টপিকঃ পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার

Re: পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার

অফটপিক: আমার ধারণা এখন যদি কেউ পাহাড়পুরে যায় তাহলে সেখানে রাখালকে গরু চড়াতে দেখবে। আশেপাশে নোংরা ময়লা আবর্জনা দেখবে।
এই রকম একটা জায়গার যত্ন নেয়ার দিকে সরকারের কোন লক্ষ্য নেই। angry

প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।

Re: পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার

রাজশাহীতে পড়ার সময় ২বার  পাহাড়পুর এ যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। এমন চমৎকার একটা স্থাপনা সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার অভাবে ম্রিয়মান। যে রাস্তায়  ওখানে যাওয়া যায় তার নেই কোন সংস্কার । দর্শনার্থীদের  বাথরুম সংক্রান্ত ভালো কোন ব্যবস্থা ছিল না। মিউজিয়ামটা কেমন যেন ফকির ফকির লাগতো।

Re: পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার

এসব দেখে মনে হয় তখনকার বাংলাদেশ অনেক উন্নত ছিল। আর এখন আমরা উন্নতির জোয়ারে(!) আছি, এই যা পার্থক্য।

Re: পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার

Re: পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার

আমি গত মাসে পাহাড়পুর ঘুরে আসলাম, এতটা খারাপ লাগেনি।যত্নের অভাব আছে সত্যি কিন্তু দেখার জিনিসেরও অভাব নেই। চমৎকার একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। জাদুঘরটাকে আরো সুন্দর করা যেত কিন্তু সেই আন্তরিকতা কিংবা উদ্যোগ প্রশাসনের নেই।এছাড়া স্থানীয় লোকজনদের অভিযোগ ভাল ভাল প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শণগুলো শহরে নিয়ে যাওয়া হয়, তাই তাদের যাদুঘরের আজ এই করুণ অবস্থা।আমার কাছে সবচেয়ে ভাল লেগেছে পোড়ামাটির ফলকগুলো, যা এখনো বিহারের দেওয়াল থেকে তুলে ফেলা হয়নি,তবে সংস্কারের অভাবে অনেক ফলক নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।পালবংশীয় রাজা ধর্মপালের সময়ে(৭৭০-৮১০ খ্রিঃ) নির্মীত এই অসাধারণ কারুকার্যমন্ডিত ফলকগুলোয় হাত রেখে যে অনুভূতি হয়েছিল তা কোনদিন ভুলব না।
সাম্প্রতিক তোলা কিছু ছবি দিতে চাচ্ছিলাম কিন্তু কিভাবে ছবি আপলোড করতে হয় জানা না থাকায় দিতে পারছি না।

বিঃদ্রঃ গরু চড়ে বেড়াতে দেখিনি কিন্তু ছাগল আর তার ছানাপোনাদের ঘুরে বেড়াতে দেখেছি;D;D

আমি ঝড়ের কাছে রেখে এলাম আমার ঠিকানা

Re: পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার

আমার এখনও সেখানে যাওয়া হয় নাই গেলে না হয় আপনার সাথে কিছু শেয়ার করতে পারতাম
তবে শীঘ্রই যাবো ইনশাল্লাহ thumbs_up

লেখাটি CC by 3.0 এর অধীনে প্রকাশিত

Re: পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার

গিয়েছিলাম.... চমৎকার জায়গা।

আমি আমার আমিকে চিরদিন এই বাংলায় খুঁজে পাই....