টপিকঃ বন্টু-মিন্টুর আড্ডা ২০১০
বন্টু মিন্টুর আড্ডা হয়ে গেল কাল কে কিন্তু রাত দেড়টা পর্যন্ত অপেক্ষা করেও কোন আপডেট পাই নাই কোন ব্লগে ও ফোরামে।
আড্ডার শুরুর আগে...
রেজিষ্টেশন...চলে
আড্ডার স্থান কোন টা?
আড্ডা শুরুর শেষ প্রস্তুতি...
দুই নাবিক...অয়ন তুমি কিছু বলবা...?
প্রথমে না বললেও পরে বলেছিল তবে একটু ভয় ভয় লাগছিল...
টেকনিক্যাল সাপোর্টার রা বাম থেকে লেলিন...গৌতম...চিনি না...
এবার জাতীয় সংগীত...রিং ভাই মনে হয় এটার পর ফুটবল খেলতে নামবে...
এর পর পরই চালু হল একটা বোরিং ডকুমেন্টারি...
কেউ ঘুমায় আর কেউ বিরক্ত হয়ে মোবাইলে ভিডিও দেখে...
যাই হোক সব্বাই খুব টায়ার্ড হয়ে গিয়েছিল কারন ঐ যে কি একটা ছবি না ডকুমেন্টারী চালাইছিল...এত্ত বোরিং লাগছিল, যদিও প্রথম প্রথম ভালো লাগছিল...কিন্তু এত্ত লম্বা জিনিস আমার পক্ষে হজম করা খুব টাফ্ ছিল...আগে শুনছিলাম নাকি ওটার বাংলা সাব-টাইটেল হবে কিন্তু পরে দেখি না...এমনিতেই ইংরেজী কম বুঝি এরপরেও কত্ত ডং করে হেরা কথা কয়...তাই সাব টাইটেল পড়তেই পড়তেই জান শেষ...আমি পারি নাই ওখানে গিয়ে একটানে শেষ করে দিতে...
ছবি দেখা শেষ...চা-খাইতে যাই...
চায়ের দোকান...বুদ্ধি টা কার ?
চা খাওয়ার পর দেখলাম অনেকেই চলে গেল...
যাই হোক...শাবাব ভাই এর উপস্থাপনা টা ভালো হয়েছে আর অয়ন ভাই প্রথমে একটা নার্ভাস ছিল কেউ না লক্ষ করলেও আমি করছি কিন্তু পরে ঠিক হয়ে গিয়েছিল...
অনুষ্ঠান টা আরো সফল হত যদি ডকুমেন্টারী টা ১০ মিনিট বা ১৫ মিনিট করে দেওয়া হত...
উন্মাতাল তারুন্য সারাক্ষন বকর বকর করেছে অনুষ্ঠান টা প্রানবন্ত করতে....
উনার কথার টেকনিক টা সুন্দর উনারে আমার পক্ষ থেকে একটা ক্রেষ্ট দিলাম...মনে মনে মনে...
চায়ের পরিমান টা কম ছিল...যাই হোক তারপরেও খুশি...
চা বিরতির পর অয়ন ভাইয়ের নার্ভাস কিছুটা কমেছিল...অনেক সাহসী মনে হয়েছিল তখন...
আমি একটা বিষয় লক্ষ করেছিলাম যখন ম্যক ভাই উনি অংকুরের কথা বলল আমি কিছু জিনিস এনেছি আপনাদের জন্য...এই টাইপের কিছু সবাই চুপচাপ কিন্তু যে সময় বুঝা গেল এটা ফ্রি দেওয়া হবে...কে কার আগে নিবে...সেই জন্যই ব্যস্ত...এদিকে আসেন...
এখান থেকে শুরু করেন...ইত্যাদি ইত্যাদি...
এমন কি ডায়াচ থেকে কে জানি বলল আমাদের জন্য ও কিছু রাখবেন...ফ্রি জিনিস...আমরা ছাড়ি না...তবে আফসোস লাগল এটা যেনে যারা ঢাকার বাহির থেকে এসে ছিল তাদের এটা পাওয়া উচিত ছিল বলে আমি মনে করি...আগে তাদের কে দিয়ে তারপর বাকীরা...
যারা যার পাইছে তার প্রমান...
ওখানে অনেক জন কে দেখেছি যাদের সাথে আগে কখন দেখা হয় নি কিন্তু চিনি...কয়েক জনের সাথে মনে করেছিলাম আগ বাড়িয়ে কথা বলব... কিন্তু আমার প্রচন্ড মাথা শুরু হয়ে গিয়েছিল...টানা এতক্ষন বসে ঐ ডকুমেন্টারী দেখার জন্য...খুব কাছ থেকে যে কয় জন কে দেখলাম যাদের কে আগে সামনা সামনি দেখি নাই...
আরাফাত ভাই...
উনার টিভি কার্ডে সমস্যা তার সমধান মনে হয়... হয় নাই
উনার একটা প্রশ্ন ছিল আমার জন্য হাত তালি ক্যন...
উত্তর আমাদের হাত খালি তো তাই...তালি মারি...
উন্মাতাল তারুন্য
উনি ই ফিক্সড হয়ে গেলেন যে কোন অনুষ্ঠানে উপস্থাপনা করার জন্য
লেলিন ভাই
টেকনিক্যাল সাপোর্টার...
গৌতম দা
সারাক্ষন গুতাগুতির মধ্যে ছিল...(কম্পিউটার)
রণদীপম বসু
চরম আড্ডা বাজ...অবশ্য মঝার মানুষ ও ।
জামাই মিয়া খুব চাল্লু...বউয়ের পিসি তে ভাইরাস দিয়া দিল...যেন এক্সপি না চালায়...
মানচুমাহারা (ছবি তুলার চান্স পাই নাই... )(খুব ব্যস্ত, ডান হাত না বাম হাত ব্যথা ছিল)
শামীম ভাই
আপনি খুব মঝার মানুষ কিন্তু আপনি প্যান্টের সাথে বেল্ট পরেন না ক্যন?
মুনির স্যার
নাম শুনেছিলাম অনেক বার এবার দেখলাম, কার্নিভাল না কি একটা করার প্ল্যান আছে
নাটোর থেকে আস শুধু আড্ডার জন্য...
রাসেল জন (ছবি তুলার চান্স পাই নাই... )
২০০৮ এ একবার দেখা হয়েছিল কিন্তু এবার দেখা হয়েছিল কথাও হয় নি
একটা ক্যমেরা নিয়ে দেখিছিলা কত্তক্ষন দৌড়া ঝাপ দিয়েছিল...
যাদের সাথে আগে থেকেই পরিচয় আর কথা ও হল কিছু
অয়ন ভাই
নাসির ভাই
জোয়ারদার বা রিং
আশাবাদি শাহরিয়ার
...
সবাই যখন একসাথে...
সবার শেষ...
এবার রেপু...দ্যন...