বতমানে আমাদের দেশে ৩০০+ Amiboker user আছে, এবং যত দিন যাবে তা আরো বাড়তে থাকবে। ইন্ডিয়াতে প্রোফেশনাল ডাটা ভেন্ডর আছে, যেমন sharekhan, truedataindia, esignalindia ইত্যাদি। এখানেও ভবিষ্যতে ডাটা প্রোভাইডিং চালু হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। তবে যারা প্রথমে আসবে first mover’s advantage তারাই পাবে।
মোবাইলের জন্য সাবস্রিপশন সভিস অলরেডী চালু আছে, গ্রামীনফোন ও ওয়ারিদ এই সেবা দিয়ে থাকে ১৫০টাকা+vat per month (মুল সফটওয়্যারটি E.B. Solutions Limited বানানো)। ডাটা প্রোভাইডের ক্ষেত্রে লিগ্যাল ফরমালিটিগুলই সবচেয়ে বেশী ঝামেলার। ডিএসইর সাখে ডাটার জন্য এগ্রীমেন্ট করতে হবে। দুটো কম্পানীর সাথে এ ব্যাপারে ডিএসইর চুক্তি আছে, biasl.net আর E.B. Solutions Limited । ডিএসইর কাছ থেকে ডাটা পাওয়া না গেলে এই দুই কম্পানির সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে, যদি তাদের ডাটা রিসেল করার রাইট থাকে। তারপর আসে টেক্সের ব্যাপার। তাছাড়া পুরো ব্যাপারটা ডিএসইকে বুঝানই কঠিন কাজ।
ওয়েবসাইট থেকে ডাটা নিয়ে স্ট্রীমিং ডাটা সাভার তৈ্রী করার জন্য নিচের প্লান অনুযায়ী কাজ করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু মাইএসকিউয়েলে ডাটা ইমপোট করতে গেলে ২৫৬মেগা ভিপিএসে লোড নিতে পারেনা। ১ গিগা রেম নিলে হয়ত কাজ হতে পারে।

তাই ডাটাবেস বাদ দিয়ে ওয়েব টু ওয়েব বানানোর চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু ডিএসই সাইটের যে অবস্থা তাতে তেমন সুবি্ধা করা যায়নি। তবে পরে বানানো লিঙ্কগুলো কিছুটা স্ট্রাকচারড অয়েতে করেছে। যেমনঃ http://www.dsebd.org/buy_sell_history_new1.php?w=ACI , এটাই একমাত্র পেজ যেতা ওপেন প্রাইস দেখায়।
এরর মেসেজ দেখে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে সামান্য একটু চালাকি করলেই (SQL injection) ওদের পুরা সাইটের ডেটাবেইজ ওয়াইপ করে দেওয়া সম্ভব! অথবা আরো চালাক হইলে শেয়ার প্রাইসগুলো ম্যানিপুলেট করা যাবে।
ডিএসইর সাইটেও মাঝে মাঝে মাইএসকিউয়েল এরোর দেখায়, কয়েক বছর আগে অদের মেইনফ্রেম হ্যাক হবার ঘটনাও ঘটেছে, বিস্তারিত ঃ http://submit.apnic.net/mailing-lists/s … 00021.html
ডিএসইর রিসোর্স খারাপনা, কিন্তু কাজে লাগাতে পারেনা বা এর মুল্য বোঝেনা। অনলাইন ট্রেডিং চালুর ব্যাপারে তারা ৩ নভেম্বর বলেছিলো ৬ মাসের মধ্যে চালু করবে (সে হিসেবে ৩ মে), কিন্তু গত সপ্তাহে আবার ঘোষনা দিল আগামি ৬ মাসের মধ্যে চালু করবে। এদের ৬ মাস কবে থেকে শুরু আর কবে শেষ তারাই জানে। কমোডিটি এক্সচেঙ্ক চালুর ব্যাপারে শুধু নীতিমালা আর গবেষনা চলছে ৩ বছর ধরে, কবে চালূ হবে কেউ জানেনা। ইন্ডিয়াতে ফরেক্স ট্রেডিং লীগ্যাল করে দেয়া হয়েছে, কিন্ত আমরা পিছিয়ে থাকলাম।
নাসিম ভাইয়ের এক্সেল শীটটা দেখছি - কিন্তু CPVL আর NVL-এর ব্যাপার ঠিক বুঝলাম না।
উনার স্প্রেডশীটে এই ফর্মূলা ব্যবহার করছেন:
NVL = Volume - CPVL
এই কলামগুলো ঠিক কি বোঝাচ্ছে?
ডিএসই যেহেতু স্ট্রিমিং ডাটা দেয়না তাই তারা টোটাল ভলিওম শো করে, কিন্তু ইন্ট্রাডে চার্ট দেখতে হলে লাষ্ট ভলিওম দরকার। যেমন ৫ মিনিটের চার্ট দেখতে হলে শুধু সেই সময়ে কতটুকু ভলিউম ট্রেড হয়েছে তা লরকার, কিন্তু আমরা পাই মোট ভলিউম। তাই এখানে লাষ্ট ভলিউম পাবার জন্যে প্রথমে মোট ভলিউমকে CPVL কলামে কপি করে নেয়া হয়(প্রতি ৫০ সেকেন্ড পরপর), তার ঠিক ১০ সেকেন্ড পর এক্সেল ডাটা রিফ্রেশ করে এবং ভলিউম কলামে নতুন ভ্যালু পাওয়া যায়। আর এই নতুন ভলিউম এবং পুর্বের ভলিউমের (CPVL) পার্থক্য হল নতুন ভলিউম (NVL)। ডিএসইর সাইটে ১ থেকে ১.৫ মিনিট পরপর ডাটা আপডেট পাওয়া যায়।