কিছুক্ষণ উইথ স্বপ্নীল: পর্ব ৬ - অতিথি: jemsbond 3 পাতা থেকে পাতা 3

jemsbond ভাই সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হলো। সুন্দর সাক্ষাতকারের জন্য স্বপ্নীল ভাইকে ধন্যবাদ।

মাসুদ ভাই কই? আকাশ ভাই অনুমতি দিছে তো। ছবি পোস্ট করেন প্লিজ জলদি জলদি 

ধন্যবাদ শান্ত বালক আপনাকেও।

আমি এই পর্বের মাধ্যমে জানতাম প্রবাসী ভাইদের আবেগটুকু সবাইকে খুব ভালভাবে ছুয়ে যাবে।

আমি আসলে ব্যাক্তিগত জীবনে বহুদিন ধরে বিভিন্ন গ্রুপের লিডারশিপ করেছি। সেখানে একটা জিনিস দেখেছি- সেটা হচ্ছে আমি হচ্ছি আমার মত। আমি যেভাবে ইন্টারভিউটুকুর পিছে সময় দিচ্ছি বা ভাবছি- সেভাবে আসলে অনেকেই ভাববে না বা একেকজনের মানসিকতার ভিন্নতার কারণে চাইলেও আমার মত ভাবতে পারবে না। ফলাফল হবে: পুরো ভিন্ন রকম একটা কিছু তৈরি হবে যা আমার মন মত হবে না, আবার কিছু বলতেও পারব না, মেজাজ গরম হবে। এই সিরিজটা নিয়ে আমি যে কি রকম সিরিয়াস সেটাই হচ্ছে "এরকম অন্যকে দিয়ে করানোর রিস্ক" একদম না নেয়ার প্রধান কারণ। 

ক্যাম্পাসের যেটা আছে সেখানে আমার সময় সম্পর্কিত সমস্যাগুলো একটু কম হচ্ছে, যদিও অতিথির সাথে বার বার কথা বলা, যা যা চাই সব কিছু বুঝিয়ে বলা, বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ করা , ছবি বাছাই, আপলোড, পুরো টপিকে বানান, ফরমেট ঠিক করা, টপিক সাজানো- এসবে ৩ ঘন্টার মত লেগে যায়, তাই এটাতেও আমি সমান সিরিয়াসনেস এর কারণে অন্য কারো হাতে তুলে দিতে চাইছি না। এখানেও উপরের একই কারণ।

তবে আমি যেভাবে পথ দেখিয়ে দিয়েছি তাতে অন্যরা চাইলে আরো অন্য কোন জিনিস নিয়ে বিভিন্ন সিরিজ চালু করতে পারে। আইডিয়ার কোন অভাব নেই। এতে আমরা প্রজন্মবাসীরাই বেশ লাভবান হব- সন্দেহ নেই।

ওয়াও।দারুন!! সত্য সত্যই জেমস বন্ড 

তাইলে এইডা কেডা 

প্রবাস জীবন সম্পর্কে একটা তিক্ত ভাব আসল। সবচেয়ে পেইনফুল কথা হচ্ছেঃ দুই বছরের মাথায় আমার ও প্রবাসে পারি দেয়া লাগতে পারে। 

শুনে খুবই খারাপ লাগল  । আসলে প্রবাস জীবন একটা কারাগার এর মত । মনে করেন আপনার ৫ বছর কারাদন্ড দেয়া হল ৫ বছর এর মধ্যে কারো সাথে আপনার দেখা করার অনুমতি নেই তবে কথা (মোবাইল) বলতে অথবা চিঠি লিখতে পারেন । তারপর ৫ বছর পর মাত্র কেউ কেউ একেবারে জামিন  পায় আবার কেউ ২/৩ মাসের ছুটি পায় নিজের পরিবার/পরিজন কে দেখার তারপর আবার সেই কারাগার এ হাজির । এই কারাগার এ আবার আপনার সাথে পরিচয় হবে নতুন নতুন সব মানুষজনদের সাথে যাদের সাথে আপনি আপনার বাকি ৫/৬ বছর এর সব কিছুটাই শেয়ার করতে পারবেন আবার বেশি মন দেয়া নেয়া করিয়েন না কারন কেউ ই চিরদিন কারাবাস ভোগ করবে না সবাই কে একদিন নিজ দেশে চলে যেতে হবে।

( উপরোক্ত কথাগুলি অন্য ভাবে ও ভাবতে পারেন তবে এইটা শুধু মাত্রই আমার মনের আবেগজনিত একটা রোগ  )

তবে আপনার জন্য শুভকামনা রইল 

দাদার বাড়ি - কুমিল্লা

নানু বাড়ি - চাঁদপুর

- ছোট থেকেই তো ঢাকার তেজগাঁয়ে  । দেশে গেলে আমারে কেউ চিনেই না  । নানু বাড়ি গেছিলাম ১০ বছর পর । এক মায়ের এক পুত্র হইলে যাহা হয় । কোত্থাও যাইতে দিত না 

আমার এক ছোট্ট বেলার সাথি ছিল যার বাড়ি ছিল বিক্রমপুর তবে সেও ঢাকায় ছোট থেকে বড় হয়েছে হতে পারে তারই রেশ ধরে