালাক আছে
কাহিনীতে দেখি কেউই বাদ যাচ্ছেন না। সুন্দর জমে উঠেছে। অসাধারন একটি মাল্টি রম্য লেখা।
কাহিনীতে দেখি কেউই বাদ যাচ্ছেন না। সুন্দর জমে উঠেছে। অসাধারন একটি মাল্টি রম্য লেখা।
টিম ওয়ার্ক
হে হে হে দাওয়াত না দিয়ে এতো বড় ইলিশ কিনলে ইলিয়াস ভাই এমনই হয়। এর পর ইলিশ কিনবার আগে দাওয়াত দিয়ে মিলাত পড়িয়ে তারপর কিনতে বের হইয়েন
তিনিও ছুটছেন কুকুরও ছুটছে......
কুকুর পানি দেখলে ভয় পায় বাঁশের সাঁকো দেখে কুকুরও ঘাবড়ে থমকে গেল সে সুযোগে মুড়ি নিয়ে বাড়ি আসলাম। কিন্ত একি ! আমার এত কষ্টের ইলিশ মাছে মাথা দেখি বাড়ির হুলো বিড়াল চাটছে! গালে হাত দিয়ে বসে থাকলাম অনেক্ষন কি করা যায়। এতবড় মাথাটা ফেলে দিতে খুব কষ্হট হলো, আবার বিড়ালের উচ্ঠাছিষ্ট বলে নিজেও খেতে পারছি না। হঠাৎ মনে পড়ল পলাশ যখন কাটাকুটার ক্যালসিয়াম খেয়ে নিয়েছে মাছের মাথাটাও ওকেই খাওয়াব
পলাশকে ফোন দিলাম পলাশ রিসিভ করে বললো কি খবর আব্বাজন ? এ এক ফাজিল ছেলে ময়মুরুব্বীকে কখনোই সালাম দিবে না। আমিঃ ঐ ব্যাটা তোর আব্বাজানর গুষ্টিকিলাই তুই এখনই রওয়ানা হয়ে আমার বাসায় চলে আয় পলাশঃ ইয়ে মানে আব্বাজান আমার একটু ব্যস্ততা আছে............আমি ধমকের সুরে বললাম ছাড়া গরুর আবার ব্যস্ততা কি ? যাহোক পলাশ অনেক গাইগুই করে অবশেসে বাসায় আসল আর সে বিড়ালে চাটা মাছের মাথা দিয়ে ওকে আপ্যায়ন করলাম
আমাকে দিয়ে এসব লেখা বেরুয় না কি লিখতে চাইলাম কি লিখলাম
টিমরম্য পড়ে মজা পাইলাম
রাজিব আহসান লিখেছেন:তিনিও ছুটছেন কুকুরও ছুটছে......
কুকুর পানি দেখলে ভয় পায়
বাঁশের সাঁকো দেখে কুকুরও ঘাবড়ে থমকে গেল সে সুযোগে মুড়ি নিয়ে বাড়ি আসলাম। কিন্ত একি ! আমার এত কষ্টের ইলিশ মাছে মাথা দেখি বাড়ির হুলো বিড়াল চাটছে! গালে হাত দিয়ে বসে থাকলাম অনেক্ষন কি করা যায়। এতবড় মাথাটা ফেলে দিতে খুব কষ্হট হলো, আবার বিড়ালের উচ্ঠাছিষ্ট বলে নিজেও খেতে পারছি না। হঠাৎ মনে পড়ল পলাশ যখন কাটাকুটার ক্যালসিয়াম খেয়ে নিয়েছে মাছের মাথাটাও ওকেই খাওয়াব
পলাশকে ফোন দিলাম পলাশ রিসিভ করে বললো কি খবর আব্বাজন ? এ এক ফাজিল ছেলে ময়মুরুব্বীকে কখনোই সালাম দিবে না। আমিঃ ঐ ব্যাটা তোর আব্বাজানর গুষ্টিকিলাই তুই এখনই রওয়ানা হয়ে আমার বাসায় চলে আয় পলাশঃ ইয়ে মানে আব্বাজান আমার একটু ব্যস্ততা আছে............আমি ধমকের সুরে বললাম ছাড়া গরুর আবার ব্যস্ততা কি ? যাহোক পলাশ অনেক গাইগুই করে অবশেসে বাসায় আসল আর সে বিড়ালে চাটা মাছের মাথা দিয়ে ওকে আপ্যায়ন করলাম
![]()
আমাকে দিয়ে এসব লেখা বেরুয় না কি লিখতে চাইলাম কি লিখলাম
এখন পলাশ ভাই এর রিপ্লায়ের অপেক্ষায় থাকলাম
কার কাছে যেন শুনেছিলেন ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে মুড়ি ঘন্ট খেতে নাকি খুবই স্বাদ। এখন তিনি ভাবছেন অনেক যুদ্ধ করে মাথা জয় করেছি, এটার আজ মুড়িঘন্টই খাব। কিন্তু হায়, মুড়ি ঘন্ট বানায় কেমনে?
নিশ্চই মচমচা মুড়ি দিয়া ঘন্ট করতে হয়
বাড়িতে আবার মুড়ি নাই।
.......
তিনিও ছুটছেন কুকুরও ছুটছে............
বাঁশের সাঁকো দেখে কুকুরও ঘাবড়ে থমকে গেল সে সুযোগে মুড়ি নিয়ে বাড়ি আসলাম। কিন্ত একি !
.......
যাহোক পলাশ অনেক গাইগুই করে অবশেসে বাসায় আসল আর সে বিড়ালে চাটা মাছের মাথা দিয়ে ওকে আপ্যায়ন করলাম
ইলিয়াস ও রাজিব ভাইয়ের কাহিনী দেখছি ভালই আগাচ্ছে। দেখা যাক এর পরে ঘটনা কোন দিকে যায়.......
হে হে হে দাওয়াত না দিয়ে এতো বড় ইলিশ কিনলে ইলিয়াস ভাই এমনই হয়। এর পর ইলিশ কিনবার আগে দাওয়াত দিয়ে মিলাত পড়িয়ে তারপর কিনতে বের হইয়েন
যাহোক পলাশ অনেক গাইগুই করে অবশেসে বাসায় আসল আর সে বিড়ালে চাটা মাছের মাথা দিয়ে ওকে আপ্যায়ন করলাম।
মিলাদের দাওয়াত নয়, ডাইরেক্ট ইলিশের মাথার দাওয়াতই পেলেন পলাশ মাহমুদ। খেতে খেতে তিনি ইলিয়াস ভাইকে বললেন- "আব্বাজান হুজুর, মাছের মাথাটি অতীব সুস্বাদু হইয়াছে। ফ্লেভারখানাও চমৎকার লাগিতেছে।"। ইলিয়াস ভাই বললেন- "বৎস, ফ্লেভার চমৎকার হইবে না? তোমার ভক্ষণারম্ভের পূর্বে উহা কে চাটিয়াছে দেখিতে হইবে না?"। পেছনে বিড়াল ডেকে উঠল- "মিঁয়াও, মিঁয়াও"।
। পেছনে বিড়াল ডেকে উঠল- "মিঁয়াও, মিঁয়াও"।
খাসা হৈছে
কিছু বলার নাই। অনেক্ষন শুধু হাসলাম...............
পলাশ মাহমুদ লিখেছেন:হে হে হে দাওয়াত না দিয়ে এতো বড় ইলিশ কিনলে ইলিয়াস ভাই এমনই হয়। এর পর ইলিশ কিনবার আগে দাওয়াত দিয়ে মিলাত পড়িয়ে তারপর কিনতে বের হইয়েন
ইলিয়াস লিখেছেন:যাহোক পলাশ অনেক গাইগুই করে অবশেসে বাসায় আসল আর সে বিড়ালে চাটা মাছের মাথা দিয়ে ওকে আপ্যায়ন করলাম।
মিলাদের দাওয়াত নয়, ডাইরেক্ট ইলিশের মাথার দাওয়াতই পেলেন পলাশ মাহমুদ। খেতে খেতে তিনি ইলিয়াস ভাইকে বললেন- "আব্বাজান হুজুর, মাছের মাথাটি অতীব সুস্বাদু হইয়াছে। ফ্লেভারখানাও চমৎকার লাগিতেছে।"। ইলিয়াস ভাই বললেন- "বৎস, ফ্লেভার চমৎকার হইবে না? তোমার ভক্ষণারম্ভের পূর্বে উহা কে চাটিয়াছে দেখিতে হইবে না?"। পেছনে বিড়াল ডেকে উঠল- "মিঁয়াও, মিঁয়াও"।
ইলিয়াস ও পলাশ ভাই ঠিক একই সাথে মিয়াও শব্দটার দিকে ঘুরে তাকালেন।
অবাক দৃষ্টিতে হা হয়ে গেলেন দু’জনই।
ইলিয়াস : আরে, এ যে আমাদের জেলাল ভাই। তা বিড়ালের মতো ম্যাও ম্যাও করছেন কেন?
জেলাল : মানে, কলিংবেলটা খুঁজে পাচ্ছি না বলে হঠাৎ মাথায় এই বুদ্ধিটা খেলে গেল। একই সাথে তার দৃষ্টি গিয়ে পড়লো ইলিশের মাথাটার দিকে।
তাই দেখে ইলিয়াস ভাইয়ের বিখ্যাত সেই মুচকি হাসিটা মুখে তারকার মতো ঝলক দিয়ে উঠলো। সেই সাথে সূচালো পান খাওয়া বিখ্যাত দাঁতগুলোও বের হয়ে গেল।
জেলাল : ওই পলাশ মিয়া, এত্তো বড় মাথাটা তুমি একা একা খাইবা নাকি? আমার নজর পড়ছে। না দিয়া খাইলে কিন্তুক পেটে অসুখ করবো কইলাম।
পলাশ মাহমুদ : কি যে কও ভাগ্নে! মামা ভাগনে যেহানে, সব অঘটন সেহানে। আসো, হাতটা ধুইয়া চট জলদি বইসা পড়ো দেহি। বাকী অর্ধেকটা তুমিই খাও।
জেলাল : মামা-ভাগ্নে হইবো আর চাচা-ভাস্তে হইবো না - এইডা আমি মানি না। ইলিয়াস চাচারে ছাড়া আমি খামুই না।
...........এর পরে ইলিয়াস ভাই কি করলেন সেটা জানার অপেক্ষায় রইলাম।
আমি ভাবতেছি এইডা কি আসলেই ইলিশ মাছের মাথা ছিল না তিমি মাছের মাথা ছিল ? কালকে থেকে এত অত্যাচার সহ্য করে এখনও আস্ত আছে, ইহা ইলিশ মাছের মাথা হতে পারে না, ইলিয়াস চাচ্চুকে মনে হয় তিমি মাছের মাথা দিয়েছিলো
কাহিনী তো শেষ না, মাঝখানে সারিম ভাইর সাথে দেখা হইছিল,
সারিমঃ ভাইজান, ব্যাগে কি?
ইলিয়াসঃ ইলিশ।
সারিমঃ অসম্ভব!
ইলিয়াসঃ মানে! ইলিশের দাম বাড়ছে বলে কি আমি ইলিশ কিনতেই পারব না?
সারিমঃ আরে ভাই, ম্যাক ওএস এক্স ইলিশ - এর নামতো প্রথম শুনলাম...
অনেক দিন পরে জোশ মজা পাইলাম
জেলাল : মামা-ভাগ্নে হইবো আর চাচা-ভাস্তে হইবো না - এইডা আমি মানি না। ইলিয়াস চাচারে ছাড়া আমি খামুই না।
জেলাল ভাইয়ের কথা শুনে ইলিয়াস ভাই মহা ঘা্বড়ে গেলেন। ইলিয়াস ভাই মনে মনে ভাবছেন, "এটা কি বিপদ!! মানুষ খাল কেটে কুমির আনে আর আমি সাগর কেটে হাঙ্গর এনেছি। "
ইলিয়াস ভাই ভাবছেন, এখান থেকে পালনো ছাড়া বুদ্ধি নাই। কয়েকদিন সুন্দর বনে গিয়ে আত্মগোপন করলে মন্দ হয় না। এখানে এদের সাথে থাকার চেয়ে সুন্দর বনে বাঘ সিংহের সাথে থাকা ভাল
ইলিয়াস ভাই কেবল পালাতে যাবেন, যেই মাত্র দরজার কাছে পৌছেছেন সেই মাত্র রাসেল আহমেদের আগমন......
ইলিয়াস ভাইঃ আরে মিয়া, তুমি এখানে!!
রাসেল আহমেদঃ ভাই শুনলাম আপনি নাকি ইলিশ মাছ কিনছেন?
ইলিয়াস ভাইঃ খবরটা কি টিভি রেডিও তে প্রচার হচ্ছে নাকি?
রাসেল আহমেদঃ সকালে তাহমিদ আফসার মোবাইল করছিল, আপনি নাকি একটা ছাম্মাক ছল্লো ইলিশ কিনছেন। তাই দেখতে আইলাম।
ইলিয়াস ভাইঃ ( মনে মনেঃ দেখতে আইছো না খাইতে আইছো?) তা এত রাইতে কি জন্যে? সকালেও তো আইতে পারতা?
রাসেল আহমেদঃ ভাইজান, পান বিবির একটা থিম বানাইতাছি। নাম ইলিশ আপনার একটা ইন্টারভিউ লাগব। সেই সাথে সরাসরি সেই ইলিশ মাছের কিছু ফটোগ্রাফ।
ইলিয়াস ভাইয়ের ধোর্যের বাধ ভাংতে শুরু করল। নাহ আর পারা যায়।
দরজা খোলাই ছিল, তিনি এবার ঝেড়ে কষে একটা ভো দৌড় দিলেন।
রাসেল আহমেদঃ আরে ভাই যান কই? ( রাসেল আহমেদ ও পেছনে পেছনে দৌড় )
পলাশ মাহমুদঃ আ...ব...ব্বা... ( পলাশ মাহমুদ ও পেছনে পেছনে... )
জেলালঃ চা...চা... ( জেলাল ভাইও দৌড়... )
চার জনেই এবার রাস্তায় দৌড়াচ্ছেন। ইলিয়াস ভাই সা্মনে। পেছনে পেছনে রাসেল আহমেদ, পালাশ মাহমুদ, জেলাল।
দৌড়ানোটা মনে হয় ভাইরাসের মত ছড়িয়ে পড়ে। ঘন্টা খানিকের মধ্যে ঢাকা শহরের প্রায় অর্ধেক মানুষ ইলিয়াস ভাইয়ের পেছনে দৌড়াতে শুরু করলো। সবার মুখেই ধর ধর রব......
ভাইয়েরা এত হাসাইয়েন না, পেটে ব্যাথা ধরিয়া যায়!
প্রজন্ম ফোরাম » বিবিধ » হাসির বাক্স » ইলিশ কিনে ইলিয়াস ভাই বাড়ি ফেরার পথে...
০.১২৭১৫০০৫৮৭৪৬৩৪ সেকেন্ডে তৈরী হয়েছে, ৮২.৩৩৫৮৩১৯৯১৩৯ টি কোয়েরী চলেছে