টপিকঃ যুবরাজ এইটা কি করল?
হায়! হায়! যুবরাজ এইটা কি করল?
6 বলে 36 আর 12 বলে 50!
এই রেকর্ড ভাঙ্গে সাধ্য আছে কার!
ব্লগ: shiplu.mokadd.im
মুখে তুলে কেউ খাইয়ে দেবে না। নিজের হাতেই সেটা করতে হবে।
আপনি প্রবেশ করেন নি। দয়া করে নিবন্ধন অথবা প্রবেশ করুন
প্রজন্ম ফোরাম » খেলাধূলা » ক্রিকেট » যুবরাজ এইটা কি করল?
হায়! হায়! যুবরাজ এইটা কি করল?
6 বলে 36 আর 12 বলে 50!
এই রেকর্ড ভাঙ্গে সাধ্য আছে কার!
হুমম... তাইতো করল। ভাবছিলাম আমাদের নিজের দেশের এত সুন্দর রেকর্ড করেছিল আশরাফুল ২০ বলে ৫০ রান..এটাই মনে হয় ওয়াল্ড রেকর্ড হবে..কিন্তু তাতো রইলানা। গতকাল বাংলাদেশের খেলা দেখেছিলাম.. হতাশ করেছে আমাকে.. সত্যিই হতাশ আমি..:|:|
জুবরাজকে অভিনন্দন। বোলারকে সমবেদনা;)। সত্যিই অসাধারন। ভাঙ্গবে ভাঙ্গবে.........সময় আসবে।
সত্যিই অসাধারন। ভাঙ্গবে ভাঙ্গবে.........সময় আসবে।
একদম খাটিঁ কথা, শুধু ক্রিকেটের ক্ষেত্রেই নয় বরং সব ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য, দিন কারো সমান যায় না, দিন আসবে, সময় আসবে, ভাঙ্গবে ভাঙ্গবে.............।
আরে! বলে কি! আমার কাছে তো এটাই বেস্ট ক্রিকেট। সারাদিন ধরে খেলা দেখার সময় কোথায়? আর টেস্ট এর নাম শুনলেও বিরক্ত লাগে। আমার মত মনে হয় ফুটবলের জনপ্রিয়তার সাথে এবার ক্রিকেট প্রতিযোগিতা করবে শুধুমাত্র এই স্বল্প সময়ের কারণেই।;q
সিক্স-এ-সাইডের সময়ও একই কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু সেটাও টেকেনি। ক্রিজে আসলাম, আর চোখ বুজে বল পিটালাম মানে তো ক্রিকেট নয়। বোলারদের কোন পাত্তা নেই। ব্যাটিংএ কোন ব্যকরণ নেই। এটা ক্রিকেটকে হেয় করা ছাড়া আর কিছু নয়।
শর্টকাট ধুমধারাক্কা খেলা চাইলে বেসবল খেলুক সবাই। আর কোডার তো আগেই বললেন বাংলাদেশ ১০ ওভারের ক্রিকেট ভালো খেলবে। কারণ দায়িত্বহীন ব্যকরণ বর্জিত ব্যাটিং-এর জন্যই এসব স্বল্পমেয়াদী খেলা। এসব খেলে বাংলাদেশ ক্রিকেটে কখনও উন্নতি করতে পারবে না।
হুম.............। খেলার দিক থেকে চিন্তা করলে সেটা তো অবশ্যই ঠিক। যেখানে প্রায়ই ৫০ ওভারে ১৫০ হয়না সেখানে ২০ ওভারে হর-হামেশা ১৫০+; এটা তো ব্যাকরণ বাদেই খেলা।
তবে আমি সমর্থন করি দর্শকদের দৃষ্টিকোন থেকে। এত লম্বা সময় ধরে খেলা দেখার সময় কই!
তবে আজক বাংলাদেশের ব্যাটিংটা গত ম্যাচগুলোর চেয়ে ভাল লেগেছে। প্রথম ১২ ওভার (মোটামুটি) দ্বায়িত্বশীল খেলা মনে হয়েছিল।
....................এর চাইতে ক্রিকেট বাদ দিয়ে ডান্ডাগুলী খেলা চালু হোক।
যুবরাজ যা করেছে তাকে বিট করতে হলে ৯ বলে ৫২ করতে হবে। মানে ৯টা বলেই ছক্কা মারতে হবে।
যুবরাজ যা করেছে তাকে বিট করতে হলে ৯ বলে ৫২ করতে হবে। মানে ৯টা বলেই ছক্কা মারতে হবে।
কেউ যদি সত্যি এটা করে ফেলে তাহলে ব্যাপারটা বেশ ইন্টারেস্টিং হবে। কেননা এই রেকর্ড আর ভাঙা সম্ভব হবে না। ৬ এর চেয়ে বেশি রান নেয়া একজন ব্যাটসম্যান এর পক্ষে সম্ভব না। আর নো বলকে দলীয় ইনিংসে কাউন্ট করা না হলেও ব্যাটসম্যানের ইনিংসে কাউন্ট করা হয়। তাই নো বল হলেও লাভ নেই, শেষমেষ বল সংখ্যা ৯ তে এসেই ঠেকবে। সুতরাং এটা হয়ে যাবে আনব্রেকেবল রেকর্ড। দেখা যাক এই 'ভাঙনহীন' রেকর্ডের অধিকারী কেউ হতে পারে কিনা।
সিক্স-এ-সাইডের সময়ও একই কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু সেটাও টেকেনি। ক্রিজে আসলাম, আর চোখ বুজে বল পিটালাম মানে তো ক্রিকেট নয়। বোলারদের কোন পাত্তা নেই। ব্যাটিংএ কোন ব্যকরণ নেই। এটা ক্রিকেটকে হেয় করা ছাড়া আর কিছু নয়।
শর্টকাট ধুমধারাক্কা খেলা চাইলে বেসবল খেলুক সবাই। আর কোডার তো আগেই বললেন বাংলাদেশ ১০ ওভারের ক্রিকেট ভালো খেলবে। কারণ দায়িত্বহীন ব্যকরণ বর্জিত ব্যাটিং-এর জন্যই এসব স্বল্পমেয়াদী খেলা। এসব খেলে বাংলাদেশ ক্রিকেটে কখনও উন্নতি করতে পারবে না।
ইচ্ছামত ছক্কা মারার মধ্যে কি বে-আইনী কিছু আছে? থাকলে তা এক্ষুণি নিষিদ্ধ করা হোক।
বলে-বলে বাউন্ডারী মারলে সেটা ব্যাট্সম্যানের নৈপুণ্য আর বোলারের ব্যর্থতা... এখানে ব্যাকরণ ভঙ্গের কিছু নেই
ইচ্ছামত ছক্কা মারার মধ্যে কি বে-আইনী কিছু আছে? থাকলে তা এক্ষুণি নিষিদ্ধ করা হোক।
বলে-বলে বাউন্ডারী মারলে সেটা ব্যাট্সম্যানের নৈপুণ্য আর বোলারের ব্যর্থতা... এখানে ব্যাকরণ ভঙ্গের কিছু নেই
ব্যাপারটা সেরকম নয়। কম ওভারে খেলা মানে দ্বায়িত্ব বোধ কমে যাচ্ছে। দেখুন ২০ ওভারে রান হয় ১৫০-২০০ এর মত। সে হিসেবে ৫০ ওভারে তো ৩৭৫-৫০০ ই হওয়ার কথা। যেটা খুব মাঝে মধ্যেই হয় (৪০০ এর উপর কি হয়েছিল?:rolleyes:)। আর টেস্টে একদিনের ৯০ ওভারে তাহলে ৭০০-৮০০ র মত রান হওয়ার কথা। কিন্তু তা কি হয়? হয় না। কারণ প্রথম ক্ষেত্রে প্রতি জনের গড় ওভার ২ এর কম । ওয়ানডেতে প্রায় ৫ ওভার। আর টেস্টে.....। প্রথম ক্ষেত্রে খেলোয়াড় যে কোনভাবেই শট খেলতে পারে। কারণ সে তো অভিজ্ঞ। ১০০টা আন্দাজে মারলে এর মধ্যে ৬০ এর বেশি শট ব্যাটে-বলে হবে। যেহেতু তার গড় বল ১২ টার মত, তার রিস্ক নেয়ার সুযোগটা বেশি। আর তাইতো ২০ ওভারের খেলাতেও ৬-৮/৯ উইকেট পড়ে যায়। কিন্তু ওয়ানডেতে কিন্তু এতটা রিস্ক নিতে পারেনা। কারণ দলকে ৫০ওভার টিকে থাকতে হবে।
তবে হ্যাঁ, আমি মজা পেয়েছিলাম এজন্য যে, ওয়ানডেতে ৪০ ওভারের পর মাঝে মাঝে যেরকম টান টান উত্তেজনা বিরাজ করতে ২০ ওভারে ১০ ওভারের পরেই সেটা চলে আসে। স্বল্প সময় সাসপেন্স বেশি:cool:b-(।
আলোকিত লিখেছেন:ইচ্ছামত ছক্কা মারার মধ্যে কি বে-আইনী কিছু আছে? থাকলে তা এক্ষুণি নিষিদ্ধ করা হোক।
বলে-বলে বাউন্ডারী মারলে সেটা ব্যাট্সম্যানের নৈপুণ্য আর বোলারের ব্যর্থতা... এখানে ব্যাকরণ ভঙ্গের কিছু নেইব্যাপারটা সেরকম নয়। কম ওভারে খেলা মানে দ্বায়িত্ব বোধ কমে যাচ্ছে। দেখুন ২০ ওভারে রান হয় ১৫০-২০০ এর মত। সে হিসেবে ৫০ ওভারে তো ৩৭৫-৫০০ ই হওয়ার কথা। যেটা খুব মাঝে মধ্যেই হয় (৪০০ এর উপর কি হয়েছিল?:rolleyes:)। আর টেস্টে একদিনের ৯০ ওভারে তাহলে ৭০০-৮০০ র মত রান হওয়ার কথা। কিন্তু তা কি হয়? হয় না। কারণ প্রথম ক্ষেত্রে প্রতি জনের গড় ওভার ২ এর কম । ওয়ানডেতে প্রায় ৫ ওভার। আর টেস্টে.....। প্রথম ক্ষেত্রে খেলোয়াড় যে কোনভাবেই শট খেলতে পারে। কারণ সে তো অভিজ্ঞ। ১০০টা আন্দাজে মারলে এর মধ্যে ৬০ এর বেশি শট ব্যাটে-বলে হবে। যেহেতু তার গড় বল ১২ টার মত, তার রিস্ক নেয়ার সুযোগটা বেশি। আর তাইতো ২০ ওভারের খেলাতেও ৬-৮/৯ উইকেট পড়ে যায়। কিন্তু ওয়ানডেতে কিন্তু এতটা রিস্ক নিতে পারেনা। কারণ দলকে ৫০ওভার টিকে থাকতে হবে।
তবে হ্যাঁ, আমি মজা পেয়েছিলাম এজন্য যে, ওয়ানডেতে ৪০ ওভারের পর মাঝে মাঝে যেরকম টান টান উত্তেজনা বিরাজ করতে ২০ ওভারে ১০ ওভারের পরেই সেটা চলে আসে। স্বল্প সময় সাসপেন্স বেশি:cool:b-(।
মানছি... কিন্তু সেই সাথে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির কথাও ভাবতে হবে।
টেস্ট ক্রিকেট দিয়ে কিছুতেই ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়ানো সম্ভব নয়। এত সময় নিয়ে খেলা দেখার ধৈর্য্য খুব কম লোকেরই আছে। ফুটবল খেলা ক্রিকেটের চেয়ে অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়েছে এর স্বল্পদৈর্ঘ্য এবং টানটান উত্তেজনার কারণে।
সুতরাং ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়াতে হলে টুয়েন্টি-টুয়েন্টির বিকল্প নেই।
জনপ্রিয়তা কথাটা খুবই আপেক্ষিক। বাংলাদেশে ক্রিকেট কেন এত জনপ্রিয়? মাত্র ২০ বছর আগেও এদেশের ৯৯% ভাগ মানুষ জানত না ক্রিকেট কী জিনিষ! এসিসি কাপ জয়ের পরই ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। আমােদর খেলোয়াড়রা এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করেছে। খেলোয়াড়রা ক্রিকেটে বিশ্বমানের পর্যায়ে যেতে পারায়, ফুটবল বাংলাদেশে ক্রিকেটের কাছে মার খেয়েছে। জনপ্রিয়তা ব্যাপারটা পারিপার্শ্বিক পরিবেশ থেকে আসে।
আমেরিকার জনপ্রিয় খেলা বেসবল এবং রাগবি। এ দু'টোই ক্রিকেট ও ফুটবলের মতই খেলা হয় যথাক্রমে। এই দু'টো পৃথিবীর আর কোথাও তেমন জনপ্রিয় নয়। ক্রিকেটকে জনপ্রিয় করতে হলে, এটাকে বেসবল বানাতে হবে, এ ধরণের ধারণার কোন যুক্তি নেই। ক্রিকেটকে বেসবল বানানোর প্রক্রিয়া টোয়েন্টি২০ -ই প্রথম নয়। এর আগেও কয়েক ধরণের ফরম্যাট ব্যবহার করা হয়েছিল (যেমন: সিক্স-এ-সাইড), কিন্তু টেকেনি।
অবশ্য সব ধরণের খেলারই স্বল্পদৈর্ঘ্য ভার্সন আছে এবং সবগুলোরই জনপ্রিয়তা মূল ভার্সনের ধারে কাছেও নেই। উদাহরণস্বরূপ,
ফুটবলের সিক্স-এ-সাইড (ইনডোর) সহ নানা ধরণের ভার্সন আছে, ভলিবলের জন্য বিচ ভলিবল ইত্যাদি।
ক্রিকেটের মূল ভার্সন কিন্তু টেস্ট। টেস্টের মাধ্যমেই ক্রিকেটের জন্ম হয়েছিল। অথচ ক্রিকেট খেলা হয় এমন দেশগুলোতে টেস্টের চাইতে কিন্তু ওয়ানডে বেশি জনপ্রিয়। এর একটাই কারণ, ওয়ানডের দৈর্ঘ্য কম এবং ওয়ানডেতে খেলার ফলাফল হওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ৯৯ ভাগ। বিশ্বকাপ ক্রিকেটও তাই এই ফরম্যাট ব্যবহার করা হয়। ক্রিকেটের আভিজাত্য ধরে রাখার জন্য যদি টেস্ট ফরম্যাটে বিশ্বকাপ আয়োজন করা হত তাহলে সেই বিশ্বকাপ দেখার জন্য দর্শক পাওয়া যেত না। তখন পাড়ার মাঠের ক্রিকেট (যেটার দর্শক মূলত খেলোয়াড়রা নিজেই) আর ইডেন গার্ডেনের ক্রিকেট - এ দুইটার মধ্যে কোনো পার্থক্য থাকত না।
ওয়ানডে ক্রিকেট স্বল্প দৈর্ঘ্যের হলেও সেটাও প্রায় ৬/৭ ঘন্টার মামলা যেখানে একটা ফুটবল ম্যাচের দৈর্ঘ্য মাত্র দেড় ঘন্টা। এখনকার এই "সময় নাই, সময় নাই" যুগে ৬/৭ ঘন্টা ধরে বসে খেলা দেখার সময় খুব কম মানুষেরই আছে। অথচ দর্শকের সংখ্যা না বাড়লে তো ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়বে না। ক্রিকেট আবিষ্কার হয়েছে সেই ১০০ বছর আগে অথচ এখন পর্যন্ত মাত্র ১০টা দেশের টেস্ট স্ট্যাটাস হয়েছে। এই ব্যাকরণ গত খেলা ধরে রাখতে গিয়ে যদি ক্রিকেট কেবল গুটি কয়েক দেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে তাহলে লাভটা কি?
আর টোয়েন্টি ২০ ঘরানার ক্রিকেটের ফলে ক্রিকেট ব্যাকরণের খুব যে ক্ষতি হচ্ছে আমার তো মনে হয় না। টেস্ট, ওয়ানডে কি টোয়েন্টি ২০ - যে কোনো ক্রিকেটেরই মূল কথা একটাই - বলটাকে ব্যাট দিয়ে খেলতে হবে। সেটা ব্যাটসম্যান আক্রমণাত্মক ভাবে খেলবে নাকি রক্ষণাত্মক ভাবে খেলবে আর খেললে কিভাবে খেলবে সেটাই তো ক্রিকেটের ব্যাকরণ। ব্যাকরণ বলতে তো আপনি কেবল রক্ষণাত্মক শটগুলোকেই ধরতে পারেন না, আক্রমণাত্মক শটগুলোও ব্যাকরণের অংশ। এখন আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে ব্যাটসম্যান কতটুকু আক্রমণাত্মক হবে সেটা খেলার সামগ্রিক অবস্থার উপর নির্ভর করে। অনেক ওয়ানডেতেই দেখা যায় শেষ ২০ ওভারে জেতার জন্য হয়তো ১৫০ রান দরকার। এ পরিস্থিতিতে জেতার জন্য তো ব্যাটসম্যানকে হাত খুলেই খেলতে হবে। এখন টোয়েন্টি ২০ ক্রিকেটকে যদি এ ধরণের ওয়ানডের শেষ ২০ ওভারের সাথে তুলনা করে নেয়া যায় তাহলে মনে হয় না এটাকে মেনে নিতে খুব একটা সমস্যা হবে।
সেই সাথে এটাও মনে রাখা জরুরি যে ক্রিকেটের প্রসার এবং প্রচার প্রয়োজন। ক্রিকেটকে এখন বৃহত্তর ইউরোপে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইউরোপের ঘড়ি ধরে চলা মানুষদের ৪/৫ দিনের টেস্ট কিংবা ৬/৭ ঘন্টার ওয়ানডে দেখার সময় বা আগ্রহ কোনোটাই হবে না। আর দর্শক না থাকলে জনপ্রিয়তা তৈরি হবে কি করে? তাদের কাছে ক্রিকেটকে পৌঁছাতে হলে ২০ ওভারের টোয়েন্টি ২০ ক্রিকেটের কোনো বিকল্প নেই।
ফুটবলের বিশ্বকাপে বাছাই পর্ব পেরিয়ে ৩২টা দলকে মূল পর্বে জায়গা করে নিতে হয়। অথচ আইসিসির সদস্য সংখ্যা এতই কম যে ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য কোনো বাছাই পর্বেরই প্রয়োজন হয় না। টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্ত দলগুলো সরাসরি বিশ্বকাপে সুযোগ পায়, আর তাদের সাথে আইসিসির কিছু সহযোগী দেশ যোগ দেয় (যাদের যোগদানের উদ্দেশ্য মূলত টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্ত দলগুলোর দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠা নিশ্চিত করা)। টেস্ট বা ওয়ানডেতে দুর্বল দলগুলোর সাথে বড় দলগুলোর লড়াই বেশির ভাগ সময়ই ভীষণ একপেশে হয়। সেসব খেলাতে বড় দলগুলোর জয় এক রকম নিশ্চিত থাকে। হঠাৎ হঠাৎ দুর্বল দলগুলোর জয়কে অঘটন হিসাবে ধরা হয়। অথচ টোয়েন্টি ২০ ক্রিকেটে ম্যাচের দৈর্ঘ্যের সাথে সাথে দুই দলের শক্তির তারতম্যও অনেক কমে আসে। যে কারণে বর্তমান জিম্বাবুয়ের মত দুর্বল দলও অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে দিতে পারে। সুতরাং টোয়েন্টি ২০ ক্রিকেটের মাধ্যমে যদি নতুন দলগুলোকে খেলতে দেওয়া হয় তাহলে তারাও বড় দলগুলোর সাথে যথেষ্ট প্রতিযোগিতা করতে পারবে এবং এতে আরও বড় পর্যায়ে (ওয়ানডে বা টেস্ট) খেলার আত্মবিশ্বাস অর্জন করবে।
প্রজন্ম ফোরাম » খেলাধূলা » ক্রিকেট » যুবরাজ এইটা কি করল?
০.০৮০১০৫০৬৬২৯৯৪৩৮ সেকেন্ডে তৈরী হয়েছে, ৮৩.৭২১৩৭৯১৮০৬১৮ টি কোয়েরী চলেছে